আমরা জানি ঈশ্বর গুপ্ত যুগ সন্ধিক্ষণের কবি। অর্থাৎ প্রাচীন ও আধুনিক কাব্য প্রতিভা ঈশ্বর গুপ্তকে আশ্রয় করেছে। তার জন্ম ১৮১২ খ্রীস্টাব্দে। ১৫ বছর বয়সে বিয়ে করে তবে পতড়বী দুর্গামণি দেবীর সঙ্গে সে আজীবন সংসার করেনি। আশুতোষ দেবের ভাষায় “ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত কোন
অখণ্ড ভারতবর্ষে যখন ইংরেজের রাজত্ব তখন তাদের প্রয়োজন হয়েছিল একদল লেখক, কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার, ঐতিহাসিক ও বিশ্বস্ত কর্মচারীর। ইংরেজ জাতি তা সংগ্রহ করেছিল হিন্দু সম্প্রদায় হতে। ঐ হিন্দু লেখকগোষ্ঠীর গুরু হিসেবে ধরা যেতে পারে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তকে। কারণ তার জন্যই বলা
কলকাতা জোড়াসাঁকো ঠাকুর বংশের প্রতিষ্ঠাতা দ্বারকানাথের দাদা নীলমণি ঠাকুর। সে প্রথমে ইংরেজদের অধীনে চাকুরী করে সাহেবদের সুনজরে পড়ে এবং উন্নতির দরজা খুলতে থাকে । এঁরা কিন্তু বরাবরই ঠাকুর পদবীধারী নয়, পূর্বে এঁরা ছিল কুশারী। পূর্বপুরুষ পঞ্চানন কুশারী যখন শ্রমিকের কাজ করতেন
মুসলিম বিদ্বেষী বঙ্কিমচন্দ্রকে অত্যন্ত সমীহ করত রবীন্দ্রনাথ। কারণ তার জানা ছিল যে, বঙ্কিম ব্রিটিশরাজের এক নম্বর বাছাই করা ব্যক্তি। সে বঙ্কিম রচিত চরম সাম্প্রদায়িকতাদুষ্ট আনন্দমঠে রচিত ‘বন্দে মাতরম’ গানে সুর দেয় এবং নিজে গেয়ে বঙ্কিমকে শোনায় (রবীন্দ্র জীবনী, ১ম খণ্ড, পৃ.
======================================== ১. শহীদ মিনারে কেন এসেছেন? শ্রদ্ধা জানাতে। কাদের জন্য? মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। https://goo.gl/0iMc1d ২. * বাংলা ভাষার জন্ম কখন, কবে ? সংস্কৃত থেকে হিন্দি, হিন্দি থেকে বাংলা। * বাংলা ভাষার জন্ম কখন, কবে ? ১৯৭১ সালের পর থেকে এটা শুরু হয়েছে
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। কিন্তু ভারতের আগ্রাসনে ক্ষতবিক্ষত দেশ।এমন কোন দিক নেই যেদিকে ভারত বাংলাদেশের উপর আগ্রাসী মনোভাব প্রকাশ করছেনা। যার উদাহরণ ভুরি ভুরি – ১. বাংলাদেশের ন্যায্য পাওনা পানি পাওয়ার কথা থাকলেও ভারত একতরফাভাবে পানি প্রত্যাহার করছে । ২.
গত ২৩ জানুয়ারী ভারতীয় চ্যানেল ষ্টার প্লাস, ষ্টার জলসা, জি বাংলা বন্ধে রিটের শুনানী হয়। শুনানীতে ভারতীয় চ্যানেলের পক্ষের আইনজীবিরা নির্লজ্জভাবে ভারতীয় চ্যানেলের পক্ষে এমনকি ভারতের পক্ষে কথা বলেছে! রিটকারীর পক্ষে আইনজীবী মো. একলাছ উদ্দিন ভূইয়া (বন্ধের পক্ষে) , রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুর্টি
সমাজ ও দেশ বিধ্বংসী ভারতীয় চ্যানেল শুধু আমাদের মানষিকভাবে পঙ্গু করছে তা নয়, বাঙ্গালীদের জীবন ও হরণ করছে! মানুষ ভারতীয় চ্যানেল দ্বারা এতই প্রভাবিত যে সে সামান্য ড্রেসের জন্য জীবন দিতে দ্বিধা করছেনা! শুধুমাত্র কিরণমালা আর পাখি ড্রেস এর জন্য প্রতিবছর
মূলত বর্তমানে প্রচলিত তাবলীগ জামায়াতে যা শিক্ষা দেয়া হয় তার মূল হচ্ছে- ছয়টি বিষয়। যেমন- (১) কলেমা, (২) নামায, (৩) ইলম ও যিকির, (৪) ইকরামুল মুসলিমীন, (৫) তাছহীতে নিয়ত, (৬) তাবলীগ বা নফরুন ফী সাবীলিল্লাহ। কলেমা শরীফ বলতে- শুধু মৌখিকভাবে শুদ্ধ
প্রচলিত তাবলীগ জামায়াতের লোকেরা তাদের প্রবর্তিত গাশ্তের ফযীলত বর্ণনা করতে গিয়ে বলে থাকে যে, “কিছু সময় গাশ্তে বের হওয়া শবে বরাত ও শবে ক্বদরের রাত্রে হাজরে আসওয়াদকে সামনে নিয়ে দাড়িয়ে থাকার চেয়েও বেশী ফযীলত।” প্রচলিত তাবলীগ জামায়াতের লোকদের উপরোক্ত বক্তব্য নেহায়েতই
অপারেশন ছাড়াই গলবে কিডনির পাথর। শুধু একটি ফলের রসেই কিডনির পাথর দূর হবে! হ্যাঁ, ভুল দেখেননি। বিনা অপারেশনেই আধাকাপ লেবুর রসে কিডনির পাথর দূর হবে। প্রতি বছর পৃথিবীতে ক্যানসারের চেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয় কিডনির সমস্যায়। কিডনি সমস্যার সবচেয়ে বড় কারণ
আল্লাহ তায়ালার নিয়ামতের শোকরিয়া জ্ঞাপনের একটি উল্লেখযোগ্য মাধ্যম হল নিয়ামতের ওপর খুশি উদযাপন করা। তাই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন- قل بفضل الله وبرحمته فبذلك فليفرحوا هو خير مما يجمعون অর্থ- ‘(হে রাসুল) আপনি বলুন, (সবকিছু) আল্লাহর দয়া ও মেহেরবাণীতে।