ভারতে গরুকে কথিত দেবতা মান্যকারীরা নিয়মিত গো-মূত্র পান করে। জয়রাম সিঙ্ঘাল বহু বছর ধরে গো-মূত্র পান করে এসেছে সে দাবী করে, গো-মূত্র শুধু রোগ থেকে মুক্তই করে না, এটি পূণ্যের কাজও বটে। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! গরু পূজারীদের অনেক নেতাই বলেছে, বহু
কানাডা: ১ বছরেই এ দেশে সম্ভ্রমহরণের রিপোর্টেড কেসের সংখ্যা ২৫ লাখের বেশি। যা মোট রেপ কেসের মাত্র ৬ ভাগ। এদেশের প্রতি ৩ জন নারীর মধ্যে ১ জন নারী যৌন হয়রানির শিকার হয় কিন্তু মাত্র ৬ শতাংশ রিপোর্ট করা হয়। জার্মানি: এখানে
বর্তমানে উগ্র বিধর্মীরা লাফালাফি-ঝাপাঝাপি করলেও ইতিহাস থেকে প্রমাণিত যে, ভারতবর্ষ মুসলমানরাই সাজিয়েছিলো প্রায় ৭০০ বছর শাসন করে। কিন্তু মুসলমানদের এই সকল অবদান ভুলে গিয়ে অকৃতজ্ঞ বেইমান বিধর্মীরা আজ ভারতে একের পর এক পবিত্র দ্বীন ইসলাম এবং মুসলমানদের উপর চড়াও হচ্ছে। বিনা
খ্রিস্টানদের উৎসব উপলক্ষে সৌদি আরবে প্রথমবারের মতো বিক্রি হচ্ছে ক্রিসমাস সামগ্রী। স্থানীয়রা এ ঘটনাকে অবিশ্বাস্য বলছেন! সৌদি আরবের মতো রাষ্ট্রে যেখানে মুসলিম ছাড়া অন্য দের ধর্মচর্চায় নিয়ন্ত্রণ ছিল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে সৌদি প্রিন্স বিন সালমান ইসলামী আবহ থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার সূচনালগ্নেই ইহুদীরা বুঝতে পেরেছিল মুসলমানদেরকে সম্মুখযুদ্ধে পরাজিত করা সম্ভব নয়। কিন্তু তাদের এ বিষয়টা পুরো পাকাপোক্ত হয় ত্রয়োদশ শতাব্দীতে ক্রুসেড যুদ্ধের সময়। হযরত সালাহুদ্দীন আইয়ুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার কাছে কাফিররা যখন চরমভাবে পর্যুদস্ত হয় তখন থেকেই কাফির-মুশরিকরা
‘বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা (WHO)কে সবাই ওষুধের মান নির্ণায়ক হিসেবে মনে করে। কিন্তু ‘হু’র কার্যক্রমই বিশ্বজুড়ে বিতর্কিত। সংস্থাটি মূলত পশ্চিমাদের সাম্রাজ্যবাদ বিস্তারে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ১৯৮৭ সালে মার্কিন হেলথ ফেডারেশনের এক কনফারেন্সে বিষয়টিকে উন্মুক্ত করে বক্তারা বলেছিল, “আফ্রিকাকে এইডস দিয়ে ধ্বংস
🌺সায়েখ আমার জ্ঞানের জ্যোতি সদা বিলান হীরা মতি.. যে চায় সেই পায় চায়না যে জন নিরুপায়.. যদি করেন দয়া দান ইহসান তবে হবেরে মোর পরিত্রান… কিবা দিবা কিবা নিশি তিনি মোর ইলমী শশী… উপচে পড়া ইলম প্লাবিত সুর খোদায়ী রওশন হাবিবি
🌺শুক্রিয়া বেশুমার শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র কলি.. কে তুমি যাও পোস্টার লিফলেটের মুহব্বতে অলি গলি… রিজানুল গায়েব পেশে খেদমতে সাথে আল্লাহ পাক উনার ওলি..!! ……..সুবাহানআল্লাহ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=687273008869890&id=100027615900409
বারবার বিশ্বাসঘাতকতা করে এ অঞ্চলের স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল ভারতীয় হিন্দু সম্প্রদায়। ব্রিটিশ আমলের ১৯০ বছরের পরাধীনতা সেই বিধর্মীদেরই ষড়যন্ত্রের ফসল। একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধে আটক যুদ্ধাপরাধীদের বিনা বিচারে ফেরত দিয়েছিল এই ভারতীয়রাই। সুতরাং ভারতীয় আগ্রাসন থেকে মুক্ত না হলে
যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, আহলু বাইতে রসূলিল্লাহ, রাজারবাগ শরীফ উনার মহাসম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় ও দিক-নির্দেশনায় পরিচালিত “মাজলিসু রুইয়াতিল হিলাল” উনার সংবাদ অনুযায়ী বাংলাদেশের আকাশে গতকাল ইয়াওমুল খামীস
ভারত এবং বাংলাদেশ দুটি রাষ্ট্রই সেক্যুলার তথা ধর্মনিরপেক্ষ বলে দাবিদার। যদিও দুই দেশের ক্ষেত্রেই বাস্তবতা বিপরীত এবং দুই দেশেই মুসলিম সম্প্রদায় নির্যাতিত, নিপীড়িত ও নাগরিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। একথা সবারই জানা যে, ভারতের মুসলমানরা যুগ যুগ ধরে উগ্র হিন্দুদের দ্বারা নির্যাতনের
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের প্রতিটি বিভাগে, প্রতিটি পদে বিধর্মী, অমুসলিম, উপজাতিদের গণহারে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। এদের সংখ্যাধিক্য দেখলে এটাই স্পষ্ট যে, পরিকল্পিতভাবেই এধরণের বৈষম্যমূলক নিয়োগ চলছে। আমাদের এই দেশে ৯৮ ভাগ মুসলমান। সে হিসেবে দেশের প্রশাসনসহ প্রতিটি বিভাগে চাকরি-বাকরিতে মুসলমানদের প্রাধান্য থাকবে