পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন কোন মানুষ ইন্তেকাল করে, তখন তার সকল আমল বন্ধ হয়ে যায়; মাত্র তিনটি আমল ছাড়া- (এক) ছদকায়ে জারিয়া: যেমন-মসজিদ-মাদ্রাসা নির্মাণ করা, রাস্তা-ঘাট
একথা সবারই জানা রয়েছে, একটি গোঁড়া বর্বর প্রথার নাম হচ্ছে ‘সতীদাহ প্রথা’। এ বর্বর নির্মম প্রথা অনুসারে স্বামীর মৃত্যুর পর চিতায় মৃত স্বামীর সাথে জীবন্ত স্ত্রীকেও পুড়িয়ে হত্যা করা হতো। মহিলাটি পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করলে, হিন্দুরা তাকে টেনে-হেঁচড়ে, পিটিয়ে এরপর অগ্নিকুন্ডের
“হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, তারা যে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ হতে ‘ফযল ও রহমত’ পেয়েছে সে জন্য তারা যেনো খুশি প্রকাশ করে। নিশ্চয় তাদের এ খুশি প্রকাশ করাটা তাদের সমস্ত সঞ্চয়ের থেকে উত্তম।” সুবহানাল্লাহ!
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছ, عَنْ حَضْرَتْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰی عَنْهُ قَالَ: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول في حَضْرَتْ الحسن عَلَيْهِ السَّلَامُ و حَضْرَتْ الحسين عَلَيْهِ السَّلَامُ من أحبني فليحب هذين
এ দেশের মুসলমানগণ গৌড় গোবিন্দের ইতিহাসের আর কখনো পুনরাবৃত্তি হবে এমনটি ধারণাও করেননি। কিন্তু আজ আবারো সেই গৌর গোবিন্দের ভাবশিষ্যদের আস্ফালন দেখা যাচ্ছে। কুরবানী বিরোধীদের কূটকৌশল ও অপপ্রচারের কারনে সরকারী আমলারাও নির্দিষ্ট স্থানে কুরবানী করতে ও পশুর হাটের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।
বেশিরভাগ মাস্ক থেকে জীবন হরণকারী ক্যান্সার হওয়ার বৈজ্ঞানিক তথ্য-প্রমাণ থাকার পরেও জনগণকে মাস্ক পরতে কেন বাধ্য করা হচ্ছে? এই ক্ষতিকর মাস্ক পরিধান করতে জনগণকে বাধ্য করা এবং হয়রানী করা কি জুলুম নয়? করোনা ভাইরাসের দোহাই দিয়ে বেড়েছে মাস্কের ব্যবহার। কিন্তু বাস্তবতা
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যে এক বিন্দু বা জাররা পরিমাণ নেকী করবে, সে তার বদলা পাবে।’ সুবহানাল্লাহ! পবিত্র কুরআন শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুম মুবারকাহ’ আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ভাষায় ‘লাইলাতুন নিছফি মিন শা’বান’ মশহূর পবিত্র শবে বরাত
হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন: নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একদা এমন অবস্থায় বাইরে তাশরীফ মুবারক আনলেন যে, উনার এক কাঁধ মুবারক উনার উপর সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছানী আলাইহিস সালাম এবং অন্য
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- وَمَا خَلَقْتُ الْـجِنَّ وَالْإِنْسَ إِلَّا لِيَعْبُدُوْنِ অর্থাৎ- একমাত্র আমার এবাদত করার জন্যই আমি মানব ও জিন জাতি সৃষ্টি করেছি। যেহেতু আদেশ, তাই ইবাদত এবং ফরয ইবাদত। অন্যান্য ইবাদত ২ প্রকার: ১. বদনী: নামায, রোযা
সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সলাম তিনি অল্প বয়স থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন, তিনি শৈশবকাল থেকেই খুব শরীফ ভদ্র ছিলেন, পরোপকারই যেন উনার একমাত্র কাজ, কারো উপকার করতে পারলে উনার অন্তর শান্তি লাভ করতো। আর সেটাই নূরে মুজাস্সাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
পবিত্র সূরা ফাতিহা উনার মধ্যেই বিধর্মীদের থেকে দূরে থাকতে আদেশ করা হয়েছে! পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ এমন একটি সূরা শরীফ, যেই সূরা শরীফ পাঠ ছাড়া কোনো নামায হয় না। বিশেষ করে মুসলমানেরা দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে থাকে। এ পাঁচ ওয়াক্ত
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “স্বদেশের প্রতি মুহব্বত পবিত্র ঈমান উনার অঙ্গ।” বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান নিজের জীবন থেকে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে বেশি ভালবাসতেন। বঙ্গবন্ধু