উলামায়ে ‘সূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মাওলানা দ্বারা পরিচালিত মাদরাসা অর্থাৎ যারা সন্ত্রাসবাদ, মৌলবাদ ও অন্যান্য কুফরী মতবাদের সাথে সম্পৃক্ত সেই সমস্ত মাদরাসাতে যাকাত প্রদান করলে যাকাত আদায় হবে না। আর যারা ইসলামের নামে হরতাল, লংমার্চ করে, আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের মাযার
“সংহিসতার মাঝে পড়লে সবাই পালাতে পারে কিন্তু পুলিশ পারে না। তাদেরকে জীবন দিয়ে হলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হয়।” পল্টন মোড়ে কর্তব্যরত অবস্থায় কথাগুলো বললেন পুলিশ সদস্য হাবিবুর রহমান। রোববার সকাল থেকে পল্টন-মতিঝিল এলাকায় হেফাজত কর্মীদের চালানো হামলা প্রসঙ্গে তিনি এসব কথা
মহান আল্লাহ পাক বলেন, ولا تفسدوا فى الارض. “তোমরা জমীনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করোনা।” মহান আল্লাহ পাক আরো বলেন, الفتنة اشد من القتل. “ফিৎনা-ফাসাদ কতলের চেয়েও খারাপ।” হাদীস শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, ايذاء المسلم كفر “কোন মুসলমানকে কষ্ট দেয়া কুফরী।” বিদায় হজ্বের পবিত্র
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার বিখ্যাত কিতাব ‘তিরমীযি শরীফ’ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে, “একবার নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে এক ব্যক্তি উনাকে সালাম দিলো। কিন্তু তিনি ওই ব্যক্তির সালামের কোনো জাওয়াব দিলেন না।
বস্টনে বাংলাদেশিরা ভালো আছেন। সোমবারের ম্যারাথন দৌড়ে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় হতাহতদের মধ্যে কোনো বাংলাদেশি রয়েছেন বলে জানা যায়নি। তবে এই বোমা হামলার ঘটনায় এখানে বসবাসরত বাংলাদেশিদের মধ্যে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। বস্টনের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের আইটি সেকশনে কর্মরত বাংলাদেশি যুবক
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইতে তৈরি হচ্ছে এযাবৎকালের সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী টেলিস্কোপ। সোমবার টেলিস্কোপটি তৈরির অনুমোদন দিয়েছে হাওয়াইয়ান বোর্ড অফ ল্যান্ড অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস। মাটি থেকে প্রায় সাড়ে ১৩ হাজার ফিট উঁচুতে, হাওয়াইর মনা কিয়া আগ্নেয়গিরির চূড়ায় এটি স্থাপন করা হবে। এর
আয়নায় নিজেকে দেখুন, খালিক্ব মালিক বর মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাকে কত সুন্দর নিঁখুতভাবে সৃষ্টি করেছেন! আজ ধরুন আপনার একটি চোখ নষ্ট হয়ে গেলো অথবা একটি হাত ভেঙ্গে গেলো বা একটি নখে পঁচন ধরলো। কেমন বোধ হবে? খুবই কষ্টের। স্বাভাবিক জীবনযাত্রা
কাট্টাকাফির, মুশরিক শরৎচন্দ্রের ‘শ্রীকান্ত’ নামক রচনায় দেখানো হয়েছে, বাঙালি বলতে তারা শুধু মাত্র বাঙালি হিন্দুদের বুঝিয়েছে এবং মুসলমানগণের বাঙালি তথা তাদের বিপরীতে দেখিয়েছে। মুশরিকদের এই মানসিকতা হালযামানায় আজও একইভাবে বিদ্যমান। আর পশ্চিম বঙ্গে মুসলমানগণকে ‘বাঙালি’ পরিচয় দিলে বা জাতিতে ‘বাঙালি’ কথাটি লিখলে ঘোর আপত্তি করা হয়। পাঠক! এখন আপনারাই বলুন, তথা কথিত সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী (মালউনরা) যে বলে থাকে, ‘পহেলা বৈশাখ’ হচ্ছে বাঙালির হাজার বছরের ঐতিহ্য, মালউনরা যে কতবড় মূর্খ। তা বলার অপেক্ষা রাখেনা– কারণ বাদশাহ আকবর ফসলী সনের প্রবর্তক। ফসলী সনের উদ্ভব ঘটে ১৫৮৫ ঈসায়ী সনে। তাহলে হাজার বছর হলো কি করে? তবে একথাটির পিছনে চক্রান্ত–ষড়যন্ত্র লুকায়িত রয়েছে। হ্যাঁ, ‘পহেলা বৈশাখে’ বাঙালি নামক হিন্দুদের ঐতিহ্য হতে পারে। কারণ তারা বাঙালি বলতে আজও শুধুমাত্র হিন্দুদের বুঝিয়ে থাকে। আসলে মুসলমানগণ বাংলাভাষী হিসেবে এখানে বাঙালি নতুবা তারা মুসলমান হিসেবে সারাবিশ্বেই এক জাতির অন্তর্ভুক্ত। নববর্ষ পালন যেহেতু মুসলমান গণের জীবন বিধান পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে নেই, তাই এটি পালন করা কোনো দেশের মুসলমানের জন্যই জায়িয নেই এবং কস্মিনকালেও তা মুসলমানগণের ঐতিহ্য হতে পারেনা।
ওলামায়ে’ছু গুলো হারামকে জায়েয প্রমান করতে অল্প বয়সী ছেলেদের বেছে নেয় । কওমী মাদ্রাসার ছাত্রদের হেফাযতের কুফরীর লোকেরা এই বলে বুঝিয়েছে যে” ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে মিছিল করতে হবে, প্রয়োজনে লড়াই করতে হবে। লড়াইয়ে শহীদ হলে তোমাদের জন্য জান্নাত অপেক্ষা করছে।” এই
একুশে টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার নাদিয়া শারমিনকে বেধড়ক পিটিয়েছে হেফাজতে হেফাযতে কুফরীর নেতাকর্মীরা। শনিবার বিকেলে হেফাজতের সমাবেশ চলাকালে ‘পুরুষদের মধ্যে নারী রিপোর্টার কেন’ প্রশ্ন তুললে তার সঙ্গে সমাবেশকারীদের বিতর্ক শুরু হয়। এরই এক পর্যায়ে তাকে মারতে মারতে সমাবেশস্থল থেকে সরিয়ে দেয় তারা।
হেফাযতের মাথা খারাপ হয়ে গেছে । পাগলা কুকুর হয়ে গেছে ।আবোল -তাবোল বকতেছে । নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নাকি লংমার্চ করেছেন !!( নাউযুবিল্লাহ)। এই গন্ডমুর্খ ,বকলম লোকগুলো হিজরত উনাকে লং মার্চ এর সাথে তুলনা করেছে(নাউযুবিল্লাহ)।
ইদানীং ব্লগে দেখা যায় যে, কিছু কম আমল, কম সমঝ, অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী কিছু ব্লগার নিজেদের অহমিকা জাহির করার জন্য পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মাঝে সুস্পষ্ট প্রমাণ, দলীল থাকার পরেও ওলীআল্লাহ উনাদের বিরোধিতা করছে। সর্বশেষ নবী হিসেবে নূরে