মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে সমগ্র জগতের জন্য রহমত স্বরূপ প্রেরন করেছি। (পবিত্র সূরা আম্বিয়া ১০৭) সমগ্র জগতে রহমত হচ্ছেন সাইয়্যিদুল মুরসালীন,ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মর্যাদা-মর্তবা, ফাযায়িল-ফযীলত, শান-শওকত মুবারক সম্পর্কে তোমরা অবগত হও।’ সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ও আনহুন্না উনারা পুরুষ হোন
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আয়াত শরীফ এবং অনেক নির্ভরযোগ্য লুগাত বা অভিধান গ্রন্থের দ্বারা প্রমাণিত যে, প্রতিমা, ভাস্কর্য, মূর্তি, ম্যানিকিন, ছবি, প্রতিকৃতি, প্রতিচ্ছবি, প্রতিমূর্তি, পুতুল কারো দেহের ছবি, ইত্যাদি শব্দগুলো সমার্থবোধক বা একই অর্থপ্রকাশক অর্থাৎ একই জিনিসের ভিন্ন ভিন্ন নাম। যেমন,
খেলাধূলার জন্য দেশের হাজার কোটি টাকা অপচয় করে স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়। অথচ দেশের বিভিন্ন স্থানে বস্তিতে আগুনে নিঃস্ব হয়ে পড়া পরিবারগুলোর সাহায্যার্থে দেখা যায় না এরকম টেকসই কোন উদ্যোগ, হয়না তাদের পুনর্বাসন। উল্লেখ্য, মাঝে মাঝে কিছু ছোটখাটো দুর্ঘটনায় সংখ্যালঘুদের কিছু
ইমামুল মুফাসসিরীন মিনাল আউওয়ালীন ইলাল আখিরীন, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেছেন: ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার মহাসম্মানিত
আহলু বাইতে রসূল, মুজাদ্দিদে আযম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক তত্ত্বাবধানে ও পৃষ্ঠপোষকতায় মহাসম্মানিত রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার আয়োজনে মহাসম্মানিত সাইয়্যিদুল আইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ ১২ই শরীফ উনার সম্মানার্থে আজ পবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ ইয়াওমুস
বিধর্মীদের আবিষ্কৃত তৈরিকৃত যন্ত্রপাতি, আসবাব ইত্যাদি ব্যবহার নিয়ে অনেকেই মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যেহেতু মুসলমানদের জন্য কাফির-মুশরিক তথা তাবৎ বিধর্মী অমুসলিমদের সাথে কোনো প্রকার মিল-মুহব্বত
সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ইবনু খইরি বানাতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আন নূরুল ঊলা আলাইহাস সালাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম ইবনে হযরত যুন নূর আলাইহিস সালাম উনার সংক্ষিপ্ত
ফিলিস্তিনে বর্বর সন্ত্রাসী হানাদার ইসরাইল গণহত্যা চালাচ্ছে। কিন্তু কারো কোনো প্রতিবাদ আছে কি? ইহুদীসংঘ কিংবা মানবাধিকার সংস্থা কিছু বলবে না জানি কারণ এসব নিয়ন্ত্রণই করে ইহুদীরা। কিন্তু মুসলিম বিশ্ব কিংবা মুসলিম শাসক তারা কি করছে? মধ্যপ্রাচ্যে এত মুসলিম দেশ থাকতে ইসরাইল
সরকারী আমলারা বারবার ঘোষণা দিয়ে বেড়াচ্ছে- ‘যারা যুদ্ধাপরাধী রাজাকার ও স্বাধীনতাবিরোধী তাদের সন্তান ও বংশধরদেরকে কোন সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে না।’ এ সকল আমলাদের নিকট প্রশ্ন হলো- তাহলে ১৯৭১ সালে যে উপজাতিরা তাদের নেতা ত্রিদিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলো
সম্মানিত নিসবতে আযীম শরীফ উনার বিষয়ে বিভিন্ন দিকে থেকে প্রস্তাব মুবারক এবং এই বিষয়ে খোদায়ী ফায়ছালা মুবারক: বিভিন্ন কিতাবের বিভিন্ন বর্ণনা থেকে বিষয়টি স্পষ্ট যে, আন নূরুর রবি‘য়াহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত নিসবত মুবারক হাছিল করার লক্ষ্যে এবং
মুসলমানগণ আজ নিজেদের অনেক দুর্বল ও অসহায় মনে করে। হীনম্মন্যতায় ভোগে। কিন্তু আসলে ব্যপারটি কখনোই এরকম হওয়ার কথা ছিলো না। মুসলমান আজ কোন অন্যায়, অত্যাচারের বিরুদ্ধে বলতে কার্পণ্য করে, হারাম-নাজায়িজ কাজের প্রতিবাদ করতে চায় না। কিন্তু মুসলমানরা যদি প্রতিবাদ স্বরূপ নিজেরাই