পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র আয়াত শরীফ ও সম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা স্পষ্টভাবে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাওয়ার কারণে খুশি প্রকাশ করা প্রমাণিত। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম উনারা আসমান ও যমীনবাসীদের জন্য নিরাপত্তা দানকারী।” সুবহানাল্লাহ! সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত
‘স্মৃতিস্তম্ভ’ ইংরেজিতে বলা হয়- `Monument’. World book -এ লেখা হয়েছে- monument is a structure usually a building or statue built in memory of a person or an event. অর্থাৎ স্মৃতিস্তম্ভ হচ্ছে- একটি অবকাঠামো, যা সাধারণত দালান জাতীয় অথবা মূর্তি, যেটা কোন
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারা যে তারতীবে (পন্থায়) সম্মানিত যাকাত উসূল করেছেন সে তারতীবে যাকাত উসূল করাকে ছহীহ বা সঠিক তারতীব বলা হয়। যাকাত একটি ফরয মালী ইবাদত। সম্মানিত দ্বীন
স্কুল, কলেজসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বইয়ের লেখাগুলোর বেশিরভাগই চরম গুমরাহ ধর্মবিদ্বেষী নাস্তিক, মূর্তিপূজারী, ফাসিক-ফুজ্জারদের লেখা। ২-১টি লেখাকে ‘ইসলামী’ তথা কথিত মুসলমান নামধারীদের হলেও সেগুলোও মুসলমানদের মত-পথ, আক্বীদা-আমলের সম্পূর্ণ বিপরীত। বইগুলোতে দু’একটি কথিত ইসলামী ভাবধারার যে রচনাগুলো অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার মধ্যেই
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার পথে আহ্বানকারীরূপে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার অনন্য ভূমিকা! হযরত ইবনে ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, আফদ্বালুন নাস বা’দাল আম্বিয়া সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করে শুরুতেই তা
পড়ালেখা শিখাচ্ছেন- সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে। যেন বড় হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে, ভালো কোনো চাকরি বা ব্যবসার মাধ্যমে সচ্ছলভাবে থাকতে পারে এই আশায়। কিন্তু একজন মুসলিম হিসেবে এটাই কি আপনার এবং আপনার সন্তানদের ভবিষ্যৎ? না, কখনোই নয়। বরং আমাদের
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক তিনি যাঁকে ইচ্ছা উনাকেই উনার নৈকট্যশীল বান্দারূপে মনোনীত করেন।’ সুবহানাল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত ও নৈকট্যপ্রাপ্ত ব্যক্তিত্ব হলেন হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা।
আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র ২৪শে মাহে ছফর শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে উম্মুল মুমিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ আশার আলাইহাস সালাম উনাদের নিসবাতুল আযীম শরীফ দিবস। গোটা উম্মাহ ও মুসলিম বিশ্বের প্রত্যেক
কথিত নারী অধিকারের স্লোগান যারা দেয় তাদের কথাবার্তা শুনলে এটা স্পষ্ট যে- তারা ইনিয়ে বিনিয়ে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকেই নারীদের প্রধান শত্রু বানানোর অপচেষ্টায় রত। আর তাদের দ্বিতীয় শত্রু হলো পুরুষ; মানে স্বামী। কথায় কথায় ইউরোপ-আমেরিকার অমুসলিমদের উদাহরণ টানতেই কথিত নারীবাদীরা
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ জিন্দাবাদ!! জারি থাকুক আবাদুল আবাদ!! সকাল সন্ধ্যা প্রতিদিন, অনন্তকাল ব্যাপী চিরদিন!! হাক্বীকীভাবে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কোশেশে মশগুল থাকার তাওফীক দিন!! মহাসম্মানিত সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে বাংলাদেশের মুসলমানদের ১২টি দাবী-
সম্মানিত রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি ইতিহাস নিয়ে নিয়মিত আলোচনা করে থাকেন। বিশেষ করে হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুবারক যমীনে আগমন ও সম্মানিত বিছাল শরীফ গ্রহণ উনাদের মুবারক দিন-তারিখসমূহ ও সংশ্লিষ্ট ইতিহাস ইহুদি-খ্রিস্টানরা