‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তারা যদি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের মতো
বাংলাদেশ শতকরা ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশ। তাই এই দেশে ইসলাম ধর্ম প্রাধান্য পাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবে তার বিপরীত দেখা যাচ্ছে। পহেলা বৈশাখ আসলেই সারাদেশে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই একাকার হয়ে উৎসব পালন করে বেড়ায়। তখন দেখে বুঝবার উপায়
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি পবিত্র মুহররমুল
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত করো ও তা’যীম করো এবং ছানা-ছিফত করো সকাল সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে সর্বদা।’ বর্তমানে ভারতে মুসলমান শতকরা ৪০ ভাগ আর মুশরিক হিন্দুও ৪০ ভাগ অর্থাৎ মুসলমান
ভারতে শতকরা ৪০ ভাগ মুসলমান আর হিন্দুও ৪০ ভাগ। তারপরেও ভারতে পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে কোনো ছুটি দেয়া হয় না। আর বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় দ্বীন পবিত্র ইসলাম। এদেশে প্রায় ৯৭ ভাগ লোক মুসলমান। আর শতকরা মাত্র ২
বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বের সমস্ত মুসলিম ও অমুসলিম সরকারের দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এর সম্মানার্থে সকল স্কুল-কলেজ, মাদরাসা, বিশ্ববিদ্যালয় অর্থাৎ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ রাখা। গত বছর রমাদ্বান শরীফ-এর সম্মানার্থে মাদরাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় তথা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ বন্ধ ঘোষণা করে বাংলাদেশ