আজকাল পত্র-পত্রিকা খুললেই দেখা যায়, দেশের প্রায় অধিকাংশ জায়গায়, সড়ক দুর্ঘটনার খবর । দুর্ঘটনায় নিহত হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। ক্ষতি হচ্ছে অগণিত জান ও মালের। কিন্তু কেন? এর অন্যতম কারণ হচ্ছে মানুষ দ্বীন ইসলাম উনার থেকে সরে গেছে, ভুলে গেছে মহান আল্লাহ
সমাজে নামধারী অনেক মুসলমান আছে, যারা ইসলাম সম্পর্কে তো কিছু জানেই না, ইতিহাস সম্পর্কেও ধারণা নেই। এ শ্রেণীর লোকগুলো সাধরণত দুনিয়াদার (টাকার মোহে অন্ধ) হয়ে থাকে। ইতিহাস ও ইসলামী শিক্ষায় অজ্ঞতার কারণে মুসলমানদের মধ্যে বিভক্তি নিয়ে এরা প্রায় সময়ই এমন কথা
পবিত্র মসজিদ হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর। সম্মানিত মুসলমানগণের ইবাদত- বন্দেগীর স্থান। বাংলাদেশ ৯৮ ভাগ মুসলমানের দেশ। সঙ্গতকারণে অতিব প্রয়োজনে বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে পবিত্র মসজিদসমূহ। প্রতিটি এলাকার মুসল্লিগণের অর্থে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এসব পবিত্র মসজিদ। অথচ নানা অজুহাত দাঁড় করিয়ে
দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রশাসন, বিচার ব্যবস্থা, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সকল ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে ঢাকাকে কেন্দ্র করে। এ অবস্থায় ঢাকা পরিণত হয়েছে দেশবাসীর প্রধান গন্তব্যস্থলে। ঢাকা: দেশের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রশাসন, বিচার ব্যবস্থা, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সকল ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে ঢাকাকে কেন্দ্র করে। এ অবস্থায় ঢাকা পরিণত
প্রত্যেক বান্দা-বান্দির উচিত, তাকওয়া অবলম্বন করা। অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভয় করে গুনাহর কাজ হতে বিরত থাকা। তাহলেই মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকওয়া অবলম্বনকারীকে অর্থাৎ মুত্তাক্বিকে এমন নিয়ামত দান করবেন, যে সকল নিয়ামত প্রয়োজন বান্দারা অর্থাৎ বান্দা চায় বা আশা
ইদানিং সরকার বিদেশী বিভিন্ন আগ্রাসী কর্পোরেট কোম্পানীর সাথে জিএম ফুড নিয়ে চুক্তি করছে। এই চুক্তি করছে কোন রকম গবেষণা ছাড়াই। একটা জিএম ফুড বাজারে ছাড়ার আগে তার ক্ষতিকর দিক কি হতে পারে, বীজসত্ব কি হবে, খাদ্য নিরাপত্তা সংকটে পড়বে কি না
শত শত ড্রেন-নর্দমা দিয়ে রাজধানীর কোটি মানুষের পয়ঃবর্জ্য, হাসপাতাল, কল-কারখানাগুলোর বিষাক্ত বর্জ্য, হাজারীবাগের ট্যানারীর বিষাক্ত বর্জ্যসহ বিভিন্ন বর্জ্য-আবর্জনা নদীতে পড়ে নদী দূষিত হচ্ছে যুগ যুগ ধরে। যা নিয়ে কারো কোনো কথা নেই। নদীর তীরে সরকারি জায়গা দখল করে ক্ষমতাসীনদের দলীয় কার্যালয়,
নওরোজ বা নববর্ষের দিন পহেলা বৈশাখে ঘটপূজা বা বৈশাখী পূজার নামে সারা দেশে শত শত নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটে। আগামী ১৩ই ফেব্রুয়ারি-২০১৬ তারিখে স্বরসতী পূজায় পহেলা বৈশাখের ন্যায় আর যেন শত শত নারীকে শ্লীলতাহানির শিকার না হতে হয়। এ বিষয়ে জনগণ
সমাজে নামধারী অনেক মুসলমান আছে, যারা ইসলাম সম্পর্কে তো কিছু জানেই না, ইতিহাস সম্পর্কেও ধারণা নেই। এ শ্রেণীর লোকগুলো সাধরণত দুনিয়াদার (টাকার মোহে অন্ধ) হয়ে থাকে। ইতিহাস ও ইসলামী শিক্ষায় অজ্ঞতার কারণে মুসলমানদের মধ্যে বিভক্তি নিয়ে এরা প্রায় সময়ই এমন কথা
যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, قُلْ لَا أَسْأَلُكُمْ عَلَيْهِ أَجْرًا إِلَّا الْمَوَدَّةَ فِي الْقُرْبى অর্থ: “হে আমার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
পরিধানের বস্ত্রকে পোশাক বলা হয়। যা দিয়ে দেহ ঢাকা হয় বা আবৃত করা হয়। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত। যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মানুষের পরিধানের জন্য পোশাকের বিধান বা হুকুম দিয়েছেন। জীব-জন্তু, পশু-পাখির জন্য কোনো পোশাক নেই। পোশাকের