“সারেন্ডার কারুংগা, মগর মুক্তি কে পাস নেহি, হিন্দুস্তানী ফৌজ কে পাস করুংগা।” ১৯৭১ সালে ডিসেম্বরের গোড়ার দিকে বাংলাদেশের বিভিন্ন রণাঙ্গনে পলায়নপর তৎকালীন পাকিস্তানী বাহিনীর শিবিরে প্রায় সবারই মুখে এই-ই ছিলো সর্বশেষ সেøাগান। এতো দম্ভোক্তি, এতো হত্যা, এতো ধ্বংসের পর অবশিষ্ট পাকী
ক্বদমবুছী যার অর্থ পা চুম্বন করা। ক্বদম ও বুছী এ দুটিকে একত্রে বলা হয় ক্বদমবুছী। ক্বদম অর্থ পা এটা আরবী শব্দ আর বুছী অর্থ চুম্বন করা এটা ফার্সী শব্দ। ক্বদমবুছী পুরো শব্দটির অর্থ হলো পা চুম্বন করা। দস্তবুছী যার অর্থ হাত
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম সালাম উনাদেরকে মহান আল্লাহ পাক কায়িনাতবাসীর জন্য আমানতস্বরূপ করেছেন। উনারা একদিকে মাখলুকাতের নিরাপত্তাদানকারী। অপরদিকে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের সন্তুষ্টি মুবারক লাভের মাধ্যম।
কালোজিরার পরিচিতি: বাংলা নাম- কালোজিরা, ফার্সী নাম- শোনিজ, আরবী নাম- হাব্বাতুস সাওদা, ইংরেজী নাম- Black cumin, বৈজ্ঞানিক নাম- Nigella sativa কালোজিরার অন্যতম কার্যকরী উপাদানসমূহ হল: ThymoPuinoline, DithymoPuinone, Nigellone etc. কালোজিরা সম্পর্কে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার
মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পবিত্র কালামুল্ল্হা শরীফ হাদিয়া মুবারক করার সাথে সাথে অনূরূপ তথা মহাপবিত্র সুন্নত মুবারকও হাদিয়া মুবারক করা হয়েছে বরং মহাসম্মানিত সুন্নত মুবারক কালামুল্লাহ শরীফ থেকেও বেশী গুরুত্বপূর্ণ বলা হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!
করোনা হলো ইসলামবিদ্বেষী ও মুসলিমবিদ্বেষী চীন থেকে শুরু করে বিশ্বের সকল কাফিরগোষ্ঠীর উপর নাযিল হওয়া অত্যন্ত কঠিন এক গযব। এই গযবে পড়ে হাঁকডাক দেয়া বিশ্বের সকল কুফরী শক্তিগুলো আজ কুপোকাত। তারা আজ নিজেদের অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে। মূলত মুজাদ্দিদে আযম রাজারবাগ শরীফ
বর্তমান বাংলাদেশে ২৫ কোটিরও বেশি লোকের বসবাস। অন্যান্য দেশের তুলনায় এদেশের জন্মহার বেশি তাই জনসংখ্যাও বেশি। যা মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ হতে এদেশের জন্য অশেষ রহমতস্বরূপ। কিন্তু ইহুদী-খ্রিস্টানদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এই জনসমাজে এই নিয়ামতকে বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা হিসেবে এদেশের জনসাধারণের
বাংলাদেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধুষ্যিত দেশ। তাই এখানে ইসলামী নিয়ম-নীতি প্রাধান্য পাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। মনে হয় না কোনো মুসলমান দেশটি শাসন করছে। এখানে বিধর্মীদের তর্য-তরীক্বা, আচার-আচরণ, সংস্কৃতি ইত্যাদি প্রাধান্য বিস্তার করে আছে। তারই একটি বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে বাংলাদেশী
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে ছোঁয়াচে বা সংক্রামক বলতে কোনো রোগই নেই। কোনো রোগের কোনো ক্ষমতা নেই যে, মহান আল্লাহ পাক উনার ইচ্ছা ব্যতীত কারো উপর আক্রমণ করে। আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত জিন-ইনসান ও প্রাণী সৃষ্টি করেছেন এবং তাদের হায়াত-মাওত,
বলা হয়ে থাকে, ‘শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড-’। কথাটি কাফির-মুশরিকরা যতোটা বুঝতে পারে, মুসলমানরা তার কিয়দংশও বুঝতে পারে না। যে কারণে ব্রিটিশরা ভারতবর্ষের মুসলমানদের মেরুদ-স্বরূপ যে ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা, তাকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। এর ফলেই ব্রিটিশরা ১৯০ বছর তাদের শাসন জারি রাখতে পেরেছিল এবং
খলীফাতু রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনাকে হাক্বীক্বীভাবে অনুসরণ করলেই যমীনের মধ্যে ইনছাফ প্রতিষ্ঠা হবে! সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সলাম তিনি অল্প বয়স থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন, তিনি শৈশবকাল থেকেই খুব শরীফ ভদ্র ছিলেন, পরোপকারই যেন উনার একমাত্র কাজ,
খেয়াল-খুশিমত যাচ্ছেতাই করে বেড়ানো মুসলমানদের কাজ নয়! পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “দুনিয়া হচ্ছে মুসলমানদের জন্য কারাগার, আর কাফিরদের জন্য হচ্ছে বালাখানা।” অর্থাৎ কাফির-মুশরিক ইহুদী নাছারা মূর্তিপূজারী, বৌদ্ধ, নাস্তিকরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারে, তাদের যা মনে হয়,