নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম ও আলাইহিন্নাস সালাম উনারা আসমান ও যমীনবাসীদের জন্য নিরাপত্তা দানকারী।” সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় মহাসম্মানিত মহাপবিত্র ৭ই শরীফ। সুবহানাল্লাহ! যা
সম্মানিত ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, قَالَ حَضْرَتْ اَبُوْ جَعْفَرٍ مُحَمَّدُ بْنُ عَلِـىٍّ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ اَجْلَسَنِـىْ جَدِّىَ الْـحُسَيْنُ بْنُ عَلِـىٍّ عَلَيْهِمَا السَّلَامُ فِـىْ حِجْرِهٖ وَقَالَ لِـىْ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُقْرِئُكَ السَّلَامُ অর্থ: “সাইয়্যিদুনা হযরত
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মর্যাদা সম্পর্কে পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে অসংখ্য পবিত্র আয়াত শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে এবং অসংখ্য পবিত্র হাদীছ শরীফ ইরশাদ মুবারক হয়েছে। পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার ৩৩নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ
বর্ণিত রয়েছে, খলীফা হারুনুর রশীদের খিলাফতকালে বছরা শহরে এক যুবক ছিল। সে নিজের নফসের প্রতি যুলুমকারী ছিল অর্থাৎ সে নানা পাপাচারে লিপ্ত ছিল। তার অপকর্মের কারণে শহরবাসীর চোখে সে ঘৃণিত ও সমালোচিত ছিল। তবে তার একটা উত্তম আমল হচ্ছে যখন সম্মানিত
মুসলমানরা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান আনার কারণে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি মুসলমানদেরকে মুহব্বত করেন এবং তিনি চান মুসলমানরা যেনো উনার প্রিয় হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
পবিত্র আশূরা মিনাল মুহররম শরীফ মুসলমানগণ উনাদের জীবনে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ রহমত, বরকত, সাকীনা ও মাগফিরাত মুবারক উনার মাস। আরবী মাসের প্রথম মাস পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ এবং পবিত্র মাস উনাদের একটি। এ মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বর্ণনার অপেক্ষা রাখে না। মানুষ
উশর শব্দটি আরবী শব্দ عشر থেকে উদ্ভুত। যার অর্থ হলো এক দশমাংশ অর্থাৎ দশভাগের একভাগ। ফল ও ফসলাদির যাকাতকে উশর বলে। যাকাত দেয়া যেমন ফরয, জমিতে বা মাটিতে উৎপাদিত ফল সম্পদেরও ফসলের যাকাত দেয়াও অনুরূপ ফরয। পবিত্র যাকাত না দিলে যেমন
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘প্রত্যেক হযরত নবী আলাইহিস সালাম উনার জান্নাতে একজন বন্ধু থাকবেন। আর জান্নাতে আমার বন্ধু হবেন হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় ১৮ই পবিত্র যিলহজ্জ
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে নির্দেশ মুবারক দিয়েছিলেন তিনি যেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
اُضْحِيَّةٌ – এর পরিচয়ঃ اُضْحِيَّةٌ শব্দটি চার ভাবে পড়া যায়, এর প্রথম অক্ষর পেশ অথবা যের যোগে। যেমন- اُضْحِيَّةٌ ও اِضْحِيَّةٌ – এর বহুবচন হলো اضاحى তৃতীয়ত ضحية তখন এর বহুবচন হবে ضحايا এর শাব্দিক অর্থ হলো- পশু কুরবানী করা। কেননা
মহাপবিত্র আযীমুশ শান সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অর্থাৎ পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালনে সীমাহীন ফাযায়িল ফযীলত সম্পর্কে সম্মানিত ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- قَالَ رَسُوْلُ
জামায়াতে নামায আদায় করার ব্যাপারে সম্মানিত শরীয়ত উনার বিধান হচ্ছে, কাতার সোজা করা ওয়াজিব এবং ফাঁক বন্ধ করা ওয়াজিব। কাতারে ফাক থাকলে ওয়াজিব তরক হওয়ার কারনে নামায মাকরুহ তাহরীমী হবে। আর নামাযে মাকরুহ তাহরীমী হলে নামায দোহরায়ে পড়া ওয়াজিব হয়ে যায়।