মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনারা হলেন তোমাদের জন্য হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার কিস্তির মতো। যে তাতে আরোহণ
মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার বেমেছাল ফযিলত মুবারক মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা তওবা শরীফ উনার ৩৬ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُوْرِ عِنْدَ اللهِ اِثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِىْ كِتَابِ اللهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “কোনো মু’মিন ব্যক্তি হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে না। আর কোনো মুনাফিকরা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে মুহব্বত করে না।” আজ সুমহান
করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে সরকার মানুষকে সবসময় মাস্ক পরিধান করার আইন করেছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, মাস্ক বেশির ভাগই চূড়ান্ত অস্বাস্থ্যকর এবং মানবস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। দেশে মোট আমদানি করা ও উৎপাদিত মাস্কের সিংহভাগ হচ্ছে প্রচলিত নন-উভেন থার্মোপ্লাস্টিক শপিং ব্যাগের কাপড় দিয়ে।
মুনাফিক ঐ ব্যক্তি যার জবানে একটা, অন্তরে আরেকটা। ৯৮ ভাগ মুসলমান উনাদের দেশের সরকারি আমলারা অধিকাংশই মুসলমান। তারা নামায পড়ে, রোযা রাখে। অন্তরে কাফির-মুশরিকের মুহব্বত। নাউযুবিল্লাহ! বন্ধুত্ব মুশরিকদের সাথে, তাদের কথায় উঠে বসে। নাউযুবিল্লাহ! এমন প্রশাসন বা আমলারা যে দেশে থাকে
বর্তমান সরকার শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমানের সমর্থনে ক্ষমতায় এসেছে; তাই তাদেরকে মুসলমানদের সুবিধা-অসুবিধাগুলোকেই প্রাধান্য দিতে হবে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের সাথে বলতে হয় যে, সরকার সর্বদাই তার বিপরীত করে যাচ্ছে। শতকরা ২%-এরও কম বিধর্মীদের বিভিন্ন উৎসবে ও পূজাম-পে আর্থিক অনুদান প্রদান করা
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাঝে তোমাদের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ মুবারক রয়েছে।” সুবহানাল্লাহ! মু’মিন-মুসলমানরা যেন তাদের ছিরত-ছুরতে, খাওয়া-দাওয়ায়, উঠা-বসায় অর্থ্যাৎ জীবনের প্রতিটি পদে পদে পবিত্র সুন্নত মুবারক পালন করতে পারে-
আগাছানাশক সহনশীল শস্য ও বিশেষ পোকা বিনাশকারী বিটি শস্য চাষের ফলে রাসায়নিক কীটনাশকের ব্যবহার কমার পরিবর্তে সমস্ত ক্ষেত্রেই তা বেড়ে গিয়েছে। স্বভাবতই উৎপাদিত শস্যে অধিক পরিমাণে কীটনাশকের অবশেষ থেকে যাচ্ছে এবং পরিবেশ দূষণ ঘটছে। বায়োটেক কোম্পানিগুলির জি এম শস্য চাষের পক্ষে
‘শিশু বিল-২০১৩’ আইনে ১৮ বছরের নিচে যে কাউকেই শিশু হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। কাজেই আঠারো বছরের নিচে কারো বিয়ে হলে সেটাকে বাল্যবিবাহ হিসেবে সাব্যস্ত করা হয়। আন্তর্জাতিক এনজিও সেভ দ্যা চিলড্রেন-এর ২০১০ সালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের ৬৯ শতাংশ
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার মাসয়ালা হলো, যারা অমুসলিম অর্থাৎ যারা ঈমানদার নয়, তাদেরকে ফরয-ওয়াজিব ছদকা অর্থাৎ যাকাত, উশর ফিতরা, মান্নত, কাফফারা, কুরবানীর চামড়া বিক্রির টাকা ইত্যাদি কোনোটাই দেয়া জায়িয নেই। একইভাবে যাদের আক্বীদার মধ্যে কুফরী রয়েছে। অর্থাৎ যারা নিজেকে মুসলমান হিসেবে
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- “(আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি (উম্মতদেরকে) বলে দিন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফদ্বল ও রহমত স্বরূপ আপনাকে যে তারা পেয়েছে, সেজন্য তাদের কর্তব্য তথা ফরয হচ্ছে খুশি
বর্তমান সময়ে এসেও ছোঁয়াচে নামক কুসংস্কারের ধোঁকায় পড়তে হচ্ছে। ‘করোনা’ নিয়ে একটি গোষ্ঠী ছোঁয়াচে রোগের কু-সংস্কার আবারও চালু করতে গুজব ছড়াচ্ছে। এই গুজব রটনাকারীদের পাল্লায় পড়ে এক শ্রেণীর ধর্মব্যবসায়ীরাও করোনার অজুহাতে পবিত্র মসজিদে নামায আদায়ে নানারকম বিধিনিষেধ ও শর্তারোপ করেছে। নাউযুবিল্লাহ।