গ্রেগরিয়ান বর্ষপঞ্জির উদ্ভব: বর্তমানে সমগ্র পৃথিবীতে প্রচলিত সৌরবর্ষপঞ্জিটি খ্রিস্টানদের তথাকথিত ধর্মযাজক পোপ গ্রেগরির নামানুসারে “গ্রেগরিয়ার বর্ষপঞ্জি” নামে পরিচিত। তবে আমাদের দেশে এই বর্ষপঞ্জিটি “ইংরেজি ক্যালেন্ডার” নামেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। পোপ গ্রেগরির প্রকৃত নাম উগো বেনকোমপাগনাই; সে ছিল ১৩তম পোপ। ১৫৮২ সালের
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার ঐ উম্মতের জন্য আমার শাফায়াত মুবারক ওয়াজিব যে আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করে।” সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান পবিত্রতম বরকতময় ২৯শে শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র শবে বরাত শরীফ উপলক্ষে বিশেষ করে আমাদের দেশ ও তার আশপাশের দেশসমূহে যে রুটি-হালুয়ার ব্যাপক প্রচলন রয়েছে তার পিছনে ইতিহাস রয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, পূর্ববর্তী যামানায় বর্তমানের মতো বাজার, বন্দর, হোটেল-রেস্তোরাঁ ইত্যাদি সর্বত্র ছিল না। তখন মানুষ সাধারণত সরাইখানা,
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম! আপনারা অন্য কোন মহিলাদের মত নন।” সুবহানাল্লাহ! অর্থাৎ, হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মত কেউ নেই। উনারা আখাছ্ছুল খাছভাবে মনোনীত। সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ৪ঠা শা’বান শরীফ।
তাফসীরে কুরতুবী, তাফসীরে রুহুল বয়ান, তাফসীরে কবীরসহ আরো অনেক বিশ্বখ্যাত ও নির্ভরযোগ্য তাফসীরগ্রন্থ ও অন্যান্য কিতাবে বর্ণিত রয়েছে- عن حضرت عبد الله بن مسعود رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم امرتم بالصلوة والزكوة فمن لم
ইহুদী-মুশরিকরা ৩শ বছরের পরিকল্পনা এঁটেছিল- মুসলমানদের সমস্ত দেশগুলো দখল করার জন্য। তাদের পরিকল্পনার মূল সূত্র ছিলো, যেভাবেই হোক দ্বীন ইসলাম থেকে মুসলমানদের ধীরে ধীরে সরিয়ে দিতে হবে এবং মুসলমানদের তাহযীব-তামাদ্দুন বিনষ্ট করে দিতে হবে। কারণ তারা এটা জানে পবিত্র হাদীছ শরীফ
১ মুহররমুল হারাম: আমিরুল মুমিনীন, খলীফায়ে ছালিছ, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার খিলাফত মুবারক গ্রহণ দিবস। ২ মুহররমুল হারাম: সাইয়্যিদুনা যবিহুল্লাহ হযরত আবু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস। ৫ মুহররমুল হারাম: ক)
অনেক মহিলা এমন আছে, পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে রোযা রাখে এমনকি অনেক নফল ইবাদত করে থাকে, কিন্তু পর্দাকে কোন গুরুত্ব দেয় না। এর মধ্যে অনেকে বোরকা পরেনা, অনেকে বোরকা পরেও বোরকা না পরার সমান। কারণ এই বোরকাতে তাদের দেহের আকৃতি সম্পূর্ণ
অল্প বয়সে বিবাহ ব্যাপারে পৃথিবীর সকল ধর্মের মানুষ এখন যেন দায়ভার সম্মানিত ইসলাম উনার উপর চাপিয়ে দেবার প্রতিযোগিতায় নেমেছে। আর এই অসুস্থ প্রচারণার শিকার হয়ে আজ এমনকি মুসলিমরাও এর বিরুদ্ধে বলতে শুরু করেছে অথবা নানাভাবে একে পাশ কাটিয়ে যেতে চাইছে। নাউযুবিল্লাহ!
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, একদা মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমার পিতা হযরত আব্বাস আলাইহিস সালাম উনাকে বললেন, “হে আমার চাচা
হিজরী পঞ্চম শতাব্দীর মুজাদ্দিদ, হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাযযালী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার সুপ্রসিদ্ধ ‘মুকাশাফাতুল কুলূব’ কিতাবে বর্ণনা করেন, “এক মহিলা রজব মাসে প্রতিদিন বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ-এ গিয়ে বারো হাজারবার সূরা ইখলাছ পাঠ করতেন। উনার আদত ছিল, রজব মাসে তিনি নিয়মিত
বাংলাদেশ হচ্ছে ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত একটি দেশ। এখানকার রাষ্ট্রদ্বীন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম। আর সম্মানিত দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “নিশ্চয় সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হচ্ছে পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।” আর মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ