সারা রাস্তায় হেঁটে হেঁটে এসে মসজিদে এসেই টুপ করে চেয়ারে বসেই নিজেকে কি জানি মনে করা হচ্ছে? এটা ভুলে যাওয়া চলবে না- এটা ক্ষমতা দেখানোর জায়গা নয়, এটা সমস্ত ক্ষমতার যিনি মালিক, যিনি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা দেন ও যার থেকে
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, إِنَّ الدِّيْنَ عِنْدَ اللهِ الْإِسْلَامُ অর্থ: ‘নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছেন ইসলাম।’ (পবিত্র সূরা আল ইমরান শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-১৯) পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যখন তোমরা লাইলাতুম মুবারকাহ বা লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান অর্থাৎ মশহুর পবিত্র বরাত শরীফ উনার রাত্র পাবে তখন সারারাত সজাগ থেকে ইবাদত করো এবং পরের দিন রোযা রাখো।”
মহান আল্লাহ্ পাক কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ করেন, ان الدين عند الله السلام. অর্থঃ-“নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পাকের নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হলো ইসলাম।” (সুরা আলে ইমরান/১৯) আর এ প্রসঙ্গেই মহান আল্লাহ্ পাক অন্য আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ করেছেন, ومن
ইসলাম বিদ্বেষীরা প্রায়ই রটনা করে থাকে যে, ইসলাম দাসপ্রথাকে ত্বরান্বিত করেছে, দাসদের উপর যৌন নির্যাতন চালানোকে বৈধতা দিয়েছে, মানুষকে পণ্য–সামগ্রী হিসেবে কেনাবেচার বৈধতা দিয়েছে–ইত্যাদি। যিনি খ্বালিক, যিনি মালিক, যিনি রব মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন, فَكُّ رَقَبَةٍ অর্থ: “আর
পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে- যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেন يا حبيبى انا وانت وما سواك خلقت لاجلك قال رسول الله صلى الله عليه وسلم يا رب انت وما انا
সম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- গান-বাজনা করা ও শ্রবণ করা কবীরা গুনাহ। গান-বাজনার আসরে বসা ফাসিক্বী এবং গান-বাজনার স্বাদ গ্রহণ করা কুফরী। পবিত্র কুরআন শরীফ উনার একাধিক পবিত্র আয়াত শরীফ উনাদের দ্বারা এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের দ্বারা গান-বাজনা করা ও শ্রবণ
বর্তমান মিডিয়া এমন একটি অপশক্তি, যা সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে- ‘মিডিয়া একটি অঘোষিত প্রকাশ্য বিশ্বসন্ত্রাসী’। মিডিয়ার প্রভাবে এখন চিরসত্যও চিরমিথ্যাতে পরিণত হয়। আর এই সন্ত্রাসী মিডিয়া পরিচালনা করে কুখ্যাত ইহুদী সম্প্রদায়। ইহুদীদের ইশারায় সারা বিশ্বের সব মিডিয়া প্রভাবিত এবং তাদের সিডিউল
১) ছয় উছূলী তাবলীগের লোকজন মসজিদের মধ্যে অবস্থান নেয়। কিন্তু স্বাভাবিকভাবে ঘুমের মধ্যে তো সবার স্বপ্ন (!) একরকম থাকে না। আর তাই দলবেধে মসজিদে ঘুমিয়ে এই গোষ্ঠীটি দ্বারা হরহামেশাই নাপাকি ছড়িয়ে থাকে। ( বি:দ্র: মসজিদে ইতিক্বাফের নিয়ত ছাড়া থাকা জায়িজ নেই)
অপ্রয়োজনীয় ও অপ্রাসঙ্গিক কথাগুলো বেশি বেশি লেখালেখি করে থাকে এক শ্রেণীর পত্র-পত্রিকা। ইহুদী-নাছারা সর্বাবস্থায় এইসব পত্র-পত্রিকা মিডিয়ার মাধ্যমে চায় কি করে মুসলমানদের ক্ষতি করা যায়। বর্তমান কালের মুসলমানদের ঈমানী জযবা, ঈমানী কুওয়াত এতই কমে গেছে, যার ফলশ্রুতিতে মুসলমানরা এসবের দিকেই রুজু
প্রতিদিন খবর আসে, রাজনীতি নিয়ে, আধিপাত্য নিয়ে, জমিজমা নিয়ে, হারাম প্রেম নিয়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় একে অপরকে কোপাকোপি করে আহত-নিহত করে যাচ্ছে। এছাড়া মৌলবাদী ওহাবী সন্ত্রাসবাদীরা তো সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিকৃত ও ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে কোপাকোপি করে। নাউযুবিল্লাহ! এরপর এসব
রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম ঘোষিত, ৯৮ ভাগ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা থানা কিংবা জেলা এবং সেখানকার রাস্তাঘাট, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদি হিন্দুয়ানী বা বিজাতি বিধর্মীদের নামে নামকরণ থাকার কারণে ইচ্ছা অনিচ্ছায় একজন মু’মিন মুসলমান উনাদেরকে কথাবার্তা, আলোচনা লেখনী ইত্যাদিতে সেগুলোর নাম স্মরণ করতে