মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “সাবধান! নিশ্চয়ই যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী উনাদের কোনো ভয় নেই, চিন্তা নেই, পেরেশানী নেই। উনাদের জন্য ইহকাল ও পরকালে রয়েছে সুসংবাদ।” মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “দুনিয়া এবং
১। সারাবিশ্বে একই দিনে পবিত্র রোযা ও পবিত্র ঈদ হতে পারে না। কারণ একই দিনে সারাবিশ্বে চাঁদ দৃষ্টিগোচর হওয়া অসম্ভব। অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশের সময়ের ব্যবধান অনুযায়ী চাঁদের হুকুম হবে এবং চাঁদ দেখা যাবে। ২। আকাশ পরিষ্কার থাকলে দুই-চার জন ব্যক্তি চাঁদ
পৃথিবীর তাবৎ বিধর্মী-বিজাতিদেরকে কখনোই দেখা যায় না- তাদের মনগড়া বাতিল ধর্মের নিয়মনীতির সাথে সাথে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নিয়মনীতি গ্রহণ করতে। তারা সর্বাবস্থায় মুসলমানদের খিলাফ আমল করতে পারলেই নিজেদেরকে বিরাট কিছু মনে করে থাকে। অথচ বিপরীত দিকে দেখা যায়, সম্মানিত দ্বীন
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহাসম্মানিত হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম! আপনারা অন্য কোনো মহিলাদের মত নন।’ সুবহানাল্লাহ! আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রবীউছ ছানী শরীফ মাস উনার ২৩ তারিখ। সুবহানাল্লাহ! সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল
রাজারবাগ দরবার শরীফের বিরদ্ধে অপপ্রচার বন্ধে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী উলামা পরিষদসহ সমমনা ১৩টি ইসলামী দল। এ সময় তারা জঙ্গি-জামায়াত বিরোধী রাজারবাগ দরবার শরীফকে মূল্যায়নের আহ্বান জানান। আজ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধন থেকে
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে, জামাত-জঙ্গীবাদ-মৌলবাদ বিরোধী রাজারবাগ দরবার শরীফকে নিয়ে অব্যাহত মিডিয়া ক্যুর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষপাতদুষ্ট রিপোর্ট এবং সিআইডির ভুল তদন্ত প্রত্যাখান করে এ বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে বাংলাদেশ উলামা পীর মাশায়েখ ঐক্য পরিষদ। শনিবার সকালে
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে ব্যক্তি আমার পবিত্র সুন্নত মুবারক অনুসরণ করলেন তিনি আমার সাথেই জান্নাতে থাকবেন। সুবহানাল্লাহ! মুসলমানরা কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন, বদদ্বীন, নাস্তিক, ফাসিক-ফুজ্জারদের পোশাক-পরিচ্ছদ নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যে ব্যক্তি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের বিরোধিতা বা সমালোচনা করে সে ব্যক্তি কাফির।” নাউযুবিল্লাহ! আমীরুল মু’মিনীন হযরত মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার সূরা তওবা শরীফ উনার ১২০ নং আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, مَاكَانَ لِاَهْلِ الْمَدِيْنَةِ وَمَنْ حَوْلَهُمْ مِنَ الْاَعْرَابِ اَنْ يَتَخَلَّفُوْا عَنْ رَسُوْلِ اللهِ وَلَايَرْغَبُوْا بِاَنْفُسِهِمْ عَنْ نَفْسِه. অর্থ মুবারক: আরব, আযম
ইহা অনাদি অনন্তকালের জন্য চিরসত্য ও মহাসত্য যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পৃথিবীর কোনো মানুষের মত নন। কোনো দিক দিয়েই উনার সাথে তুলনা করা চলবে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- مَا كَانَ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমাদেরকে যা আদেশ মুবারক করা হয়েছে তার উপর ইস্তিক্বামত থাকো।’ সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার নির্দেশ মুবারক হচ্ছে- সামর্থ্যবান প্রত্যেকের পক্ষ থেকেই পবিত্র কুরবানী করতে হবে। অর্থাৎ সামর্থ্যবান প্রত্যেকের জন্যই পবিত্র কুরবানী করা ওয়াজিব। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইশরাদ মুবারক করেন, তোমরা পরস্পর পরস্পরকে নেকী ও পরহেযগারীর মধ্যে সাহায্য-সহযোগিতা করো, পাপ ও নাফরমানীর মধ্যে সাহায্য-সহযোগিতা করো না। তাই ৯৮ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- মুসলমানদের ওয়াজিব ইবাদত পবিত্র কুরবানী