পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার প্রথম সূরা মুবারক উনার নাম হচ্ছেন পবিত্র সূরা ফাতিহা শরীফ। এই পবিত্র সূরা উনাকে বলা হয় ‘উম্মুল কুরআন’। নাযিল হওয়ার ধারাবাহিকতায় এ পবিত্র সূরা শরীফ পঞ্চম হলেও পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার প্রথমে অবস্থান হয় এই পবিত্র সূরা’
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিয়ামত মুবারক (নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে) স্মরণ করো।” সুবহানাল্লাহ! আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল ঊলা শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ঐ ব্যক্তির চেয়ে বড় যালিম আর কে? যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র মসজিদসমূহে উনার পবিত্র যিকির করতে বা উনার পবিত্র নাম মুবারক উচ্চারণ করতে বাধা দেয় এবং পবিত্র মসজিদসমূহ বিরান বা ধ্বংস
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার সম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের জন্য।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় মহাপবিত্র আযীমুশ শান ১৮ই রবীউছ ছানী শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
‘ইসলাম’ শান্তির দ্বীন। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অনুসরণে মুসলমান-ঈমানদারগণ শান্তিতে থাকেন ও শান্তিতে থাকতে চাইবেন এটাই স্বাভাবিক। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অন্যতম উছুল হলো- ফিতনা-ফাসাদ হলো- খুন বা হত্যার চেয়েও বেশি ঘৃণিত ও ভয়ঙ্কর। মুসলমান-ঈমানদারদের এই শান্তিপ্রিয়তা ও শান্তভাবকে অমুসলিম-বিধর্মীরা সুযোগ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে যারা উত্তমভাবে অনুসরণ করেন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় ঐতিহাসিক পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ। অর্থাৎ পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার
অনেক মহিলা এমন আছে, পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ে রোযা রাখে এমনকি অনেক নফল ইবাদত করে থাকে, কিন্তু পর্দাকে কোন গুরুত্ব দেয় না। এর মধ্যে অনেকে বোরকা পরেনা, অনেকে বোরকা পরেও বোরকা না পরার সমান। কারণ এই বোরকাতে তাদের দেহের আকৃতি সম্পূর্ণ
সরকার বিভিন্ন উৎসব উপলক্ষে চাকুরিজীবীদের বোনাসসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা দেয়। উদ্দেশ্য হচ্ছে চাকুরিজীবিরা যাতে উৎসবটি ভালভাবে উৎযাপন করতে পারে। বাংলাদেশের ৯৮% মানুষ মুসলমান। সেই হিসেবে সরকারের বোনাসসহ যাবতীয় কার্যক্রম মুসলিমকেন্দ্রিক অর্থাৎ মুসলমানদের সাথে সংশ্লিষ্ট উৎসবকে কেন্দ্র করে হওয়া উচিত। লেখা বাহুল্য, মুসলমানদের
সাইয়্যিদাতু নিসায়ি ‘আলাল ‘আলামীন, আফদ্বলুন নাস ওয়ান নিসা’ বা’দা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল হাদিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নসব মুবারকগত দিক থেকে সম্মানিত কুরাইশ বংশীয়। সুবহানাল্লাহ! উনার মহাসম্মানিত পিতা হচ্ছেন সাইয়্যিদুনা হযরত
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- اَلنَّبِـىُّ اَوْلـٰى بِالْمُؤْمِنِيْنَ مِنْ اَنْفُسِهِمْ وَاَزْوَاجُهۤٗ اُمَّهٰتُهُمْ. অর্থ: “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন মু’মিন উনাদের নিকট উনাদের জানের চেয়ে অধিক প্রিয়, উনাদের মহাসম্মানিত পিতা
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- يَأْتِـيَ عَلَى النَّاسِ زَمَانٌ لَا يَنْفَعُ فِيْهِ إِلَّا الدِّيْنَارُ وَالدِّرْهَمُ অর্থাৎ- “মানুষের মাঝে এমন একটি সময় আসবে যখন দীনার ও দিরহাম বা টাকা-পয়সা ব্যতীত ফায়দা হাছিল করা যাবে না।” কাজেই মাল ছাড়া দৈহিক
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, اِنَّاۤ اَعْطَيْنٰكَ الْكَوْثَرَ অর্থ: “নিশ্চয়ই আমি আপনাকে সম্মানিত মুবারক কাউছার হাদিয়া মুবারক করেছি।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ১) এই সম্মানিত কাওছার মুবারক উনার লক্ষ-কোটি ব্যাখ্যা