বর্তমান সরকার শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের সমর্থনে ক্ষমতায় এসেছে; তাই তাদেরকে মুসলমানদের সুবিধা-অসুবিধাগুলোকেই প্রাধান্য দিতে হবে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের সাথে বলতে হয় যে, সরকার সর্বদাই তার বিপরীত করে যাচ্ছে। শতকরা ২%-এরও কম বিধর্মীদের বিভিন্ন উৎসবে ও পূজাম-পে আর্থিক অনুদান প্রদান করা
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “হে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম! নিশ্চয়ই আপনারা অন্য কোনো মহিলাদের মতো নন।” অর্থাৎ অন্য কোন পুরুষ ও মহিলা কারো মতো নন। সুবহানাল্লাহ! আজ বিশ্ব পর্দা দিবস; যা বরকতময় পবিত্র ৮ই যিলক্বদ শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
সরকারের অনেকে প্রায়ই সম্মানিত মদীনা সনদ অনুযায়ী দেশ চালানোর কথা বলে। সরকার যদি সম্মানিত মদীনা সনদ অনুযায়ী দেশ-ই চালাতে চায় তাহলে – – নারী নেতৃত্ব কেন? – মানুষের তৈরি সংবিধান কেন? – গণতন্ত্র কেন? – বেপর্দা কেন? – খেলাধুলা কেন? –
প্রশাসনের শীর্ষে বিধর্মী কর্মকর্তারা যে কতবড় সর্বনাশের কারণ হতে যাচ্ছে মুসলমানদের জন্য সেটা আজ এই বঙ্গবাসী মুসলমানেরা কল্পনাও করতে পারছে না। বাস্তব এটাই যে এই বিধর্মীরাই এই পাক ভারত উপমহাদেশে তিলে তিলে মুসলমানদের শোষণ করেছে। অথচ ইতিহাসের শিক্ষা এটাই যে মানুষ
বনী মুছত্বলিক্বের জিহাদ থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় আফদ্বলুন নিসা বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ মিথ্যা অপবাদ রটনা করে মুনাফিক্ব সর্দার উবাই ইবনে সুলূল (যার মূল
পবিত্র হাদীস শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “কোন হারামকে হালাল বলা কুফরী।” আরও ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “ছোঁয়াচে বা সংক্রামক রোগ বলে কোন রোগ নেই।” বর্তমানে সারা পৃথিবীতে করোনা ভাইরাস নিয়ে সবাই আতঙ্কিত। মূলত: এটা হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্পর্কে জানা, উনাদের মুহব্বত করা, উনাদের খিদমত মুবারক করা, উনাদের তা’যীম-তাকরীম করা এবং উনাদের মুবারক ছানা-ছিফত করা সমস্ত মুসলমান তথা জিন-ইনসান সমস্ত কায়িনাতের জন্য ফরয। যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যমীনে সর্বদাই কিছু ওলীআল্লাহ, গউছ, কুতুব থাকেন; উনাদের উসীলায় মানুষ বৃষ্টি, রহমত ও রিযিক লাভ করে থাকে।” সুবহানাল্লাহ! প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের উসীলাতেই কাফির-মুশরিকসহ সকলেই রিযিকপ্রাপ্ত হয়ে থাকে। কিন্তু অনেকেই
সম্মানিত রজবুল আছম্ম মাসের মর্যাদা-মর্তবা বলার অপেক্ষা রাখে না। বছরের যে পাঁচটি রাতে বিশেষভাবে দুয়া কবুল হয় ‘রজবুল আছম্ম মাসের পহেলা রাত্রটি’ তার মধ্যে সর্বপ্রথম। এ মাসের ‘প্রথম জুমুয়ার রাত্রটি হচ্ছে লাইলাতুর রগায়িব।’ এসব কারণেই এই মাসের মর্যাদা-মর্তবা বিশেষভাবে ফুটে উঠেছে।
প্রসঙ্গ: সুদভিত্তিক চলমান পুঁজিবাদী অর্থনীতির অসম চিত্র ও বৈষম্য এবং সুদবিহীন ব্যাংকিং পদ্ধতি: পর্ব-২ পূর্বেই উল্লেখ করেছি যে, সুদকে কেন্দ্র করে যে ইকোনোমিক সিস্টেম সেখানে কিছু লোক ফেঁপে-ফুলে কলা গাছ হয়ে যায়, কিন্তু অন্যরা অর্থাৎ মধ্যবিত্তরা কোনো রকম শ্বাস নিয়ে বেঁচে
পৃথিবীর তাবৎ বিধর্মী-বিজাতিদেরকে কখনোই দেখা যায় না- তাদের মনগড়া বাতিল ধর্মের নিয়মনীতির সাথে সাথে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নিয়মনীতি গ্রহণ করতে। তারা সর্বাবস্থায় মুসলমানদের খিলাফ আমল করতে পারলেই নিজেদেরকে বিরাট কিছু মনে করে থাকে। অথচ বিপরীত দিকে দেখা যায়, সম্মানিত দ্বীন
দানশীলতা একটি উত্তম গুণ। এরূপ ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ভালোবাসেন। মানুষের নিকট সে প্রিয়। আর কৃপণ ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ পাক তিনি মুহব্বত করেন না, মানুষও তাকে মুহব্বত করে না। যার কারণে সে হয়ে যায় জাহান্নামী। নাউযুবিল্লাহ! যেমন এ সম্পর্কে পবিত্র