নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ঘরে বা স্থানে প্রকাশ্যে প্রাণীর ছবি, মূর্তি, ভাস্কর্য, ম্যানিকিন থাকে সেখানে রহমতের ফেরেশ্তা উনারা থাকেন না।’ প্রাণীর প্রতিকৃতি যেকোনো উদ্দেশ্যে তৈরি করা হোক না কেন, সবই মূর্তির
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমাকে মুহব্বত করার কারণে।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান ও বরকতময় পবিত্র
পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অস্বীকারকারীরা বলে থাকে হযরত ইমাম বুখারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি কি এই অনুষ্ঠান পালন করা বিষয়ে কোনো হাদীছ শরীফ এনেছেন? আর জন্মদিন পালন করা খিস্টানদের কালচার। আপনারা কেন তা পালন করেন? নাউযুবিল্লাহ! মজার কথা
আমীরে শো’বাহ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ফায়ছালা: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি জানতে পারলেন যে, বনু হানিফার এক মসজিদে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র রিসালাত মুবারক অস্বীকারকারী ও
সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম ওয়া ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার তরতীব সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক করেন- “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই দ্বীনি ইলম অর্জন করা ফরয।” সুবহানাল্লাহ! ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে- সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সিলেবাসে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের জন্য।’ সুবহানাল্লাহ! আজ ঐতিহাসিক তাৎপর্যমন্ডিত আশূরা মিনাল মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদুশ শুহাদা, সাইয়্যিদুনা
আমরা বিগত বছরে কতটুকু নেক আমল করতে পেরেছি? কতটুকু সুন্নত মুবারক আমল করতে পেরেছি? কতটুকু গুনাহ মাফ করাতে পেরেছি? কতটুকু ঈমানদার-মুসলমান হতে পেরেছি? কতটুকু ইখলাছ হাছিল করেছি? কতটুকু তাক্বওয়া হাছিল, মুহব্বত-মারিফত হাছিল করতে পেরেছি? এটা গভীরভাবে চিন্তা ও ফিকির করতে হবে।
পানি পান করাও পবিত্র সুন্নত মুবারক। যা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে। তবে পানি পান করার সুন্নতী তরতীব জেনে নেয়া একান্ত আবশ্যক। পানি পান করার সুন্নতী তরতীব হলো:- * কাঠের পেয়ালাতে পানি পান করা। * ডান হাতে পানি পান
বাংলাদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমানদের দেশে প্রতিবারই পাড়ায়-পাড়ায়, মহল্লায়-মহল্লায়, মোড়ে-মোড়ে পূজামন্ডপ বসাতে দেখা যায়। সংখ্যালঘুরা পাড়ায়-পাড়ায়, মহল্লায়-মহল্লায় পূজামন্ডপ বসাতে পারে তাহলে ৯৮ ভাগ মুসলমানদের সুবিধার্থে কেন প্রতিটি এলাকায় কুরবানীর হাট বসানো হবে না? মুসলমানদের জন্য প্রতিটি এলাকা, পাড়া-মহল্লা সবখানইে কুরবানীর হাট বসাতে
অসুখ-বিসুখের মিথ্যা অজুহাতে পরিকল্পিতভাবে ইসলামবিরোধী কার্যক্রম চলছে! অনলাইনে-অফলাইনে কুরবানী নিয়ে মনগড়া, শরীয়তবিরোধী কথা প্রচার করা হচ্ছে কথিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে কুরবানী করার বিষয়টি মূর্খতাসূচক, যা কাট্টা কুফরী সম্প্রতি কিছু চরম গুমরাহ ও জাহিলরা “মহামারীকালে কীভাবে কুরবানী করবেন” -এ কথা বলে বিভ্রান্তিকর ও
রাশিয়ায় কমুনিস্টরা ক্ষমতা দখল করেই প্রথম যে কাজটি করেছিলো সেটি ছিলো- সম্পূর্ণ শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন। কমুনিস্টরা নতুন শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করা পর্যন্ত বেশ কয়েকবছর তাদের সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বন্ধ রাখে। এরপর তারা কমুনিজমকে শিক্ষার মূল পাঠ্য করে সেভাবেই পাঠ্যপুস্তকগুলো রচনা করে। কমুনিজমকে বাধ্যতামূলক