আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১৪৪১ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ০৭ই যিলহজ্জ
(বিগত ২ মাসের ৭ই শরীফ সংখ্যায় এই বিষয় মুবারক নিয়েই আরেকটি অংশ প্রকাশিত হয়েছে। সে ধারাবাহিকতায় আরেকটি অংশ আজ প্রকাশ করা হলো) (বিগত ২ মাসের ৭ই শরীফ সংখ্যায় এই বিষয় মুবারক নিয়েই আরেকটি অংশ প্রকাশিত হয়েছে। সে ধারাবাহিকতায় আরেকটি অংশ আজ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে বা অনন্তকাল নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত মুবারক বর্ণনা করো।’ সুবহানাল্লাহ! পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালনকারী উম্মতদের জন্য নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় ভিডিও, ক্যামেরা ছিলো না; কিন্তু সেই সময় চবি অঙ্কন করা হতো। ওগুলো থেকেই ইহুদী-খ্রিস্টান তারা মুসলমান উনাদের পবিত্র ঈমান-আক্বীদা ধ্বংস করার জন্যই মূলত এই ভিডিও ক্যামেরা তৈরি করেছে। ওই সময়ে
حَضْرَتْ نِبْرَاسَةُ الْاُمَمِ عَلَيْهَا السَّلَامُ حَضْرَتْ (হাদ্বরত): অর্থ: সম্মানিত সম্বোধন, সম্মানিত বা সম্মানিতা, মাননীয় বা মাননীয়া, মহামন্য, হযরত। نِبْرَاسَةُ الْاُمَمِ (নিবরাসাতুল উমাম): نِبْرَاسٌ (নিবরাসুন) বা نِبْرَاسَةٌ (নিবরাসাতুন) শব্দটি একবচন। অর্থ: প্রদীপ, বাতি, আলোদানকারী, উজ্জ্বলকারী, গুণবান, শ্রেষ্ঠব্যক্তি। আর اُمَمٌ (উমামুন) শব্দটি اُمَّةٌ
মুসলমানগণ আজ পবিত্র ঈমানী ও পবিত্র রূহানী শক্তি হারিয়ে চরম বিভ্রান্তিতে নিপতিত হয়েছে। নিজেদের ঐতিহ্য ও গৌরব তারা ভুলে গিয়ে বিধর্মীয় তথা বিজাতীয় ব্যবস্থার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ছে। মুসলমান শুধু নামে আর কিছু রছম-রেওয়াজ নিয়ে ব্যস্ত। অধিকাংশ মুসলমান জানে না যে,
সারা দেশের আদালতে বিচারাধীন মামলা ৩০ লাখের কোটা পেরিয়েছে অনেক আগেই। প্রতিদিন যোগ হচ্ছে নতুন মামলা। অথচ মামলার নিষ্পত্তিকারী সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান সুপ্রিম কোর্টই বন্ধ থাকছে বছরের অর্ধেক সময়। সুপ্রিম কোর্টের ২০১৮ সালের ক্যালেন্ডারের দিকে তাকালে দেখা যায়, বছরের ৩৬৫ দিনের মধ্যে
পবিত্র ঈমান উনার মূলই হচ্ছেন- সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। উনার প্রতি পরিপূর্ণ পবিত্র ঈমান না আনা পর্যন্ত, পরিপূর্ণ হুসনে যন বা সুধারণা পোষণ না করা পর্যন্ত, উনাকে সবচেয়ে মুহব্বত
মুসলিম সমাজে পবিত্র মীলাদ শরীফ ক্বিয়াম শরীফ উপলক্ষে সমবেত হওয়া, দুরূদ শরীফ এবং সালাম শরীফ উনাদের মাহফিল করা সেই সালফে সালেহীন রহমাতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরও আগে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের যামানা হতেই চলে আসছে। সুবহানাল্লাহ! সেই ধারাবাহিকতায় আমাদের দেশের
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তবে কী তোমরা কিতাবের কিছু অংশ গ্রহণ করবে? এবং কিছু অংশ অস্বীকার করবে?” অর্থাৎ কিছু মানা আর কিছু না মানা মানুষের প্রাচীন প্রবৃত্তি। কিন্তু এটা ঈমানদারদের
উত্তম কথা উত্তম গাছের ন্যায় ফলদায়ক মহান রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, هٰـذَا بَيَانٌ لِّلنَّاسِ وَهُدًى وَّمَوْعِظَةٌ لِّلْمُتَّقِيْنَ অর্থ: “এই পবিত্র কুরআন শরীফ মানুষের জন্য সুস্পষ্ট বর্ণনা বা দলীল এবং মুত্তাকী উনাদের জন্য হিদায়েত ও নছীহত।” (পবিত্র সূরা আলে-ইমরান শরীফ:
আপনি নিজেকে মুসলমান মনে করছেন, মুসলমান দাবি করছেন, নিজেকে হিদায়েতপ্রাপ্ত মনে করছেন, খালিছ মু’মিন মুসলমান মনে করছেন, মুত্তাক্বী মনে করছেন, কিন্তু সঠিকভাবে ফিকির করে দেখুন যে, উপরোক্ত গুণাবলীর একটিও আপনার মধ্যে নেই। আপনার পিতা মুসলমান, মাতা মুসলমান, দাদাও মুসলমান সেই সূত্র