এদেশের শতকরা প্রায় ৯৮ ভাগ মানুষ মুসলমান। কিন্তু আফসুস, ইদানীং দেশের প্রশাসন বা সরকারি আমলাদের প্রতি লক্ষ্য করলে দেখা যাচ্ছে- তারা সময়ের অজুহাতে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে, এদেশের মুসলমানদের উপর শরীয়তবিরোধী আইন চাপিয়ে দিতে চায়, বাধ্য করতে চায়। ওই সকল আমলা
প্রতি বছরই দুই বার উলামায়ে সূ’রা তাদের কুফরীকে আরও বেশি উগড়ে দিয়ে জাহান্নামের আরও নিকবর্তী হয়। প্রথমবার যখন সম্মানিত সাইয়্যিদুশ শুহূর পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস আসেন তখন তারা এই বলে কাফির হয় যে, পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ, ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ
আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার খালা সা’দাহ নাম্মী এক মহিলা তিনি হঠাৎ একদিন উনার বাড়িতে এসে উনাকে লক্ষ্য করে বললেন, হে আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম! আপনি জেনে রাখুন, আমাদের মাঝে যে নবী ও
সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল মুসলিমীন, ইমামুল হুদা, পেশওয়ায়ে আহ্লে ইয়াক্বীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল খ্বমিছ আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী, সমঝদার এবং ধীশক্তির অধিকারী। মূলতঃ জাহিরী-বাতিনী, রূহানী-জিসমানী (চিকিৎসা বিদ্যা) সমস্ত ইল্ম-উনারই খনি ছিলেন আহ্লে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা। অতি
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত লখতে জিগার আওলাদ, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, কুতুবুল আলম, হাকীমুল হাদীছ, হুজ্জাতুল ইসলাম, ছাহিবুল ইলহাম, রসূলে নুমা, হাবীবুল্লাহ, জামি‘উল আলক্বাব, আহলু
আমাদের দেশের প্রশাসন ও সরকার অনেক সময় হাক্বীকত না জেনে, না বুঝে বিধর্মী, মুশরিক, অমুসলিম, জামাতী খারেজী, ওহাবী, ধর্মব্যবসায়ীদেরকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও পদে বসিয়ে থাকে। অথচ তারা এরপর যে দলীয়করণ ও স্বজনপ্রীতির ফলে প্রশাসন, সরকার ও দেশকে হুমকির মুখে ফেলে দেয়
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, اِنَّـمَا يُرِيْدُ الله لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ اَهْلَ الْبَيْتِ وَيُـطَـهِّـرَكُمْ تَطْهِيْرًا. অর্থ: “হে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি চান আপনাদের থেকে সমস্ত
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার পক্ষ থেকে বান্দার প্রতি গণনার সুবিধার্থে দান করা ১২টি মাস উনাদের মধ্যে পবিত্র ছফর শরীফ মাস অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ। এ পবিত্র মাস অবারিত রহমত, বরকত, সাকীনা ও মাগফিরাত দ্বারা বেষ্টিত। সুবহানাল্লাহ! এক নজরে পবিত্র ছফর শরীফ
দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর পবিত্র কুরবানীর ঈদ উনার ঠিক আগ মুহূর্তে একটি মহল পবিত্র কুরবানী উনার পশুর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়। যেমন-‘কুরবানীর পশুতে অ্যানথ্রাক্স জীবাণু আছে’ কিংবা ‘মোটাতাজা গরুতে বিষ আছে’ ইত্যাদি। অথচ এ সকল দাবি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ও অস্তিÍত্বহীন। প্রকৃতপক্ষে
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার আলোচনা বা সম্মান মুবারক উনাকে বুলন্দ করেছি।” মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার
(১). মীর কাসেমসহ কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী সরকারকে দেশ ও জাতীর পক্ষ থেকে তথা দ্বীনপ্রাণ মুসলমান ও আলিম উলামাদের পক্ষ থেকে আন্তরিক মোবারকবাদ। বাংলার ইহুদী রাজাকার সাঈদীরও ফাঁসির ব্যবস্থা করতে হবে। (২). বশহীদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
আয়োজনের একটি ভিডিও দেখুন : MOV00018