ঈদ-ই-মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের মত খোদায়ী ঈদ, মুত্তালিবী ঈদ, রসূল প্রেমিকদের ঈদ, সকল ঈদের ঈদ সে বিষয়টিকে মূল্যায়ণ না দিয়ে বাতিল ফিরকারা উল্লেখ করছে যে, ” জন্মদিন পালন করা খৃষ্টানদের রীতি। অথচ এর পিছনে যে কোন ভিত্তি নেই
আফদ্বলুন নিসা ওয়ান নাস বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু কুলছূম আলাইহাস সালাম উনার সবচেয়ে বড় পরিচয় মুবারক হচ্ছে, তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, يا نساء النبى لستن كاحد من النساء অর্থ: “হে নবী পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়াগণ! আপনারা অন্য কোনো মহিলাদের মতো নন।” (পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ
অবৈধভাবে সমুদ্রসীমা অতিক্রম করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরস্থ ইলিশের সবথেকে প্রসিদ্ধ বিচরণস্থলগুলো থেকে ভারতীয় জেলেরা কোটি কোটি টাকার ইলিশ চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে: ইলিশের ভরা মৌসুমে অবৈধভাবে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা অতিক্রম করে ইলিশের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ বিচরণস্থলগুলো থেকে কোটি কোটি টাকার ইলিশ চুরি করে নিয়ে
এটা জানা গেছে যে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক সরকার মালানা আশরাফ আলী থানভীকে আরাম দিয়েছিল এবং তাকে আয়েসী জীবনযাপন করার ব্যবস্থা করেছিল। এখন কথা হলো এই আরামের, আয়েসী জীবনযাপনটা কেমন ছিল? এই আরাম দেয়ার বিষয়টা হল ব্রিটিশ সরকার আশরাফ আলী থানভীকে মাসিক ৬০০
আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি বলেন- انما يريد الله ليذهب عنكم الرجس اهل البيت ويطهركم تطهيرا অর্থ: “হে আহলে বাইতগণ! আল্লাহ পাক চান আপনাদের থেকে অপবিত্রতা দূর করতে এবং আপনাদেরকে পূর্ণরূপে পূত-পবিত্র রাখতে।” (সূরা আহযাব : আয়াত শরীফ ৩৩) এ আয়াত
প্রিয় আধুনিক বাবা-মা, আপনি যদি মুসলিম হয়ে থাকেন তবে তো অবশ্যই পরকালেও বিশ্বাস করেন। আপনার সন্তান মদ খাচ্ছে, পাপাচার, যৌনাচার করছে কেয়ামতের দিন আল্লাহকে কি জবাব দিবেন সে প্রশ্ন রেখে গেলাম !! একটু পেছনে ফিরে যাই। এই ভ্যালেন্টান্স ডে এর আড়ালে
ভালোবাসা শুধু পবিত্র নয় পূণ্যময়ও বটে। নির্দোষ ও পরিশীলিত ভালোবাসা আমাদের ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির পথ মসৃণ করে। সৃষ্টিজীবের প্রতি বিশেষ এবং পিতামাতা ও আল্লাহ-রাসূলের প্রতি সবিশেষ ভালোবাসা ছাড়া ঈমান পূর্ণতা লাভ করে না। আবূ হুরায়রা রদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত,
বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্লগে ভারতীয় দাদা, ভাদা, ভাকু, ভাজাকাররা সীমান্তে বিএসএফ এর নির্বিচার হত্যা ও নির্যাতনের সপক্ষে বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের প্রসঙ্গ তুলে ধরে সীমান্ত-হত্যাকে বৈধ ও আইনসঙ্গত হিসেবে তুলে ধরার জন্য সাফাই গায় কিংবা সাফাই গাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু সেইসব ভারতীয় দাদা,
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে কারা ১৭ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছিল? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে কারা ৫০-৫৫ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছিল? নাগাসিকাতে কারা বোম ফেলে ২০০,০০০+ মানুষ হত্যা করেছিল? হিরোসীমাতে কারা বোম ফেলে ৩৭০,০০০+ মানুষ হত্যা করেছিল? ভিয়েতনাম যুদ্ধে কারা ৫ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছিল? বসনিয়া
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের পরবর্তী তাবিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের যুগে এবং তৎপরবর্তী প্রত্যেক যুগেই অনুসরণীয় ইমাম-মুজহাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা প্রত্যেকেই অত্যন্ত জওক-শওক ও খুশি প্রকাশ করে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মাহফিল করেছেন এবং
আমার পরিচিতদের মধ্যে অনেককে দেখা যায় খ্রিস্টানদের অনুসরন করে নিজের জন্মদিন পালন করে তথা কেক কেটে জন্মদিন পালন করে। এতে কারও আপত্তি থাকেনা। সবাই তখন খ্রিস্টানী সংস্ক্রতিতে একমত। তখন কেউ বিদয়াত বলছে না বা বিরতও থাকছে না। কাফিরদের মত নেচে গেয়ে