হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন যে, সাইয়্যিদুল আম্বিয়া, তাফসীরে কালামে ইলাহী হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “আমি সর্ব প্রথম সুপারিশকারী হব। আর সর্ব প্রথম আমার সুপারিশই গ্রহণ করা হবে।” সুবহানাল্লাহ (মুসলিম শরীফ)
মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন, الَّذِي جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ فِرَاشًا وَالسَّمَاءَ بِنَاءً وَأَنزَلَ مِنَ السَّمَاءِ مَاءً فَأَخْرَجَ بِهِ مِنَ الثَّمَرَاتِ رِزْقًا لَّكُمْ ۖ فَلَا تَجْعَلُوا لِلَّـهِ أَندَادًا وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ ﴿٢٢﴾ অর্থঃ “যিনি তোমাদের জন্য যমীনকে বিছানা স্বরুপ এবং আসমানকে ছাদ
ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করার কথা শুনলেই তোমাদের চুলকানি শুরু হয়ে যায় । এটাই স্বাভাবিক । ইবলিশ তো চিৎকার করে কেঁদেছিল নবীজি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনের দিন। তোমরাতো ইবলিসেরই শাগরেদ । এমনিতো হবে। নাউজুবিল্লাহ । তোমরা চিৎকার করে কাঁদতে থাকবে
হারাম বিষয় টাকে হারাম জানাই শরীয়তের বিধান । হারামকে হালাল করা বা বলা যাবে না । হালালকে হারাম বলা বা করা যাবে না । কেউ হারাম কাজ করলে গুনাহ হবে সেটাই শরীয়তের ফায়সালা । এটা মানাই ঈমানি দায়িত্ব। এটা মানাই মহান
হারাম বিষয় টাকে হারাম জানাই শরীয়তের বিধান । হারামকে হালাল করা বা বলা যাবে না । হালালকে হারাম বলা বা করা যাবে না । কেউ হারাম কাজ করলে গুনাহ হবে সেটাই শরীয়তের ফায়সালা । এটা মানাই ঈমানি দায়িত্ব। এটা মানাই মহান
মহান আল্লাহ পাক বলেন, لا تجعلوا دعاء الرسول بينكم كدعاء بعضكم بعضا. অর্থঃ- “তোমরা পরস্পর পরস্পরকে যেভাবে সম্বোধন করে থাক, সেভাবে আল্লাহ্ পাক-এর রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্বোধন করোনা।” (সূরা নূর/৬৩) উপরোক্ত আয়াত শরীফের দ্বারা মহান আল্লাহ্ পাক
মীলাদ শরীফ পাঠ করা অথবা ঈদে মীলাদুননবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা এটা খাস সুন্নত এর অন্তর্ভুক্ত। হাদীস শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- عن العرباض بن سارية رضي الله عنه قال قال رسول صلي الله عليه و سلم عليكم بسنتي
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, শাফেউল মুজনেবীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন সমস্ত কায়িনাত বা সৃষ্টি জগতের মূল উৎস। তিনি আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার সকল নিয়ামতের উৎস। উনার সন্তুষ্টি ব্যতিত আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টি কখনোই
মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, “আমি আমার নেককার বান্দাগণের জন্য এমন সব নিয়ামতরাজী রেখেছি যা কোন চোখ কখনো দেখেনি, কোন কান কখনো শুনেনি, কোন মানুষ তা অন্তরে চিন্তাও করেনি।” সুবহানাল্লাহ! সর্বোপরি মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- وازلفت الجنة للمتقين
প্রশ্নঃ- পবিত্র বিছাল শরীফ গ্রহণের অব্যবহিত পর কার কপাল মুবারকে নূরানী অক্ষরে লিখিত হয়েছিলো ? هذا حبيب الله مات فى حب الله উত্তরঃ- ৭ম হিজরী শতকের সুমহান মুজাদ্দিদ, সুলত্বানুল হিন্দ, আওলাদে রসূল, হাবীবুল্লাহ হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন হাসান চীশতী সাঞ্জারী ছুম্মা আজমিরী
প্রশ্নঃ- আক্বীক্বা সম্পর্কে জানতে চাই । উত্তরঃ- শিশু সন্তান জন্মগ্রহণ করার পর সে উপলক্ষে কোন পশু জবাই করাকে আক্বীক্বা বলা হয়। সম্মানিত হানাফী মাযহাব মতে সন্তান জন্মগ্রহণের সপ্তম দিনে আক্বীক্বা করা সুন্নত। তবে সেদিন আক্বীক্বা করতে না পারলে ১৪তম দিনে করবে।
মহান আল্লাহ পাক বলেন— لَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ ﴿٣﴾ অর্থঃ “যারা অদৃশ্যের প্রতি বিশ্বাস রাখে এবং নামায কায়েম করে। মহান আল্লাহ পাক তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছেন তা থেকে খরচ করে।” এখনকার তথাকথিত মুসলমানরা কি এ অদৃশের উপর