পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ‘মাতৃভূমির মুহব্বত পবিত্র ঈমান উনার অঙ্গ।’ আজ মহান স্বাধীনতা দিবস। মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য যে সকল মুসলমান প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের জন্য সম্মানিত শরয়ী তর্য-তরীক্বা মুতাবিক, যেমন- পবিত্র কুরআন শরীফ খতম, পবিত্র মীলাদ শরীফ, পবিত্র
সম্মানিত হাম্বলী মাযহাব উনার ইমাম হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ফতওয়া দিলেন, “পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’’ উনার ফযীলত হচ্ছে পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর, পবিত্র লাইলাতুল বরাত এবং অন্যান্য ফযীলতপূর্ণ রাত্রি অপেক্ষা অনেক বেশি।” সুবহানাল্লাহ! তখন সমসাময়িক হযরত ইমাম ও
ক্যান্সার কি আদৌ কোন অসুখ ? নাকি ঔষধ কোম্পানিগুলোর ব্যবসার ফাঁদ ?–এ প্রশ্নের উত্তর দিতে , বই লিখেছিলো জি. এডওয়ার্ড গ্রিফিন । তার বইয়ের নাম ‘ওয়ার্ল্ড উইদাউট ক্যান্সার’। বইটির ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়া সত্ত্বেও বইটি অন্য ভাষায় অনুবাদ করতে দেওয়া হয়নি। কারণ
যিনি খালিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সম্মানিত কিতাব কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন যে- “সমস্ত কাফির-মুশরিকরা মুসলমানগণ উনাদের শত্রু। তোমরা কখনোই তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করিও না।” আজকে যারা কাফির-মুশরিকদের হারাম খেলাধুলাকে সমর্থন করছে, দেখছে, এবং
(১) ইয়া সারিয়া! আল-জাবাল। ইয়া সারিয়া! আল জাবাল। পবিত্র মসজিদে নববী শরীফ উনার জুমুয়ার খুতবা মুবারক পাঠ করা অবস্থায় আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হঠাৎ করে এরূপ অপ্রাসঙ্গিক বাক্য মুবারক উচ্চারণ করায় উপস্থিত সবাই অবাক
চারিদিকে অসংখ্য প্রবল শত্রু, আঘাতের শাণিত ছোবল যেন ধেয়ে আসছে। দাওয়াতে ইসলামের প্রতি শত্রুদল দারুণভাবে অবজ্ঞা প্রকাশ করছে। উপরন্তু শত্রুদল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রাণ মুবারক নাশের চেষ্টায় তৎপর। একদিকে জীবনসঙ্গিনী পরম হিতাকাঙ্খী
একবার সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ আন নূরুর রবি‘য়াহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি কোনো কারণে লাগাতার তিন দিন রোযা রাখলেন। অতঃপর প্রথম দিন ইফতারী করার জন্য বন্দোবস্ত করলেন। ইফতার করবেন ঠিক সেই মুহূর্তে একজন মিসকীন উনার বাড়ির দরজায় এসে হাঁক
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার পর উনার সম্মানিত লখতে জিগার মুবারক আন নূরুর রবি‘য়াহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালামতিনি প্রায় ১২টিরও অধিক সম্মানিতনা’ত শরীফ পাঠ করেন। যেগুলো‘না’তুয যাহরা আলাইহাস
মূলত, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত নির্দেশ মুবারক মুতাবিক উনার মহাসম্মানিতা আওলাদ আন নূরুর রবি‘য়াহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত ও পবিত্র ইসম বা নাম মুবারক রাখেন ‘হযরত ফাত্বিমাহ
একখানা সম্মানিত বরকতময় ঘটনা আল্লামা হাফিয আবুল আব্বাস আহমদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মুহম্মদ মুহিব্বুদ্দীন ত্ববারী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ ৬৯৪ হিজরী) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘যাখায়েরুল ‘উক্ববাহ ফী মানাক্বিবে যাওইল কুরবা শরীফ’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, اِنَّ النَّبِـىَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْأَبْتَرُ অর্থ: “আপনার শান মুবারক বিরোধীরাই নির্বংশ তথা লাঞ্চিত ও অপমানিত।” (পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ-৩) অর্থাৎ যে বা যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি যথাযথ তা’যীম প্রদর্শন করবে
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে- “উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেছেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কঠিন