১৯৭০ সালের বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ের পর বঙ্গোপসাগরে সমুদ্র সীমায় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ জেগে ওঠে। ক্রমেই দ্বীপটির আয়তন বৃদ্ধিও পাচ্ছে। তখন অনেকে আশা করেছিলেন, দ্বীপটি একসময় বিশালাকার ধারণ করবে এবং বাংলাদেশের জন্য তা আশীর্বাদ হয়ে ওঠবে। বাস্তবে দেখাও গিয়েছিলো সেটা। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত
এখন দেখা যায় প্রতিটা মসজিদে চেয়ারে নামাজ পড়ার হিড়িক পড়ে গেছে। সব মসজিদেই ২০/৩০ টা বা তারও বেশি চেয়ার দেখা যায়। চেয়ারে নামাজ পড়া নিয়ে কয়েকটা প্রশ্ন চলে আসে- ১) আমরা জানি নামাজে ক্বিয়াম বা দাঁড়ানো হচ্ছে ফরয (বাহরুর রায়েক ১/২৯০,
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে কারো সাথে তুলনা করোনা।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ৫ই জুমাদাল ঊলা শরীফ।
প্রশাসনের শীর্ষে বিধর্মী কর্মচারী যে কতবড় সর্বনাশের কারণ হতে যাচ্ছে মুসলমানদের জন্য সেটা আজ এই বঙ্গবাসী মুসলমানেরা কল্পনাও করতে পারছে না। বাস্তব এটাই যে এই কাফির মুশরিক ম্লেচ্ছ যবনগুলি এই পাক ভারত উপমহাদেশে তিলে তিলে মুসলমান উনাদের শোষণ করেছে । অথচ
মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন উনার ওলী তথা বন্ধুগণ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট মনোনীত ও মকবুলকৃত। ওলীআল্লাহগণ উনাদের পরিচয় মুবারক হলো- উনারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে অধিক ভয় করেন। উনারা কখনো সম্মানিত শরীয়ত উনার বিরোধী কোনো কাজ করেন না,
আমরা সবাই নিজেদের মুসলমান এবং ঈমানদার বলে দাবি করি। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, “যদি তোমরা ঈমানদার দাবি করে থাকো তবে আল্লাহ পাক উনাকে ও উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
শনিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে রাজারবাগ দরবার শরীফের উদ্যোগে আখেরী রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম “তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক নন, এছাড়া সব কিছু” শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বক্তারা
মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘প্রত্যেক মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম।’ মহাসম্মানিত শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে- শরাব বা মদসহ সর্বপ্রকার মাদকদ্রব্য বা নেশা জাতীয় দ্রব্যই হারাম। অথচ বাংলাদেশে সরাসরি শরাব বা
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি যদি আপনাকে সৃষ্টি না করতাম; তবে আসমান-যমীন, লওহ-কলম কোনো কিছুই সৃষ্টি করতাম না।’ সুবহানাল্লাহ! নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী বাংলার হিন্দু ধনিক-বণিক, বেনিয়া শ্রেণী, ব্যাংকার প্রভৃতির সাথে এক গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে মুসলিম শাসনের অবসান ঘটায়। এতে করে স্থানীয় হিন্দুত্ববাদী কোম্পানীগুলো বিপুলভাবে বৈষয়িক, বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ সুবিধা লাভ করে। কোম্পানীর অধীনে চাকুরী বাকুরী ও ব্যবসা বাণিজ্য
মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহাসম্মানিত হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ (সোমবার) মহাসম্মানিত বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন।” সুবহানাল্লাহ! আজ মহাসম্মানিত সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ অর্থাৎ মহাসম্মানিত ইছনাইনিল
মহাসম্মানিত আশূরা শরীফ উনার বেমেছাল ফযিলত মুবারক (১ম পর্ব) মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা তওবা শরীফ উনার ৩৬ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُوْرِ عِنْدَ اللهِ اِثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِىْ كِتَابِ اللهِ يَوْمَ خَلَقَ