ব্রিটিশ ডেইলি মেইল পত্রিকায় প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, তেরপল দ্বারা তৈরি অস্থায়ী তাবুর পাশে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে জুমার নামাজ আদায় করছেন শরণার্থীরা।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, জঙ্গলের দক্ষিণ অংশের বসতি উচ্ছেদ করতে কমপক্ষে এক মাস সময় লাগতে পারে। তবে ওই অংশে বসবাসরত অভিবাসীদের কি হবে তা এখনো জানায়নি কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় কর্মকর্তা ভিনসেন্ট বার্টন বলেন, ‘আমরা তাড়াহুড়া করছি না। কিছু অংশ অত্যন্ত দুর্গম। আমরা অবশ্যই ভদ্রোচিত ও মানবিকতার সাথে কাজ করবো’।
ওই অঞ্চলের স্থানীয় কাউন্সিলররা শরণার্থীদের জঙ্গল ছেড়ে ফ্রান্সের সরকারি ভবনে বা জঙ্গলের নিকট জাহাজের কন্টেইনারগুলোতে আশ্রয় নেয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন।
কিন্তু শরণার্থীরা আশঙ্কা করছেন ফরাসি দপ্তরে বা জাহাজের কন্টেইনারে আশ্রয় নিলে তাদেরকে ফরাসি আশ্রয় প্রার্থী হিসেবে নিবন্ধন করতে বাধ্য করা হবে এবং তাদের ব্রিটেন পাড়ি জমানোর স্বপ্নের মৃত্যু ঘটবে।
তাই অনেকেই ফরাসি উপকূল সংলগ্ন জঙ্গলের আরো গভীরে আশ্রয় সন্ধান করছেন।