সুলতান মাহমূদ গজনবী উনার আয়াজ নামে প্রিয় এক গোলাম ছিল, আয়াজের ছেলের নাম ছিল মুহম্মদ।তাকে তিনি নাম ধরেই ডাকতেন। একদিন হাম্মামখানায় ‘হে আয়াজের ছেলে পানি নিয়ে এসো’ বলে ডাক দিলেন।এতে আয়াজ আরজ করলেন , হযুর কি গোস্তাখি হলো যে ছেলের নাম
মাথার চুলে তেল দেয়া, আচঁড়ানো এবং সিথি করা প্রত্যেকটি-ই সুন্নত। তেলের মধ্যে যয়তুনের তেল ব্যবহার করা খাস সুন্নত। আর পুরুষ হোক মহিলা হোক প্রত্যেকের জন্যই মাথার মধ্য দিয়ে এবং ডান দিক দিয়ে মাথা আচঁড়ানো সুন্নত। উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়েশা সিদ্দীকা আলাইহাস
দুধ বেহেশতী খাবার। হাদীস শরীফে এসেছে, মধু সকল রোগের মহৌষধ এবং দুধের কোন বিকল্প নেই। মি’রাজ শরীফ উনার রাতে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আল্লাহপাক দুধ দ্বারা আপ্যায়ণ করেছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
তিনি কিন্তু মোটেই বৃষ্টি থেকে দূরে সরে যেতেন না বরং প্রচণ্ড খুশি হতেন। খুব সাবধানতার সাথে উনার পবিত্র জিসিম মুবারকের কিছু অংশ উন্মুক্ত করে বৃষ্টির পরশ বুলাতেন। (সুবহানাল্লাহ) হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন – “আমরা যখন রাসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি
একদিন হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি জোহরের নামায আদায় করলেন। অতঃপর হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে কোন এক কাজের জন্য বাইরে পাঠালেন। উনি ফিরে আসার আগে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র আসরের নামাযও পড়ে নিলেন।
ইনবক্সে একজনে বললো, “পহেলা বৈশাখ পালনে আর কি আসে যায়, আমরাই তো হিন্দুদের থেকে এসেছি” (নাউযুবিল্লাহ)। তার কথার দলিল হচ্ছে, পূর্বে উপমহাদেশে ইসলাম আসার আগে হিন্দু জনপদ অর্থ্যাৎ পুন্ড্র, গৌড়, বরেন্দ্র, সমতট ইত্যাদি বাস করতো। পরবর্তীতে ইখতিয়ার মুহম্মদ বখতিয়ার খলজী তিনি
হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার আমলে মহাপ্লাবন, কুরআন শরীফসহ সকল ধর্মগ্রন্থে স্বীকৃত। মহাপ্লাবনের পর হযরত নূহ আলাইহিস সালাম , উনার স্ত্রী, সন্তানসহ ৮০ জন নর-নারী আল্লাহপাক উনার হুকুমে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বংশ বৃদ্ধিতে নিয়োজিত থাকেন। হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার পরবর্তী
*স্বামী-স্ত্রীর একটু আনমন হলে দৌড়ে যায় ফাসি দিতে। এ নিয়ে ৪ বার হলো কোশেশ, প্রতিবারই হায়াতের জোড়ে বেচেঁ গেছে। এবার জিব প্রায় বের হয়েই গিয়েছিল , সৌভাগ্যক্রমে এবারও বেচেঁ গেছে। বলা হয়ে থাকে , কোন ব্যক্তি যদি জিদের বশে বারবার ফাসিঁর
এক নাস্তিক নাবিকের সাথে হযরত ইমাম জাফর সাদিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বিতর্ক হয়েছিল। সে নাবিক বলতো যে আল্লাহ বলতে কিছু নেই (নাউযুবিল্লাহ)। হযরত ইমাম জাফর সাদিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি তো জাহাজ চালক,সমুদ্রে কি কখনো তুফানের সম্মুখীন
কিছু কিছু মানুষের টাইমলাইনে ঢুকলে আপনি ভয় পেয়ে যাবেন। পুড়ো টাইমলাইন ইসলামীক পোস্ট সমৃদ্ধ, নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের মশহূর ঘটনায় পরিপূর্ণ, প্রতিটি ঘটনার সাথে সাথে রয়েছে উনাদের কাল্পনিক ছবিও। ছবি দেখে বুঝার উপায় নেই, পোস্টের মাধ্যমে কি ইসলাম প্রচার হচ্ছে নাকি
ইন্তেকালের কিছুদিন পূর্বে, হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আানহু উনার সাথে এক পুরনো বন্ধু দেখা করতে আসেন। বন্ধুটি উনার শয্যার পাশে বসেন। হযরত খালিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আানহু জিজ্ঞেস করলেন- “আপনি কি আমার পায়ে এমন এক বিঘত পরিমাণ কোন খালি জায়গা
হযরত খালিদ বিন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ছিলেন মুসলিম ইতিহাসে আলোড়ন সৃষ্টিকারী এক মহান সেনাপতি। যিনি রণক্ষেত্রে নিজের শক্তি ও মেধার দ্বারা বাতিলের শক্তি মূলোৎপাটন করে তাওহীদের পতাকাকে বুলন্দ করেছিলেন। হযরত খালিদ ইবন ওয়ালীদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ( ৫৯২–৬৪২) তিনি ছিলেন