ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ঘোর বিরোধিতা করেছিল বিধর্মীরা। তাদের প্রবল বিরোধিতার মোকাবিলা করেই ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর প্রতিষ্ঠিত হয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৫৩ সালে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালে এবং জাহাঙ্গীরনগর ১৯৭০ সালে। দেখা যাচ্ছে, সাতচল্লিশের আগে এই বাংলার
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ عَبَّاسٍ، أَنَّ أَعْمَى، كَانَتْ لَهُ أُمُّ وَلَدٍ تَشْتُمُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَتَقَعُ فِيهِ فَيَنْهَاهَا فَلاَ تَنْتَهِي وَيَزْجُرُهَا فَلاَ تَنْزَجِرُ – قَالَ – فَلَمَّا كَانَتْ ذَاتَ لَيْلَةٍ جَعَلَتْ تَقَعُ
আজ মহমিান্বতি ২৫শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! আজ উম্মু মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, হাবীবাতুল্লাহ সাইয়্যদিাতুনা, মহাসম্মানতিা হযরত দাদী হুযূর ক্ববিলা আলাইহাস সালাম উনার সুমহান পবত্রি বছিালী শান মুবারক প্রকাশ দবিস। যিনি মুজাদ্দিদে আ’যম মামদূহ র্মুশদি ক্ববিলা সাইয়্যদিুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ
আজ ২৯শে মাহে শা’বান শরীফ ইয়াওমুল আহাদ (রোববার) দিবাগত সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের পর বাংলাদেশে পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার চাঁদ তালাশ করতে হবে। পাশাপাশি সারাবিশ্বের একমাত্র বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য আর্ন্তজাতিক চাঁদ দেখা কমিটি ‘মাজলিসু রুইয়াতি হিলাল’-এর পক্ষ থেকে দেশের সকলকে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও
আমরা মুসলমান। আমাদের দ্বীন হচ্ছে পবিত্র ইসলাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয়ই আমার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে পবিত্র ইসলাম”। (পবিত্র সূরা আলে ইমরান শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৯) আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ
অনেক নামধারী মুসলমান অসাম্প্রদায়িকতার পরিচয় দিতে গিয়ে কাফির-মুশরিকদের ‘ভাই’ বলে কাছে টেনে নেয়, কাফির-মুশরিকদের পূজা, ক্রিসমাস, বৈসাবীতে অংশগ্রহণ করে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে কাফিরদের প্রতি কঠোর মনোভাব পেশ করেছেন। মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক
আরবী পঞ্চম মাস উনার নাম পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ। পবিত্র জুমাদাল ঊলা শরীফ মাস উনার অনেক ফাযায়িল-ফযীলতের মধ্যে একটি বিশেষ দিক হচ্ছে, এ মাসে জলীলুল ক্বদর ছাহাবী এবং হযরত খুলাফায়ে রাশিদা আলাইহিমুস সালাম উনাদের ৩য় খলীফা সাইয়্যিদুনা হযরত যূন নূরাইন
এদেশে যবন হিন্দু মুশরিকদের নামে বিশ্ববিদ্যালয় হয়, একাডেমী হয়, গাঁজাখোর বাউল লালনের নামে একাডেমী করার দাবি তোলা হয়। অথচ আফসুস! যিনি মুসলমানদের নবী-রসূল, যিনি আমাদের ঈমান শিক্ষা দিয়েছেন, যিনি আমাদের মুসলমানিত্ব দান করেছেন- উনার নাম মুবারকে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়, উনাকে নিয়ে কোনো
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, وَلِلّٰهِ الْاَسْـمَاءُ الْـحُسْنٰـى فَادْعُوْهُ بِـهَا. অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক উনার অনেক সুন্দর সুন্দর সম্মানিত নাম মুবারক তথা সম্মানিত লক্বব মুবারক রয়েছে, তোমরা উনাকে সেই সম্মানিত নাম মুবারক তথা সম্মানিত লক্বব মুবারক দ্বারা আহ্বান মুবারক
আমাদের দেশে আজকাল কেউ ইন্তেকাল করলে তার স্মরণে সে মানুষটির কর্মস্থলে বা তার তৈরি কোনো প্রতিষ্ঠানে বা সংগঠনে এক মিনিট ‘নিরবতা’ পালন করা হয়। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে- আজকাল মুসলমানদের জন্যেও পালিত হচ্ছে এসব বিজাতীয় অদ্ভুত অনুষ্ঠান। যারা এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে,
সিবতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম ইবনে হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত আব্বা-আম্মা আলাইহমাস সালাম উনাদের হাবশায় সম্মানিত হিজরত মুবারক: আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশ পাওয়ার ৫ম সালের কথা। মুশরিকরা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম
মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত জিসিম মুবারক উনার মধ্যে এমন আখাছ্ছুল খাছ বিশেষত্ব মুবারক হাদিয়া মুবারক করেছেন, যা অন্য কারো দেহে হাদিয়া করা হয়নি। সুবহানাল্লাহ! উনার সম্মানিত জিসিম মুবারক থেকে নির্গত