মহান আল্লাহ পাক তিনি কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, وَمِنْ آيَاتِهِ أَنْ خَلَقَ لَكُم مِّنْ أَنفُسِكُمْ أَزْوَاجًا لِّتَسْكُنُوا إِلَيْهَا وَجَعَلَ بَيْنَكُم مَّوَدَّةً وَرَحْمَةً ۚ অর্থ: মহান আল্লাহ পাক উনার অন্যতম নিদর্শন মুবারকগুলোর মধ্যে ‘তিনি আহাল ও আহলিয়াকে একে অন্যের
প্রিয় পাঠক! হেডলাইন দেখে কি আতঙ্কিত আর অবাক হয়ে যাচ্ছেন? আতঙ্কিত হবারই কথা। কারণ, বাংলায় বহুল প্রচলিত কথা, শিক্ষা জাতীর মেরুদণ্ড- একথা সামান্য পড়ালেখা জানা শুনারা কে না জানে। আর একথাটা দেশের নীতিনির্ধারক মহল তারা খুব ভালো করেই জানে। তারা যেহেতু
সম্মানিত ও পবিত্র ইসম বা নাম মুবারক: সাইয়্যিদুনা হযরত আলী আলাইহিস সালাম। সুবহানাল্লাহ! সম্মানিত লক্বব মুবারক: সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ ইত্যাদি ইত্যাদি। সুবহানাল্লাহ! যেই সম্মানিত লক্বব মুবারক-এ সম্মানিত
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- عَنْ حَضْرَتْ عَلِيٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ أَمَرَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أنْ نَسْتَشْرِفَ الْعَيْنَ وَالْأُذُنَ وَلَا نُضَحِّي بِمُقَابَلَةٍ وَلَا مُدَابَرَةٍ وَلَا شَرْقَاءَ وَلَا خَرْقَاءَ অর্থ:- “হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার
সম্মানিত হাম্বলী মাযহাব উনার ইমাম হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি একবার ফতওয়া দিলেন, ‘পবিত্র লাইলাতুর রগায়িব শরীফ’ উনার মার্যাদা পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর, পবিত্র লাইলাতুল বরাত উনার চেয়েও অনেক বেশি। তখন সে যামানার আলিম-উলামাগণ উনারা এই ফতওয়া শুনে চিন্তিত
বিধর্মীদের আবিষ্কৃত তৈরিকৃত যন্ত্রপাতি, আসবাব ইত্যাদি ব্যবহার নিয়ে অনেকেই মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে থাকে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ও নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যেহেতু মুসলমানদের জন্য কাফির-মুশরিক তথা তাবৎ বিধর্মী অমুসলিমদের সাথে কোনো প্রকার মিল-মুহব্বত
চীনের যুব সমাজ অস্বাভাবিকভাবে মোটা হয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, সাধারণত চীনের মফস্বল এলাকার যুব সমাজের স্থুলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি মাত্রায়। তবে মুটিয়ে যাওয়ার দলে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের পাল্লা ভারী। গবেষণায় দেখা যায়, ১৯ বছরের নিচের বয়সী
প্রত্যেক প্রাণীই তার শত্রুকে খুব ভালো করে চিনে। আর সেই শত্রু থেকে নিজেকে রক্ষা করার ফিকির সবসময় সে করে থাকে। মানুষ হচ্ছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণী। তাদের মধ্যে আবার শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন মুসলমান জাতি। তাহলে মুসলমানগণ উনাদের সবচেয়ে বড় শত্রু কারা। তা কি
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ عَبَّاسٍ، أَنَّ أَعْمَى، كَانَتْ لَهُ أُمُّ وَلَدٍ تَشْتُمُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَتَقَعُ فِيهِ فَيَنْهَاهَا فَلاَ تَنْتَهِي وَيَزْجُرُهَا فَلاَ تَنْزَجِرُ – قَالَ – فَلَمَّا كَانَتْ ذَاتَ لَيْلَةٍ جَعَلَتْ تَقَعُ
মুনাফিক লাদেন, আইএস, তালেবান, সউদী ওহাবী শাসক বা তার সমগোত্রীয়রা কি বলছে সে সমস্ত অপ্রয়োজনীয় ও অপ্রাসঙ্গিক কথাগুলো বেশি বেশি লেখালেখি করে থাকে এক শ্রেণীর পত্রিকা। ইহুদী-নাছারা সর্বাবস্থায় চায় কি করে মুসলমানদের ক্ষতি করা যায়। বর্তমান কালের মুসলমানদের ঈমানের জযবা, ঈমানী
সম্মানিত তাবুকের জিহাদ মুবারক উনার ঘটনা। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি প্রতি ওয়াক্ত নামায বা’দ ঘোষণা মুবারক দিচ্ছেন, “হে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহুম! আপনারা যার যার সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী সম্মানিত জিহাদ
“হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ননা করেন, আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, প্রত্যেক মুসলামান নর-নারীর জন্য ইলম অর্জন করা ফরজ।” [মুসলিম শরীফ, ইবনে মাজাহ শরীফ, বায়হাক্বী শরীফ, মিশকাত শরীফ, মাছাবীহুস সুন্নাহ শরীফ,