পবিত্র কুরআন শরীফ উনার আয়াত শরীফ এবং অনেক নির্ভরযোগ্য লুগাত বা অভিধান গ্রন্থের দ্বারা প্রমাণিত যে, প্রতিমা, ভাস্কর্য, মূর্তি, ম্যানিকিন, ছবি, প্রতিকৃতি, প্রতিচ্ছবি, প্রতিমূর্তি, পুতুল কারো দেহের ছবি, ইত্যাদি শব্দগুলো সমার্থবোধক বা একই অর্থপ্রকাশক অর্থাৎ একই জিনিসের ভিন্ন ভিন্ন নাম। যেমন,
সরকার কি জোরপূর্বক মুসলমানদেরকে কাফির বানাতে চায়? সরকার কি মুসলমান না??? সরকার কি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র আয়াত শরীফ বিশ্বাস করে না? مَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللهُ فَأُولَئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ (৪৪) অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন,
একদিন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ২য় খলীফা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হযরত যিয়াদ বিন হুদাইর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বললেন, আপনি কি জানেন কোন্ ব্যক্তি বা কারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতিসাধন করে থাকে। তখন তিনি বললেন, আমার সেটা
আমরা মুসলমান এবং এটি একটি মুসলিম দেশ। এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলিম আর বাকি ২ ভাগ অমুসলিম। দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি যে, ২ ভাগ অমুসলিম হয়েও তারা আমাদের দেশে যে ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারছে আমরা ৯৮ ভাগ মুসলিম হয়েও তা পারছি
ছবি অঙ্কন করা ও ছবি তোলা ইসলামবিরোধী কাজ। যে ব্যক্তি ছবি তোলে বা তোলায় সে ব্যক্তি চরম ফাসিক। ছবি তোলা এবং পর্দা লঙ্ঘন করা খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার ও উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ
সউদী ওহাবী সরকার পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ উনাদেরকে সন্ত্রাস মুক্ত রাখা ও সন্ত্রাসী চিহ্নিতকরণের অজুহাতে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের খিলাফ করে পবিত্র মক্কা শরীফ ও পবিত্র মদীনা শরীফ-এ সিসি ক্যামেরা ফিট করেছে। ছবি তোলা
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “কোনো মু’মিন পুরুষ-মহিলার জন্য জায়িয হবে না- মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যে ফায়ছালা করেছেন, সেই ফায়ছালার মধ্যে স্বীয়
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যারা ছবি তুলবে ও তোলাবে প্রত্যেকেই জাহান্নামী হবে।’ সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার আলোকে ছবি তোলা, আঁকা, রাখা হারাম। অথচ সউদী ওহাবী ইহুদী সরকার প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরেও
আইডি কার্ডের জন্য ছবি তুলতে বাধ্য করায় কি মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার ক্ষুন্ন হচ্ছে না?……. মুসলিম অধ্যুষিত এই দেশে শতকরা ৯৮ ভাগই মুসলমান এবং দেশের রাষ্ট্রীয় দ্বীন ইসলাম। যা সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। ধর্মপালন এবং প্রচারের ক্ষমতা সংবিধানে উল্লেখ আছে। তৎপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ
মুসলমান মাত্রই প্রত্যেকই নিজেকে হক্ব বলে দাবি করে এবং যেকোনো দল বা সংগঠনের সাথে জড়িত সে তার দল ও সংগঠনকে হক্ব তথা শরীয়তসম্মত বা ইসলামসম্মত মনে করে। কিন্তু কেউ হক্ব দাবি করলে বা মনে করলেই যে তা সত্য হবে তা নয়।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “কোনো মু’মিন পুরুষ-মহিলার জন্য জায়িয হবে না- মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা যে ফায়ছালা করেছেন, সেই ফায়ছালার মধ্যে স্বীয়
স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়–য়া ছাত্র-ছাত্রীদেরকে নিয়ে এখানকার পিতা-মাতারা বড়ই উদগ্রীব থাকে। কারণ একাকী ছেলে কিম্বা মেয়েকে বাইরে ছাড়তে রাজি নন। এমনকি ঘরে ছেলে-মেয়েকে রেখেও পিতা-মাতারা দুশ্চিন্তা করতে থাকে টেলিভিশনে, ইন্টারনেটে মোবাইল, কম্পিউটারের মাধ্যমে হারাম ছবি দেখা থেকে। আর এই হারাম ছবি তোলা, দেখা