সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সর্ম্পকে যে একেবারে অজ্ঞ, গণ্ডমুর্খ তাকেই আরবী ভাষায় জাহিল বলে এবং জিহালতের মাত্রা যার মধ্যে বেশি পরিলক্ষিত হয় তাকে বলা হয় চরম জাহিল। উল্লেখ্য, চাঁদ ও সূর্যের সাথে সম্মানিত মুসলমান উনাদের ইবাদত বন্দেগীর বিষয়টি জড়িত। পবিত্র ঈদ কবে
১৯৪৮ সালে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ফিলিস্তিনি ভূমিতে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ইহুদীবাদি ইসরাইল। ওই বছরই আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ফিলিস্তিনি ভূখ-সহ বেশ কিছু আরবভূমি দখল করে নেয় ইসরাইল। এরপর ১৯৬৭ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধে ফিলিস্তিনের প্রায় পুরোটাই ও মিসরের কিছু ভূমিও
শিক্ষার্থীদেরকে সন্ত্রাসবাদ বিমুখ করার লক্ষ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (হারাম) সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বাড়ানো হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে সরকার। কিন্তু সরকারের এই সিদ্ধান্ত প্রকৃতপক্ষে বাস্তবসম্মত নয়, বরং বাস্তবতার নীরিখে হওয়া উচিত ছিলো বিপরীত। অর্থাৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ দেশের সর্বস্তরে সংস্কৃতির নামে হারাম কর্মকা- তুলে দিয়ে সঠিক
সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- عَنْ حَضْرَتْ عَـلِـىِّ بْنِ اَبِـىْ طَالِبٍ عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَدِّبُوْا اَوْلَادَكُمْ عَلـٰى ثَلَاثِ خِصَالٍ حُبِّ نَـبِـيِّكُـمْ وَحُبِّ اَهْلِ بَيْتِهٖ وَقِرَاءَةِ الْقُرْاٰنِ. অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ
সেই ছোটবেলা থেকেই একটি বাক্য প্রায়ই পড়তে হতো- ‘সময় এবং স্রোত কারো জন্য অপেক্ষা করে না।’ তাইতো বিশ্বের সকল মানুষের মতো আমি, আপনি আমরা সকলেই অনেক ব্যস্ত। আমাদের নিজেদের জীবনকে শাইন করার জন্য, নিজের পরিবারের জন্য, সন্তানের জন্যই মূলত আমাদের এত
সরকার বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে চাকুরিজীবীদের বোনাসসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেয়। উদ্দেশ্য হচ্ছে চাকুরিজীবিরা যাতে উৎসবটি ভালভাবে উৎযাপন করতে পারে। বাংলাদেশের ৯৮% মানুষ মুসলমান। সেই হিসেবে সরকারের বোনাসসহ যাবতীয় কার্যক্রম মুসলিমকেন্দ্রিক অর্থাৎ মুসলমানদের সাথে সংশ্লিষ্ট উৎসবকে কেন্দ্র করে হওয়া উচিত। লেখা বাহুল্য, মুসলমানদের
এই বরকতময় পবিত্র ১০ই মুহররমুল হারাম শরীফ উনার দিনেই সৃষ্টির সূচনা হয় এবং এই দিনেই সৃষ্টির সমাপ্তি ঘটবে। বিশেষ বিশেষ সৃষ্টি এ বরকতময় দিনেই করা হয় এবং বিশেষ বিশেষ ঘটনা এ বরকতময় দিনেই সংঘটিত হয়। যেমন :- এ দিনেই মহান আল্লাহ
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি দুইজন যবেহ আলাইহিমাস সালাম উনাদের মহাসম্মানিত আওলাদ।” সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান মহাপবিত্র ২রা মুহররমুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুল জান্নাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহাপবিত্র বিছালী শান
সাইয়্যিদাতুন নিসা, মুত্বহহারাহ, মুত্বহহিরাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহামূল্যবান নছীহত মুবারক থেকে আমরা যা বুঝতে পেরেছি তা তুলে ধরার কোশেশ করেছি, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, وَأَنزَلْنَا إِلَيْكَ الْكِتَابَ بِالْحَقِّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَيْنَ يَدَيْهِ مِنَ الْكِتَابِ
উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছামিনাহ্ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত পিতা সাইয়্যিদুনা হযরত হারিছ আলাইহিস সালাম তিনি উনাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত খিদমত মুবারক-এ আসলেন। এসে উনাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য নূরে
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ক্বওল মুবারক দ্বারা প্রমাণিত ‘তোমরা সিংহের আক্রমণ থেকে যেভাবে পলায়ন করো, কুষ্ঠরোগীর থেকেও সেভাবে পলায়ন করো’ এটা মাওযূ হাদীছ আর অসুস্থ ব্যক্তিকে সুস্থ ব্যক্তির সামনে
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি তাদেরকে (উম্মাহকে) আমার বিশেষ বিশেষ দিনগুলো স্মরণ করিয়ে দিন।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় ১৯শে শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যেই বিশেষ দিনটি হলো আখাছছুল খাছ ওলীআল্লাহ উনাদের পবিত্র নিসবাতুল