সমস্ত মাখলুকাতের মধ্যে ইনসান হচ্ছে আশরাফুল মাখলুকাত, তথা শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। আর তা এক মাত্র নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইনসানের মাঝে মুবারক তাশরীফ আনার কারণে। সুবহানাল্লাহ! আর সমস্ত উম্মতের মধ্যে মুসলমানরাই শ্রেষ্ঠ উম্মত। এবং তা সম্ভব
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- مَنْ سَنَّ فِي الإِسْلاَمِ سُنَّةً حَسَنَةً فَلَهُ أَجْرُهَا وَأَجْرُ مَنْ عَمِلَ بِهَا مِنْ غَيْرِ أَنْ يَنْتَقِصَ مِنْ أُجُورِهِمْ شَيْئًا ، وَمَنْ سَنَّ فِي الإِسْلاَمِ سُنَّةً سَيِّئَةً فَعَلَيْهِ وِزْرُهَا
আমাদের দেশের প্রশাসন ও সরকার অনেক সময় হাক্বীকত না জেনে, না বুঝে বিধর্মী, মুশরিক, অমুসলিম, জামাতী খারেজী, ওহাবী, ধর্মব্যবসায়ীদেরকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও পদে বসিয়ে থাকে। অথচ তারা এরপর যে দলীয়করণ ও স্বজনপ্রীতির ফলে প্রশাসন, সরকার ও দেশকে হুমকির মুখে ফেলে দেয়
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার সেই উম্মতের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব, যে উম্মত আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করেন।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র ১০ই রজবুল হারাম
পরকীয়ার জেরে বাড়ছে হত্যাকান্ড। পরকীয়ায় মত্ত হওয়া আপন মায়ের কাছে নিরাপদ থাকছে না সন্তান। পারিবারিক বন্ধন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। নেপথ্যে রয়েছে বিদেশী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিমুখতা। সরকারের উচিত পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলোকে সমাজ পরিচালনা করে পরকীয়াসহ সব
‘মাওয়াহিবুল লাদুন্নিয়া’ ও ‘মাদারিজুন নবুওওয়াত’ কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, “পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ তারিখে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ উনার পবিত্র স্থানে উপস্থিত হয়ে মীলাদ শরীফ পালনের নিয়ম প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে।” ‘তাওয়ারীখে হাবীবে ইলাহী’ কিতাবে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক পেইজ থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হূযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারকে কার্টুন তৈরি করা হয়েছে সকলকে এর তীব্র প্রতিবাদ করতে হবে এবং এর সংশ্লিষ্ট সকলের ফাঁসিতে ঝুলানোর জন্য দাবি জানাতে হবে। আমাদের সকলের উচৎ জাতীয়
বছর খানেক আগে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ নামক একটি সংগঠন এক ঘোষণায়- বাংলাদেশে আইন করে গরু জবাই নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছে। (তথ্যসূত্র: দৈনিক মানবজমিন, তারিখ: ২৮শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬) হিন্দুদের দাবি- “গরু তাদের মা, গরু জবাই করলে তাদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানে।” এক্ষেত্রে
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাজার হাজার পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারা ছবি তোলা, আঁকা, রাখাকে হারাম করেছেন। অথচ দেখা যাচ্ছে সারা পৃথিবীতে
বর্ণিত রয়েছে যে, খলীফাতু রসূলিল্লাহ হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার খিলাফতকালে একবার পবিত্র মদীনা শরীফ উনার মধ্যে দুর্ভিক্ষ দেখা দিলো। বাইতুল মালেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ খাদ্য ছিলো না। ঠিক সেই মুহূর্তে আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার একটি
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম এর আকদ ও নিকাহ শরীফ সম্পন্ন হয় স্বয়ং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশে। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি
‘আবূ দাউদ শরীফ’ ও মিশকাত শরীফ’ উনাদের মধ্যে বর্ণিত আছে, “হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, একদা হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আসলেন এবং আমার হাত