দেশের সংখ্যাগরিষ্ট জনগন মুসলিম। এদেশের শাসন ব্যবস্থা গণতন্ত্র। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রে যে কোন ধর্ম যে কেউ পালন করতে পারবে। এবং রাষ্ট্রযন্ত্র জনগণের ধর্ম পালনে কোন হস্তক্ষেপ করবে না। বরং সহযোগীতা করবে। পুজা পালনের সময় সরকারের পক্ষ থেকে পুলিশ দিয়ে পাহারার ব্যবস্থা
ঘটনার সংক্ষিপ্ত বর্ননাঃ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শানে সৃষ্টিজগতের নিকৃষ্টতম বেয়াদবী প্রকাশ করলো না’লতপ্রাপ্ত জাতি ইহুদীর বংশধর, কুলাঙ্গার সন্ত্রাসী আমেরিকার ছত্রছায়ায় বেড়ে উঠা কুলাঙ্গার, জাহান্নামের কীট, মিশরীয় বংশদ্ভুত আমেরিকান ইহুদী স্যাম বেসিল ।নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ,
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত করো, উনাকে সম্মান করো এবং সকাল-সন্ধ্যা উনার ছানা-সিফত করো।’ সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘যে একটি নেক কাজ করবে, সে তার দশগুণ পাবে।’ (সূরা আনয়াম : আয়াত শরীফ ১৬০) কেউ কোনো নেক কাজের নিয়ত করা মাত্র তার জন্যে একটি নেকী লেখা হয়- নেক কাজটি করুক বা
কুখ্যাত, মার্কামারা নাস্তিক ভেকধারী ব্যক্তিরা যখনই ব্লগে পোস্ট দেয়, তার উদ্দেশ্যই থাকে কৌশলে ইসলাম সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়ানো। ধর্মের বিরোধীতা করে, ধর্ম নিরপেক্ষতার মোয়া ফেরী করে; একটাই উদ্দেশ্য ইসলাম বিরোধীতা। ধর্মের বিরোধীতার নামে শুধু ইসলামের বিরোধীতা করলেও, তার প্রিয় উগ্রবাদী হিন্দু ধর্ম
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি (উম্মতদেরকে) বলুন, আমি তোমাদের নিকট কোনো প্রতিদান বা বিনিময় চাই না। তবে আমার ঘনিষ্ঠ বা আপনজন উনাদের প্রতি তোমরা সদ্ব্যবহার করবে।’ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবসগুলিকে স্মরণ করিয়ে দিন সমস্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে।’ বেমেছাল ফযীলতযুক্ত ১৭ই রমাদ্বান শরীফ। এ দিন উম্মুল মু’মিনীন হযরত খাদীজাতুল
আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “আল্লাহ পাক (উনার খাছ ওলী হিসেবে) যাঁকে ইচ্ছা তাঁকেই মনোনীত করেন।” (সূরা শুরা: ১৩) আরবী পঞ্চদশ শতাব্দী। গাছে গাছে ফুল ফুটেছে। পাখিদের কণ্ঠে সুমধুর সুরের বন্যা ছড়াচ্ছে বসন্তের সমারোহ চারদিকে। ঐ জান্নাত থেকে ভেসে আসা মৃদু
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘সাবধান! নিশ্চয় যাঁরা মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী, উনাদের কোনো ভয় নেই এবং চিন্তা-পেরেশানীও নেই।’ হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ আছে, “প্রত্যেক হিজরী শতকের শুরুতে মহান আল্লাহ পাক তিনি এই উম্মতের ইছলাহর জন্য এমন লোক প্রেরণ করবেন,
৩রা রমাদ্বান: সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামিন, উম্মু আবিহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার মুবারক বিছাল শরীফ। ১লা রমাদ্বান: গাউছুল আ’যম হযরত বড়পীর আব্দুল কাদির জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার বিলাদত শরীফ।
আসছে ২৯ শে মাহে শাবান শরীফ, ১৪৩৩ হিজরী, <=> ২২ সানী, ১৩৮০ শামসি <=>২০ জুলাই, ২০১২ ঈসায়ী সন, <=>৪ শ্রাবন, ১৪১৮ ফসলী সন ইয়াওমুল জুমুয়াতি (শুক্রবার) নূরে মদীনা, গুলো মুবীনা, হাবীবাতুল্লাহ, রাইহানাতু মুর্শিদিনা, আওলাদে রসূল, ত্বাহিরা, তইয়িবা হযরত শাহ নাওয়াসী ক্বিবলাতাইন আলাইহিমাস সালাম উনাদের মুবারক বিলাদত
কুরআন শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “বড় সৎ কাজ হলো এই যে, ঈমান আনবে আল্লাহ পাক উনার উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের উপর। আর সম্পদ ব্যয় করবে উনারই মুহব্বতে আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতীম, মিসকীন, মুসাফির, ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসের জন্য। আর