সুওয়াল: কতিপয় উলামায়ে সূ’ এবং তাদের অনুসারীরা বলে থাকে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক-এ ছাড়া অন্য কারো ক্ষেত্রে ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ ব্যবহার করা জায়েয নেই এবং ইতিপূর্বে কেউই নাকি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ
আরবী বছরের ৭ম মাস পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ। পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস বিভিন্ন কারণেই সম্মানিত। এ মহাসম্মানিত মাস উনার মধ্যে রয়েছে অনেক উল্লেখযোগ্য বিশেষ দিনসমূহ। এ মহাসম্মানিত মাস উনার পহেলা রাত্রটি হচ্ছেন নিশ্চিতভাবে দোয়া কবুলের রাত্র। সুবহানাল্লাহ! ১লা রজবুল হারাম
ইদানীং পত্রিকাগুলো হাতে নিলেই প্রথম পৃষ্ঠা থেকে শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত বড় বড় ছবি আর হেডিং নিয়ে থাকে শুধু বিশ্বকাপ খেলার খবর। এসব খবরে শুধু যে, কে হারলো আর কে জিতলো এসব খবর থাকে তা নয়; থাকে খেলোয়াড়দের জীবন কাহিনী, থাকে কে
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট সবচেয়ে সম্মানিত ঐ ব্যক্তি, যে সবচেয়ে বেশি পরহেযগার বা মুত্তাক্বী।” এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ¦ারা সুস্পষ্টভাবে বুঝা যায় যে, যে ব্যক্তি তাক্বওয়া হাছীল করবে, অর্থাৎ যে যত
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে কারো সাথে তুলনা করোনা।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সিবত্বতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু
কে না জানে, মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত ঘর পবিত্র কা’বা শরীফ ভাঙ্গার জন্য এসেছিল আবরাহা নামের ব্যক্তিটি যে ছিল আবিসিনিয়ার শাসকের প্রতিনিধি। আবিসিনিয়ার শাসকের অনুমতিক্রমে সে ইয়েমেনের শাসনকর্তা নিযুক্ত হয়। সে লক্ষ্য করলো, হজ্জের সময় লক্ষ লক্ষ লোক প্রচুর মাল-সম্পদ
পাঠ্যবই বিতর্ক এখন দেশজুড়ে। তবে নানা রকম বিতর্কের মাঝে অসাম্প্রদায়িক, ধর্মনিরপেক্ষ, দেশাত্মবোধক, মানবতাবাদী বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা বেশি। তারা(!) বলতে চায়- ইসলাম শিখবেন, দ্বীন শিখবেন বাসায়, বাড়িতে, মা-বাবার কাছে। আর স্কুল-কলেজে এসে বাকি বিষয় শিখবেন; স্কুল-কলেজ নাকি দ্বীন শিক্ষার জায়গা নয়। আমরা
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা নেকী ও পরহেযগারীর মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো। পাপ ও শত্রুতার মধ্যে পরস্পর পরস্পরকে সাহায্য করো না।’ ইহুদী, মুশরিক, বৌদ্ধ, মজুসী, নাছারা অর্থাৎ সমস্ত বিধর্মীরাই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানদের চরম শত্রু। এরা
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে প্রাণীর ছবি তোলা ভিডিও করা কাট্টা হারাম ও কবীরাহ গুনাহ। কিন্তু নামধারী মালানা মৌলুভীরা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার শরীয়ত বাদ দিয়ে নিজের তৈরী করা শরীয়ত দিয়ে প্রচার করছে “প্রাণীর ছবি তোলা-ভিডিও করা বর্তমান যামানায় প্রয়োজন।” নাঊযুবিল্লাহ!
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১১ হিজরী সনের পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার শেষ আরবিয়া (বুধবার) সকাল বেলা মারীদ্বী শান মুবারক থেকে ছিহ্হাতী শান মুবারক প্রকাশ করেছিলেন। তাই উক্ত মুবারক দিন আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ হিসেবে
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার সম্মানিত সুন্নত মুবারক এবং সুপথপ্রাপ্ত হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানিত সুন্নত মুবারক পালন করা তোমাদের সকলের জন্য ফরয।’ সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
একটি দলীলভিত্তিক পর্যালোচনা: ছোঁয়াচে রোগে বিশ্বাস করা জাহেলী যুগের বৈশিষ্ট্য, যা সুস্পষ্ট শিরক এই শিরকী আক্বীদা থেকে তওবা করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ বর্তমান সময়ে করোনা নামক গজবকে কেন্দ্র করে মুসলমান নামধারী কিছু মানুষ ছোঁয়াচে রোগের কথা সমাজে খুব প্রচার করছে।