সকালে ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপিকর্মীদের পুলিশ লাঠিপেটার পরপরই একাধিক গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়। কয়েকটি স্থানে বিস্ফোরণও ঘটে । এর পরপরই সিলেটে বাসে আগুন দেওয়া হলো। রোববার ঢাকায় গোলযোগ শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে সিলেটের দক্ষিণ সুরমা এলাকার চণ্ডিপুল এলাকায়
পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম একটি মহান দিন। পবিত্র মুহররম মাসের ১০ তারিখ; যা দ্বীন ইসলামের ইতিহাসে পবিত্র আশূরা শরীফ নামে মশহুর, এই মহাপবিত্র দিনটির সাথে জড়িত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনিসহ অসংখ্য-অগণিত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের
প্রশ্নঃ আমরা কি আল্লাহ পাক উনাকে দেখেছি? তাহলে মানি কেন? আমাদের কি আল্লাহ পাক জানিয়ে দিয়েছেন যে, নবীজী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রসুলুল্লাহ? হুমম…কুরয়ান শরীফে জানিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু কুরআন শরীফ যে আল্লাহ পাক উনার কালাম শরীফ, তা কি আল্লাহ পাক
বাজেট ঘাটতি পুষিয়ে নিতে টেক্সাসের কারাগারে সাপ্তাহিক ছুটির দিন অর্থাৎ শনি ও রোববার দুপুরে বন্দিদের খাদ্য প্রদান স্থগিত করা হয়েছে। গত এপ্রিল থেকে এ ব্যবস্থা কার্যকরী হয়েছে। একইসাথে মৃত্যুদন্ড কার্যকরী করার আগ মুহূর্তে সর্বশেষ খাবারে বন্দির ইচ্ছানুযায়ী মেন্যু পরিবেশনের অতি পুরনো
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, اذا دخل العشر واراد بعضكم ان يضحيه فلا يا خذن شعرا ولايقلمن ظفرا . অর্থাৎ- “যখন যিলহজ্জ মাস শুরু হবে তখন থেকে কুরবানী করার আগ পর্যন্ত কুরবানীদাতা তার চুল ও নখ কাটবে না।” যিলহজ্জ মাসের চাঁদ উঠার
ইসলাম হচ্ছে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার মনোনীত ধর্ম। ইসলামে কারো মনগড়া কথা গ্রহণযগ্য নয়। শত-সহস্র যুক্তি দিয়েও কেউ ইসলামে নিজের মত ঢুকাতে পারবে না। আল্লাহ পাক তিনি উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাধ্যমে যে ইসলাম আমাদের
মাযহাবের আভিধানিক অর্থ ‘চলার পথ’। শরীয়তের পরিভাষায় কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ তথা ফিক্বাহর অনুসরণ করতে গিয়ে যে যেই ইমাম উনার তাকলীদ বা অনুসরণ করে সে সেই ইমাম উনার মাযহাবের অন্তর্ভুক্ত। মূলত প্রত্যেক ছাহাবী এবং প্রত্যেক ইমাম-মুজতাহিদ উনারা প্রত্যেকেই একটি করে মাযহাব
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তিপত্র পেয়ে আমদানি করা ১১৮ কার্টুন অস্ত্রের চালান হস্তান্তর করা হয়েছে। বেলা পৌঁনে ৩টার দিকে আমর্ড ফোর্সেস বিভাগের প্রতিনিধি দলের কাছে অস্ত্রের চালানটি হস্তান্তর করে বিমানবন্দর কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। আগামী ২৬ এপ্রিল থেকে ৩ মে পর্যন্ত সিলেট সেনানিবাসে বাংলাদেশ ও
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “আয় আল্লাহ পাক! নিশ্চয়ই আমি উনাদেরকে তথা হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম এবং হযরত ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করি, আপনিও উনাদেরকে মুহব্বত করুন। আর তাদেরকেও আপনি মুহব্বত