আজ সকালে নিউজে দেখলাম – গত শনিবার রাতে আসামের তিনসুকিয়া জেলার ডুমডুমাতে ২ জন বাঙালী মুসলিমকে ( ইদ্রিস আলী ও শেখ মুহম্মদ) গলা কেটে খুন করেছে রাজু গোর নামে এক হিন্দু ( পদবী অনুযায়ী বোঝা যায় যে মারোয়াড়ী)। তাদের ২ জনকে
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াতে সংগীতকার আল্লারাখা রহমান (এ আর রহমান) কে নিন্দা ও গালিগালাজ করছে তথাকথিত চুষিলরা। এই চুষিলদের মধ্যে ২ ধরণের লোকেরা আছে – হিন্দু ও ভণ্ড নাস্তিক ( ছুপা হিন্দু)। সংগীতকার আল্লারাখা রহমান (এ আর রহমান) কে তথাকথিত চুষিলরা
একটা ব্যাঙকে যদি আপনি একটি পানি ভর্তি পাত্রে রাখেন এবং পাত্রটিকে উত্তপ্ত করতে থাকেন তবে ব্যাঙটি পানির তাপমাত্রার সাথে সাথে নিজের শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে থাকে। ব্যাঙটি লাফ দিয়ে ওই পাত্র থেকে বেরোনোর পরিবর্তে পানির উত্তাপ সহ্য করতে থাকে।
প্রাইমারি থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত অমুসলিম শিক্ষকদের গড় হার ৫৮ ভাগেরও বেশি। কোনো কোনো বিদ্যালয়ের ৮৫ ভাগ শিক্ষকই বিধর্মী। অনেক ক্ষেত্রে স্কুলের ইসলাম শিক্ষা বই পড়ায় বিধর্মী শিক্ষক। একটি শিশু কোমল মন নিয়ে যখন শিক্ষালাভ শুরু করে, তখন তার শিক্ষকের বা
কুরাঈশ গোত্রের মত উম্মুল মু’মিনীন আল উলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার আয়ের উৎস ছিল ব্যবসা বাণিজ্য। উম্মুল মু’মিনীন আল উলা সাইয়্যিদাতুনা হযরত কুবরা আলাইহাস সালাম উনার ব্যবসা বাণিজ্য সম্পর্কে আল্লামা ইবনে সা’দ রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখেছেন: “উম্মুল মু’মিনীন আল উলা
ইউটিউবে ‘ইসলামী মহা সম্মেলন শীর্ষক আলোচনার প্রধান অথিতি হিসেবে বক্তব্যে এনায়েত উল্লাহ আব্বাসী ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফ উনার সম্মানিত হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার মুবারক শানের খিলাফ অবমাননাকর বক্তব্যের অভিযোগে সাইবার ট্রাইবুনাল (বাংলাদেশ), ঢাকায় আজ (বৃহস্পতিবার) ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮-এর
মুসলমানরা হিন্দুদের খুশি করতে তাদের ঈমান ও আমল সবকিছু ছেড়ে দিলেও হিন্দুরা কখনোই শত্রুতা করা বন্ধ করে নি, বরং তারা মুসলিম মুক্ত ভারত ও হিন্দু রাষ্ট্র ভারতের স্বপ্ন দেখেছে। মুসলমানরা একে একে হিন্দুদের ধর্মীয় ও সামাজিক রীতি গ্রহণ করেছে ,
বর্তমান বিশ্বে লালনের অনুসারী নামে পরিচিত বাউল সম্প্রদায়, তথা গাঁজা সেবনকারী একটি দল হর হামেশায় দাবী করেন যে, লালন হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ ও খৃষ্টান ধর্ম বাদ দিয়ে নিজেই একটি নতুন ধর্ম বা মতবাদের প্রবর্তক। আর সে ধর্ম বা মতবাদটি অসাম্প্রদায়িক বাউল
অল্প বয়সে বিয়ে হলে নানান অসুবিধা হয় বলে প্রচার করা হচ্ছে। কিন্তু অল্প বয়সে বিয়ে হলে যে অনেক সুবিধা হয়, সেটার ফিরিস্তি কিন্তু প্রচার করা হয় না। যেমন ধরুন- একটা ছেলে ও একটা মেয়ের অল্প বয়সে বিয়ে হলো। এতে তাদের
শিয়াদের পরিচিতি: শিয়া একটি বাতিল বা ভ্রান্ত ফিরকা। যারা হযরত আলী আলাইহিস সালাম উনাকে অনুসরনের দোহাই দিয়ে সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু আনহুম উনাদের চরম বিরোধীতা করে তাদের শিয়া বলে। এদেরকে রাফেযী ও বলা হয়ে থাকে। ইসলামের বিরুদ্ধে ইহুদীদের এক সুদূরপ্রসারী চক্রান্তের ফসল
বাংলাদেশে খ্রিষ্টান জনগোষ্ঠী বৃদ্ধি করে আলাদা খ্রিষ্টান রাষ্ট্র তৈরীর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে এনজিওগুলো। বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে গভীর শঙ্কার। রহস্যজনক কারণে নীরব সরকার। —————- একদিকে উত্তরাঞ্চল অপরদিকে পার্বত্য এলাকাকে ঘিরে এনজিও এবং আন্তর্জাতিক খ্রিস্টান লবি খ্রিস্টীয় সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও ধর্ম প্রচারের লক্ষ্যে
সংবাদ মাধ্যমগুলো খ্রিস্টান, মুশরিকদের অনুষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশেও প্রচার-প্রসারে উঠেপড়ে লেগেছে। কথিত ‘ভ্যালেন্টাইন ডে’ হচ্ছে সে রকম নোংরা অপসংস্কৃতির আরেকটি নাম। এদেশে তথাকথিত ভালোবাসা দিবস প্রচলনকারী হলো- কাট্টা ইসলামবিদ্বেষী ও নাস্তিক ‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার প্রাক্তন মালিক শফিক রেহমান। সে ‘যায়যায়দিন পত্রিকার মাধ্যমে ১৯৯৩ সালে