পবিত্র ছফর মাস উনার শেষ ইয়াওমুল আরবিয়া বা বুধবার দিন ইসলামের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য তাৎপর্যময় ঘটনার ঐতিহাসিক দিন। এ সম্পর্কে একমতে বর্ণিত আছে, মাহবুব-ই ইলাহী হযরত নিযামুদ্দীন আউলিয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শায়েখ হযরত বাবা ফরিদউদ্দিন মাসউদ গঞ্জে শকর রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার
পবিত্র কালিমা শরীফ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলাল্লাহ’ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঈমান আনয়নের জন্য পাঠ করতে হয়, মনে প্রাণে মেনে নিতে হয়, সেই পবিত্র কালিমা শরীফ উনার প্রথমাংশ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ প্রকাশ ঘটতো না যদি না শেষাংশ হতো। তাহলে লা
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, ইমামুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরুম মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার কোনো সন্তান অর্থাৎ কোনো মানুষ হাশরের
উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা আছ ছানিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে বিশেষ ব্যক্তিত্বা মুবারক। সুবহানাল্লাহ! ১৩ জন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক
১৪ই যিলক্বদ শরীফ সেই মহান নূরে মুবারক উনার তাশরীফ; যেই নূর মুবারক ছিলেন খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার মধ্যে। যেই নূর মুবারক রসূল পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র বংশ মুবারক থেকে প্রকাশিত। সেই নূর
اَيَّامٌ (আইয়্যাম) শব্দ মুবারকখানা يَوْمٌ (ইয়াওম্) শব্দ মুবারক উনার বহুবচন। অর্থ দিনসমূহ। আর শব্দ মুবারকখানা লফযে আল্লাহ (اللهُ শব্দ মুবারক) উনার সাথে ইযাফত হয়ে হয়েছেন- اَيَّامُ اللهِ (আইয়্যামুল্লাহ্)। সুবহানাল্লাহ! اَيَّامُ اللهِ (আইয়্যামুল্লাহ্) উনার অর্থ হচ্ছেন যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ
আওয়ামী লীগ নাকি হিন্দুর দল, নাস্তিকের দল। এটা কিন্তু এক সময় সবার মুখে মুখে প্রচলিত ছিল। কিন্তু নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে শেখ হাসিনা যখন বললেন, “আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় গেলে পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবে না” এ
পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক উনার কালাম। আর পবিত্র হাদীছ শরীফ যিনি সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ক্বওল, ফে’ল ও তাকরীর অর্থাৎ কথা মুবারক, কাজ মুবারক ও
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। কিন্তু ভারতের আগ্রাসনে ক্ষতবিক্ষত দেশ। এমন কোনো দিক নেই, যেদিকে ভারত বাংলাদেশের উপর আগ্রাসী মনোভাব প্রকাশ করছে না। যার উদাহরণ ভূরিভূরি- (১). বাংলাদেশের ন্যায্য পাওনা পানি পাওয়ার কথা থাকলেও ভারত একতরফাভাবে পানি লুণ্ঠন করছে। (২). বাংলাদেশের
পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, وَتَقَلُّبَكَ فِي السَّاجِدِينَ অর্থ: “(হে আমার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টি ছিলো সম্মানিত সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ
সাইয়্যিদুন নাস, সাইয়্যিদু কুরাইশ, সাইয়্যিদুল আরব ওয়াল আজম, আল ফাইয়্যায, যুল মাজদি ওয়াস সু’দাদ, মুত্ব‘ইমুল ইন্সি ওয়াল ওয়াহ্শি ওয়াত ত্বইর, সাইয়্যিদুল বাত্বহা’, আবুল বাত্বহা’, আবূ যাবীহিল্লাহ আলাইহিস সালাম সাইয়্যিদুনা হযরত জাদ্দু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সবচেয়ে বড় পরিচয় মুবারক
আল্লামা সাইয়্যিদ আবু বকর মক্কী আদ দিময়াতী আশ শাফেয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (১৩০২ হিজরী) উনার বিখ্যাত কিতাব “ইয়নাতুল ত্বলেবীনে” বর্ণনা করেন, أنه كان في زمان أمير المؤمنين هارون الرشيد شاب في البصرة مسرف على نفسه وكان أهل البلد ينظرون إليه بعين التحقير