যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, اِنَّـمَا يُرِيْدُ الله لِيُذْهِبَ عَنْكُمُ الرِّجْسَ اَهْلَ الْبَيْتِ وَيُـطَـهِّـرَكُمْ تَطْهِيْرًا. অর্থ: “হে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি চান আপনাদের থেকে সমস্ত
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার পক্ষ থেকে বান্দার প্রতি গণনার সুবিধার্থে দান করা ১২টি মাস উনাদের মধ্যে পবিত্র ছফর শরীফ মাস অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ। এ পবিত্র মাস অবারিত রহমত, বরকত, সাকীনা ও মাগফিরাত দ্বারা বেষ্টিত। সুবহানাল্লাহ! এক নজরে পবিত্র ছফর শরীফ
দেখা যাচ্ছে, প্রতি বছর পবিত্র কুরবানীর ঈদ উনার ঠিক আগ মুহূর্তে একটি মহল পবিত্র কুরবানী উনার পশুর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়। যেমন-‘কুরবানীর পশুতে অ্যানথ্রাক্স জীবাণু আছে’ কিংবা ‘মোটাতাজা গরুতে বিষ আছে’ ইত্যাদি। অথচ এ সকল দাবি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ও অস্তিÍত্বহীন। প্রকৃতপক্ষে
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার আলোচনা বা সম্মান মুবারক উনাকে বুলন্দ করেছি।” মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার
(১). মীর কাসেমসহ কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী সরকারকে দেশ ও জাতীর পক্ষ থেকে তথা দ্বীনপ্রাণ মুসলমান ও আলিম উলামাদের পক্ষ থেকে আন্তরিক মোবারকবাদ। বাংলার ইহুদী রাজাকার সাঈদীরও ফাঁসির ব্যবস্থা করতে হবে। (২). বশহীদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
আয়োজনের একটি ভিডিও দেখুন : MOV00018
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত বরকতময় বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করার পর উনার লখতে জিগার সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম তিনি প্রায় ১২টিরও অধিক সম্মানিত না’ত শরীফ পাঠ করেন। যেগুলো ‘নু‘ঊতুয যাহরা আলাইহাস সালাম’ হিসেবে
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা সত্যবাদী হলে দলীলসমূহ পেশ করো।” সব বিষয়ে দলীল পেশ করাই হক্কানী-রব্বানী উলামায়ে কিরাম উনাদের শান। আর দলীল না দিয়ে মনগড়া কাজ করা বা কথা বলা ইবলিস ও
কিছু দিন আগে বাংলাদেশের সরকারপ্রধান বলেছেন, “ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে কাউকে রাজনীতি করতে দেয়া হবে না।” (সূত্র: প্রথম আলো; ৮, আগস্ট, ২০১৫ ঈসায়ী) সরকারপ্রধানের বক্তব্য দ্বারা এটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে, কোনো ধর্মের অনুসারীদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা যাবে না, এটা সরকার
১৯৭১ সালের এদিনের বিকেলে রমনার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে) পাকিস্তানী সেনারা মাথা নিচু করে অস্ত্র সমর্পণ করে। বিশ্বের মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে নতুন রাষ্ট্র বাংলাদেশের। যে অস্ত্র দিয়ে তারা দীর্ঘ ৯ মাস বাঙালির রক্ত ঝরিয়েছে, ত্রিশ লাখ বাঙালিকে হত্যা করেছে, প্রায়
বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে সমূলে খেয়ে ফেলতে চাইছে ইন্ডিয়ান সংস্কৃতি। একদিকে ভারতীয় চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে আমাদের যুবক-যুবতীদের মগজে ইন্ডিয়ান সংস্কৃতি ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে। অন্যদিকে লোক এদেশে ভারতীয় শিল্পী,নর্তকী ও অভিনেতাদের এনে নগ্ন ও অর্ধনগ্ন ভঙ্গীমায় উপস্থাপন করছে আমাদের তরুন প্রজন্মের সামনে। আর এতে করে
সব প্রশংসা খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।