বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় বইগুলোর দায়িত্ব প্রায়ই দেয়া হয়ে থাকে চিহ্নিত নাস্তিক ও ইসলামবিদ্বেষীদের। এ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্য, ইতিহাস ইত্যাদিসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে যতগুলোকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তাদের সম্পর্কে অনলাইন এবং অফলাইনে এদের কার্যকলাপ যতটুকু দেখেছি ও বুঝেছি এদের একজনকেও কখনো মুসলমান মনে হয়নি। কারন এদের ব্যক্তিগত জীবন ধারাতো পরে, প্রকাশ্যেই এরা যেভাবে নাস্তিক্যবাদ ও হিন্দুত্ববাদের চর্চা করে তা অবাক করে দিবে আপনাকে।
আর এদেরকে দিয়েই বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় গঠন করে থাকে কথিত শিক্ষা কমিটি। অর্থ্যাৎ এরাই নাকি ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত দেশের কোমলমতি মুসলিম শিক্ষার্থীদের শিক্ষানীতি ও সিলেবাস প্রণয়নকারী। মূলত নাস্তিক শিক্ষামন্ত্রী ও তার সাঙ্গপাঙ্গরাই হলো বড় ইসলামবিদ্বেষী। সে জন্যই তারা বেছে বেছে ওইরকম লোকগুলোকে নিয়েই এই টিম গঠন করেছে।
সম্প্রতি খবরও বেরিয়েছে, এরা সম্প্রতি মন্ত্রনালয়ে জমা দেয়ার জন্য নতুন একটি সিলেবাস তৈরি করেছে। যেখানে কিছুদিন পূর্বে সচেতন মুসলিম অভিবাবকদের প্রতিবাদের মুখে বাদ দেয়া বিষয়গুলোকে আবারো সংযোজন করা হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক। মূলত সরকার ও তার মন্ত্রনালয় চাচ্ছে দেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান যাই চায় না কেনো, তারা এদেশে নাস্তিক্যবাদ ও হিন্দুত্ববাদ প্রতিষ্ঠা করেই ছাড়বে। নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক।
কখনোই নয়, এটা এদেশের মুসলমানগণ কখনোই হতে দিবে না। চক্রান্তকারী এ গোষ্ঠীর স্বপ্ন স্বপ্নই থাকবে। এদেশের মুসলমানগণ কখনোই নাস্তিক্যবাদী ও হিন্দুত্ববাদী সিলেবাস প্রতিষ্ঠিত হতে দিবে না। ইনশাআল্লাহ।