
Masjid al-Aqsa: hypostyle prayer hall
২০ রাকায়াত তারাবীহ নামায আদায় করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। কোনো জরুরত ছাড়া যারা ৮ রাকায়াত তারাবীহ পড়ে (৮ রাকায়াতে বিশ্বাসী) পবিত্র মসজিদ থেকে বের হয়ে যায় তারা নিশ্চয় জুতা চোর। এদের কে যেখানে পাবেন গণধোলাই দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দিন।
–
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
مَنْ قَاَم رَمَضَانَ اِيْـمَـانًا وَّاِحْتِسَابًا غُفِرَ لَه مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِه
অর্থ: “যে ব্যক্তি রমাদ্বান মাসে ঈমান ও ইহসানের সাথে তারাবীহ নামায আদায় করবে তার পূর্বের সমস্ত গুনাহখতা ক্ষমা করে দেয়া হবে।
তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াত। যা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। যদি কেউ এক রাকায়াতও কম পড়ে, তাহলে সে ওয়াজিব তরকের গুনাহে গুনাহগার হবে। তারাবীহ নামাযের জামায়াত সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া। কোনো মহল্লা বা এলাকায় এক স্থানে জামায়াত হলেও যথেষ্ট হবে। সবাই গুনাহ থেকে মুক্ত থাকবে। আর যদি কোনো এক স্থানেও জামায়াত না হয়, তাহলে মহল্লাবাসী বা এলাকাবাসী সবাই গুনাহগার হবে। একইভাবে খতমে তারাবীহও সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে।
عَنْ حَضَرَتْ اِبْنُ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُصَلِّى فِى رَمَضَانَ عِشْرِيْنَ رَكَعَةً وَ الْوِتْر
অর্থ: “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র রমাদ্বান মাসে বিশ রাকায়াত নামায আদায় করেছেন এবং বিতর নামায আদায় করেছেন।” (মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-২/২৯৪, মুসনাদে আব্দ ইবনে হুমাইদ-২১৮, আল মু’জামুল কবীর হাদীছ শরীফ নং-১২১০২, সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, হাদীছ শরীফ নং-৪৩৯১)
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করতে আপনাকে অবশ্যই লগইন করতে হবে