হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি আমার পবিত্রতম হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে বিদ্বেষ পোষণ করবে সে আমার পবিত্রতম
মহান আল্লাহ পাক উনার মা’রিফাত-মুহব্বতে দগ্ধীভূত ব্যক্তি তথা মুসলমানগণ উনারা যে দিনটিকে মা’রিফাত-মুহব্বত লাভের উসীলা সাব্যস্ত করে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের অনুসরণে যুগ যুগ ধরে পালন করে আসছেন সেই মুবারক দিনটি ‘পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ’ হিসেবে মশহুর।
পবিত্র কুরবানী। এটা যেনতেন বিষয় নয়। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অন্যতম শিয়ার বা নিদর্শন। মুসলমানদের মুসলমানিত্বের পরিচায়ক। এখানে কেন সরকার ও সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের এত কথা। কুরবানীর পশু জবাইয়ের বিষয় নিয়ে কেন এত নিয়ম-নীতির বুলি আওড়ানো হচ্ছে। তোমরা যখন রাস্তা দখল করে
বহুদিন যাবৎ মুসলিম অধ্যুষিত ফিলিস্তিনে ধারাবাহিক গণহত্যা চালাচ্ছে সন্ত্রাসী ইহুদীদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইল। সর্বশেষ ২০১৪ সালের নভেম্বর মাস থেকে তারা আরো একধাপ এগিয়ে মুসলিম নিধন অভিযানে নামে। নৃশংস এই গণহত্যা সবার চোখের সামনে ঘটলেও, এর বিরুদ্ধে বলার মত যেন কেউ
ভারতবর্ষে মুঘল সম্রাজ্য প্রতিষ্ঠার পর সম্রাটরা হিজরী পঞ্জিকা অনুসারে কৃষিপণ্যের খাজনা আদায় করতো। খাজনা আদায়ে নতুন প্রথা প্রণয়নের লক্ষ্যে মুঘল সম্রাট আকবর নতুন সনের প্রবর্তন করে। সম্রাটের আদেশ মতে জ্যোতির্বিজ্ঞানী ফতেহউল্লাহ সিরাজি সৌর সন এবং আরবী হিজরী সনের উপর ভিত্তি করে
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণ উনাদের মুবারক আগমন ও বিদায় এবং বিশেষ ঘটনা সংঘটিত হওয়ার দিন, তারিখ, বার এবং মাস উম্মাহর জন্য ঈদ বা খুশি প্রকাশের মহান উপলক্ষের অন্তর্ভুক্ত। সর্বশ্রেষ্ঠ মাস হলো- সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যদুশ শুহূর, শাহরুল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ
পবিত্র শাহরুল্লাহিল হারাম রজবুল আছাম্ম উনার ৬ তারিখ বিশ্ববিখ্যাত ওলীয়ে কামিল, সুলত্বানুল হিন্দ, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজায়ে আ’যম চীশতি সানজরী আজমিরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশের সুমহান দিবস। ভারতবর্ষে মানবতার মুক্তির দিশারী হিসেবে উনার বিকল্প আর কেউ নেই। অর্থাৎ
দুই অঙ্ক বিশিষ্ট সংখ্যাগুলো যাদের একক ও দশক স্থানীয় অঙ্ক ভিন্ন অর্থাৎ ০০, ১১, ২২, ৩৩, ৪৪, ৫৫, ৬৬, ৭৭, ৮৮ ও ৯৯ ছাড়া বাকি যে কোনো সংখ্যাকে নিম্নক্রমে সাজালে, বৃহত্তম সংখ্যা হতে তাদের বিপরীত সংখ্যাটি বিয়োগ করলে যে বিয়োগফল পাওয়া
মহান আল্লাহ পাক কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ করেন- عَلَيْهَا تِسْعَةَ عَشَرَ অর্থ: এর উপর (আছে) ঊনিশ। (সূরা মুদ্দাসসির, আয়াত শরীফ: ৩০) সূরা মুদ্দাসসিরের পরের আয়াত শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক ঊনিশের কারণ ব্যাখ্যা করছেন এভাবে- وَمَا جَعَلْنَا أَصْحَابَ النَّارِ إِلا مَلائِكَةً وَمَا جَعَلْنَا
মহান আল্লাহ পাক এই নশ্বর পৃথিবীতে অসংখ্য নিয়ামতরাজি জ্বিন-ইনসানের জন্য প্রেরণ করেছেন। আর মহান আল্লাহ পাক প্রদত্ত এই অসংখ্য নিয়ামতরাজির মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ নিয়ামত হচ্ছেন রহমতুল্লিল আলামীন, রউফুর রহীম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি। উনার জন্যই সৃষ্টি
আরবী ভাষায় সংখ্যার ব্যবহার শুরুর পূর্বে গাণিতিক হিসাবের ক্ষেত্রে আরবী বর্ণই সংখ্যা হিসেবে ব্যবহার হতো, যাকে আবজাদ বলে। নিচে আবজাদের ব্যবহার উল্লেখ করা হলো- মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি