মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক যিনি উনার মহাসম্মানিত মাহবুব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কোনো এক রাতের সামান্য সময়ে (প্রথমে) পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ থেকে পবিত্র বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ পর্যন্ত, যার আশপাশ বরকতময়; অতঃপর উনার নিদর্শনসমূহ দেখানোর
পবিত্র রজবুল হারাম মাস উনারই ২৬ তারিখ দিবাগত রাত অর্থাৎ ২৭ তারিখ রাতটি হচ্ছেন পবিত্র মি’রাজ শরীফ উনার মুবারক রাত। এ মুবারক রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মানিত নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশের একাদশ বৎসরে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মহান
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খাছভাবে ‘রহমতুল্লিল আলামীন’। সুবহানাল্লাহ! আর উনার সম্মানার্থে উনার ক্বায়িম মাক্বাম হিসেবে সমস্ত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম, হযরত মুজাদ্দিদ
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘আযীমুশ শান নিসবতে ‘আযীম শরীফ উনার পূর্বাভাস: ১৭ই রমাদ্বান শরীফ ইয়াওমুল জুমু‘য়াহ সম্মানিত বদর জিহাদ সংঘটিত হয়। আর ১৮ই রমাদ্বান শরীফ ইয়াওমুস সাবতিতে বিনতু রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাইয়্যিদাতুনা হযরত আন নূরুছ ছানিয়াহ আলাইহাস সালাম তিনি মহাসম্মানিত
প্রথমতঃ সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরোধিতা করার জন্যেই ইহুদী, নাছারারা তথা তাবৎ কাফির-মুশরিকরা বাল্যবিবাহের বিরোধিতা করে আসছে। যেমন- ১৯২৯ সালে ব্রিটিশ সরকার বাল্যবিবাহের বিরোধিতা করে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন প্রণয়ন
মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা ও বয়স নির্ধারণ করে গত ৮ নভেম্বর (২০১৬ঈসায়ী ) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নতুনভাবে অন্তর্ভূক্তির ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধার বয়স ২৬-০৩-১৯৭১ তারিখে ন্যূনতম ১৩ বছর হতে হবে। ১৯৭১ সালে ১৩ বছর বয়সী শিশুরা যারা
সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল ‘আলামীন উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আল হাদিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে বিশেষ ব্যক্তিত্বা মুবারক। সুবহানাল্লাহ! তিনি শুধু যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ
সরকার কি জোরপূর্বক মুসলমানদেরকে কাফির বানাতে চায়? সরকার কি মুসলমান না??? সরকার কি মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র আয়াত শরীফ বিশ্বাস করে না? مَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللهُ فَأُولَئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ (৪৪) অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি যা নাযিল করেছেন,
পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররমুল হারাম শরীফ উপলক্ষে আলোচনা করতে গিয়ে যারা বলে যে, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মানিত নবী ও রসূল হযরত আবুল বাশার ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি গন্দম খেয়ে ভুল ও গুনাহ করেছেন’ নাউযুবিল্লাহ- তাদের এ বক্তব্য ও আক্বীদা সম্মানিত
পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- قل لا اسئلكم عليه اجرا الا الـمودة فى القربى অর্থ: “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মতদেরকে বলুন, আমি তোমাদের নিকট কোনো প্রতিদান বা
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠ্য-পুস্তক সিলেবাসে আমাদেরকে পড়ানো হচ্ছে, শিখানো হচ্ছে- কুফরী শিরকী যুক্ত লেখা পড়া। পড়নো হচ্ছে, কাফির-মুশরিকদের কথিত ছানা-ছিফত প্রশংসা মূলক গদ্য-পদ্য। নাউযুবিল্লাহ! আর সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা সেই কুফরী-শিরকী পূর্ণ সিলেবাস চোখ বন্ধ করে পড়ে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! অথচ দেখা যাচ্ছে, দেশের সমস্ত
মুজাদ্দিদে আ’যম, মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খ¦লীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিছ ছালাতু ওয়াস সালাম উনার সীমাহীন শান মুবারক উনাদের মধ্যে একখানা আখাচ্ছুল খাছ সম্মানিত বিশেষ শান মুবারক হচ্ছেন, যে সমস্ত ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসী, মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীন, উলামায়ে সূ’,