দেশে এখন ইসলামবিরোধিতা প্রকাশ্যেই হচ্ছে!! এর জন্য দায়ী কে? আজ থেকে কয়েক বছর আগেও যেটা এদেশে কল্পনা করা হয়নি- আজ সেটাই হচ্ছে। কিছুুদিন আগে একটি জাতীয় পত্রিকার সম্পাদক প্রকাশ্যে আযানের বিরুদ্ধে কটূক্তি করেছে। এর আগেও একবার নাস্তিকদের কবি শামসুর সেও আযানকে
যারা মুসলমানদের জন্য সম্মানিত কালামুল্লাহ শরীফ ও সম্মানিত সুন্নাহ শরীফ অনুযায়ী সমস্ত আমল করতে হবে। কখনো কাফির-মুশরিক বেদ্বীন বদদ্বীনদের অনুসরণ করা যাবে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা কাফির-মুনাফিকদের অনুসরণ করো না।” সম্মানিত দ্বীন ইসলাম হচ্ছেন পরিপূর্ণ দ্বীন।
বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম উনার এবং সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাদের মাঝে বেমেছাল মিল-মুহব্বত মুবারক বিদ্যমান ছিলো। আরবের লোকজন বলাবলি করতো এবং এই কথাটি উপমায় পরিণত হয়েছিলো যে, اَحْسَنُ زَوْجَيْنِ
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যেখানে প্রাণীর ছবি থাকে, সেখানে রহমতের ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রবেশ করেন না।” অথচ এরপরও ৯৮ ভাগ মুসলমানদের জনবেষ্টিত। এই দেশের আনাচে-কানাচে কোথাও কোনো এতটুকু জায়গা নেই, এমন কোনো পণ্য-দ্রব্যাদি নেই যেখানে ছবি
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا عَنْ حَضْرَتْ أُمِّ كُلْثُومٍ عليها السلام بِنْتِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهَا قَالَتْ يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم زَوْجِي خَيْرٌ أَو زَوْجُ
SIR এবং MADAM শব্দ দুটো বেশ প্রচলিত। কথিত মুসলমানও বলে যাচ্ছে অবলীলায়। কিন্তু এই দুটি শব্দ কিভাবে এসেছে তা কি কখনো ভেবে দেখেছে? ১) SIR: কথিত ‘স্যার’ শব্দটি যতখানি কথিত সম্মানের, তার চেয়ে বেশি আত্মঘাতী। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিসে যার বহুল
তামিলনাডু রাজ্যের ভেদারনইয়াম ও কারুর গ্রামের ৬ পরিবারের দ্বীন ইসলাম গহণ করার পরপরই আরও ৫০ পরিবার দ্বীন ইসলাম গ্রহণে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এবং তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানা যায়। জানা জানিয়েছেন, দ্বীন ইসলামে সবার সমান অধিকারের বিষয়টি তাদের দ্বীন ইসলাম গ্রহণে
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘আযীমুশ শান নিসবতে ‘আযীম শরীফ সম্পন্ন হওয়ার পর সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত হুজরা শরীফ-এ সম্মানিত তাশরীফ মুবারক নেয়ার সময় উম্মু আবীহা, আন নূরুর রবি‘য়াহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার বেমেছাল সম্মানিত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত,
আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছলাতু ওয়াস সালাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত মাতা হচ্ছেন
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- “উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত উম্মে সালামা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যখন পবিত্র যিলহজ্জ শরীফ উনার প্রথম ১০ দিন
সংখ্যালঘু মূর্তিপূজারীদের পূজার সময় সরকার থেকে মুসলমানদের কষ্টার্জিত কোটি কোটি টাকার অবদান পেয়ে থাকে। এছাড়া একই পূজাম-প দেখিয়ে একাধিক বার অনুদান আদায় করছে। ইদানীং সরকার বিজাতীয় অপসংস্কৃতি বৈশাখী পূজার পৃষ্ঠপোষকতা করতে নববর্ষ উপলক্ষে ২০% বোনাস ঘোষণা দিয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! নববর্ষের আগের দিন
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত আছে, عن ام المؤمنين حضرة عائشة الصديقة عليها السلام قالت قال لى رسول الله صلى الله عليه وسلم اريتك فى المنام ثلث ليال يجيى بك الملك فى سرقة من حرير فقال لى هذه امرأتك فكشفت