পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমন এক মাহফিল যা সমগ্র পৃথিবীতে পালন হয়েছে। এ প্রসঙ্গে হযরত মুল্লা আলী ক্বারী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেছেন- اَمَّا اَہْلُ مَکَّۃَ یَزِیْدُ اِہْتِمَامَہُمْ بِہٖ عَلٰی یَوْمِ الْعِیْدِ অর্থ: “মক্কাবাসীগণ মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
একদিন হযরত রাবেয়া বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহা উনার কাছে দু’জন দরবেশ এলেন। মেহমানদারী করারও প্রয়োজন কিন্তু ঘরে ছিল মাত্র ২টা রুটি। তিনি দু’জন দরবেশকে তা পরিবেশনও করলেন। উনারা যখন খাদ্য গ্রহণ করতে যাবেন, তখন একজন সুওয়ালকারী বা ভিক্ষুক এলো। তিনি দরবেশ উনাদের
(ক) পবিত্র কুরবানী উনার ফযীলত সম্পর্কে বহু পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে। যেমন পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- عَنْ حَضْرَتْ زَيِدِ بْنِ اَرْقَمَ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ اَصْحَابُ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَا
সম্মানিত ইসলামী শিক্ষা ও জ্ঞান হলো মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করার শিক্ষা। এই শিক্ষা নৈতিক চরিত্র ও মানুষ তৈরির শিক্ষা। ব্রিটিশ আমল হতেই সম্মানিত ইসলামী শিক্ষাকে পাঠ্যসূচি থেকে দূরে রাখা হয়। অতীতে বিভিন্নভাবে মুসলমানরা শিশুদের ইসলামী শিক্ষা দিতো। সন্তান সঠিক
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাঝে একটি ঘটনা বর্ণিত আছে। একবার একজন মহিলা ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার দুই শিশু সন্তানকে কোলে নিয়ে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক সাক্ষাতে আসলেন। তখন ওই দুই শিশু সন্তানদের হাতে
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমাদের জন্য যা হালাল করা হয়েছে তোমরা তা হারাম করো না।’ নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হালালও স্পষ্ট হারামও স্পষ্ট।’ সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার ফতওয়া অনুযায়ী-
একজন শাসক তার অধীনস্ত জনসাধারণের উপর কী রকম আচরণ করবে, কী রকম ইনসাফ বজায় রাখবে তার বেমেছাল দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র সাওয়ানেহে উমরী মুবারক তথা জীবনী মুবারকে। বর্ণিত আছে, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার ১৫ তারিখ রাত্রি অর্থাৎ বরাত শরীফ উনার রাত্রি উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত রাত্রিতে (সজাগ থেকে) ইবাদত করো ও দিনে রোযা রাখো।
সম্মানিত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হূযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীকা আলাইহাস সালাম উনার যখন নিসবাতুল আযীম শরীফ (সম্মানিত শাদী মুবারক) সম্পন্ন হয় তখন উনার বয়স মুবারক
পবিত্র মসজিদে আসার ব্যাপারে বাধা প্রদান করা, নিষেধ করার বিষয়ে মহান আল্লাহপাক উনার অত্যন্ত কঠিন সতর্কবাণী: পবিত্র মসজিদে আসার ব্যাপারে যারা বাধা প্রদান করে, নিষেধকারীদের প্রসঙ্গে স্বয়ং মহান আল্লাহপাক রাব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- وَمَنْ
উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ্ আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, وَلَمْ أَرَ امْرَأَةً قَطُّ خَيْرًا فِي الدِّينِ مِنْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ السَّابِعَةِ سَيِّدَتِنَا حَضْرَتْ اَطْوَلُ يَدًا عَلَيْهَا السَّلَامُ (سَيِّدَتَنَا حَضْرَتْ زينب عَلَيْهَا السَّلَامُ). وَأَتْقَى لِلَّهِ وَأَصْدَقَ حَدِيثًا، وَأَوْصَلَ لِلرَّحِمِ، وَأَعْظَمَ صَدَقَةً،
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে ঈমানদারগণ! আপনারা যমীনে যা হালাল তা ভক্ষণ করুন।’ সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে প্রত্যেক মুসলমানদের জন্য হালাল কামাই করা এবং হালাল ও পবিত্র খাদ্য খাওয়া ফরয। সুবহানাল্লাহ! গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি