عن حضرت جابر رضى الله تعالى عنه قال نهى رسول الله صلي الله عليه وسلم عن الصورة فى البيت وهى ان يصنع ذلك অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক
প্রধানমন্ত্রী প্রায়ই সম্মানিত মদীনা শরীফ উনার সনদ অনুযায়ী দেশ চালানোর কথা বলে। প্রধানমন্ত্রী যদি সম্মানিত মদীনা সনদ অনুযায়ী দেশ-ই চালাতে চায় তাহলে – – নারী নেতৃত্ব কেন? – মানুষের তৈরি সংবিধান কেন? – গণতন্ত্র কেন? – বেপর্দা কেন? – খেলাধুলা কেন?
সালাফী ওহাবীরা পবিত্র ২৭ রজব তথা পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার রাতে ইবাদত ও দিনে রোযা রাখার বিরোধিতা করে। তারা বলে- সুন্নী উনাদের কাছে নাকি ‘গুন্ইয়াতুত তালিবীন’ ও ‘মাছাবাতা বিস সুন্নাহ’ ছাড়া আর কোনো কিতাবের দলীল নেই। নাউযুবিল্লাহ! আজকে আমরা দেখবো ‘গুন্ইয়াতুত
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- عَنْ حَضْرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اِبْنُوا الْمَسَاجِدَ. অর্থ: “হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার আবশ্যকীয় বিধান সমূহের মধ্যে সম্মানিত জিহাদও একটি। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও সম্মানিত মুসলমান উনাদের শত্রু হচ্ছে তাবৎ কাফির, মুশরিক ও মুনাফিকরা। অর্থাৎ ইহুদী, নাছারা, বৌদ্ধ, মজূসী ইত্যাদি ধর্মাবলম্বীরা। তারা সম্মানিত মুসলমান ও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাদের বিরোধিতা
আফদ্বালুল আউলিয়া, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ্ দ্বীন, ইমামে রব্বানী, গউছে ছামদানী হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার এক মুরীদকে নছীহত করতঃ চিঠি লিখলেন। সেই চিঠি মুবারকে অনেক নছীহত মুবারক করে শেষে লিখেছেন, জেনে রাখ, অনেক আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা
সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন আবুল কায়িনাত আর তিনি যে সকল পূত-পবিত্রা সম্মানিতা মহিলা উনাদের সাথে নিসবতে আযীম মুবারক স্থাপন করেন উনারাই হচ্ছেন উম্মুল কায়িনাত। সুবহানাল্লাহ! স্মরণীয় যে, সমস্ত
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ظَهَرَ الْفَسَادُ فِي الْبَرِّ وَالْبَحْرِ بِمَا كَسَبَتْ أَيْدِي النَّاسِ অর্থ: “পানিতে ও স্থলে যত অশান্তি ও বিশৃঙ্খলা ঘটে তা মানুষের হাতের অর্জিত ফলাফল।” (পবিত্র সূরা রুম শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ-৪১) সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হচ্ছেন
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত পেতে চাও, তাহলে আমার অনুসরণ করো। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদেরকে মুহব্বত করবেন।
প্রত্যেক বান্দা-বান্দির উচিত, তাকওয়া অবলম্বন করা। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে গুনাহর কাজ হতে বিরত থাকা। তাহলেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকওয়া অবলম্বনকারীকে অর্থাৎ মুত্তাক্বিকে এমন নিয়ামত দান করবেন, যে সকল নিয়ামত প্রয়োজন বান্দারা অর্থাৎ বান্দা চায় বা আশা
একদিন পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ২য় খলীফা সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি হযরত যিয়াদ বিন হুদাইর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বললেন, আপনি কি জানেন কোন্ ব্যক্তি বা কারা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতিসাধন করে থাকে। তখন তিনি বললেন, আমার সেটা
সম্মানিত ‘খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক কায়িম’ হওয়ার অর্থই হলো পৃথিবীটা জান্নাতে পরিণত হয়ে যাওয়া: উল্লেখ্য যে, হযরত উমর বিন আব্দুল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাত্র সোয়া দুই বছর খিলাফতকালে যদি এই অবস্থা হয়ে থাকে যে, সকলে ধনী হয়ে গিয়েছিলো। যাকাত