পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে বলা হচ্ছে, শিশু বিকাশ পাবলিকেশনের দ্বিতীয় শ্রেণীর পাঠ্য পুস্তকে‘মানব সভ্যতার ইতিহাস’ এর ১৫ নম্বর এই ছবি ছেপেছে । বইয়ের রচয়িতা প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক যবন ম্লেচ্ছ অস্পৃশ্য গোষ্ঠবিহারী কারক। সেখানে সে নবীজী উনার পবিত্র নাম মুবারকের একটি অধ্যায় সেখানে বিকৃত ইতিহাস রচনা করেছে। নাউযুবিল্লাহ!
বইয়ে কাবা শরিফ ও তার পাশে ছবিটি দিয়ে তারা বুঝাতে চায় এটা আমাদের নবীজী উনার উনার ছবি ! নাউযুবিল্লাহ।
**
…… পাবলিকেশন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মুসলিমরা বৈঠক করেছিল। কর্তৃপক্ষ ভুল স্বীকার করেছে। বাজার থেকে সমস্ত বই দ্রুত সম্ভব তুলে নেবেন এবং বইটিকে তারা বাজেয়াপ্ত করছে।
খুব ভাল কথা উক্তবই বাজেয়াপ্ত করেছে। কিন্তু কথা হলও এগুলো কি ভুল ছিল ?? ভুল হলে একটা শব্দ ভুল হতে পারে। এখানে সম্পূর্ণ ইতিহাস বিকৃত এবং নবীজী উনার ব্যঙ্গচিত্র তৈরি করেছে। (নাউযুবিল্লাহ!) এটা নিশ্চয়ই কোন ভুল ছিল না। ইসলাম ও নবীজী উনাকে উদ্দেশ্য করেই ব্যঙ্গ করা হয়েছে।
এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। অনেকেই জানেন, হিন্দুদের দেবী সরস্বতী কে সেক্সি বলায়, মুক্তমনা আনিস আলমগির এর উপর মামলা করেছে হিন্দুত্ববাদিরা। যদিও সত্য কথা হলও হিন্দুদের দেবীগুলো ওভাবেই তৈরি করা হয়। তবুও দেখুন হিন্দুরা কিন্তু সহজে ছেড়ে দেয়নি। তারা কঠোর প্রতিবাদ করেছে। বাংলার নাস্তিক গুলো বার বার ইসলাম, মুসলমান ,কুরআন শরীফ, কাবা ঘর, ও নবীজী উনাকে নিয়ে ব্যঙ্গ করে নানা ভাবে উপস্থাপন করে, কিন্তু কার সঠিক বিচার হয়নি ! মুসলমানরা কেন বারবার হিন্দু, নাস্তিক, ইসলাম বিদ্বেষীদের ছাড় দিবে ???