১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধ নিয়ে ৯ম-১০ম শ্রেণীর ‘বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়’ বইতে করা হয়েছে ছলচাতুরি ও ইতিহাস বিকৃতি। এখানে যুদ্ধের কোনো ঘটনা উল্লেখ না করে বরং কৌশলে মূল ইতিহাস আড়াল করে মিথ্যাচার করে ভারতপ্রেম ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। অথচ ঐ যুদ্ধে বাঙালি
স্বাধীনতার পর ভারতীয় সুযোগসন্ধানী বাহিনী ৩ ডিসেম্বর ১৯৭১ থেকে মার্চ ১৯৭২ পর্যন্ত সময় বাংলাদেশে অবস্থান করে। এই সময়ে কি পরিমাণ লুটপাট তারা করে তা বর্ণনাতীত।তাদের লুটপাট মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষদেরকে হতবাক করে দেয়। ২১শে জানুয়ারি ১৯৭২ সালে ব্রিটেনের বিখ্যাত গার্ডিয়ান পত্রিকায়
মুসলমানরা এ অঞ্চলে না আসলে বাংলা ভাষার অস্তিত্ব থাকতো না বলে মন্তব্য করেছে ঢাকা রাজারবাগ দরবার শরীফের ‘ভাষা গবেষণা বিভাগ’। গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) জাতীয় প্রেসক্লাবে আকরাম খাঁ হলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত “বাংলা ভাষা ও সাহিত্য মুসলমানদের দান” শীর্ষক
ভারতবর্ষে মুসলিম শাসকগোষ্ঠীর পতনের পেছনে যেসব কারণ রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হলো রাজপ্রাসাদে শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক বিধর্মীদের সংস্কৃতির অতিরিক্ত পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান। ইতিহাসে রয়েছে যে, মুর্শিদাবাদের মতিঝিল প্রাসাদে শাহমত জংগ ও শওকত জংগ এবং মনসুরগঞ্জ প্রাসাদে খোদ সিরাজউদ্দৌলা ‘হোলি উৎসব’ পালন করতো। মীরজাফরও
ইংরেজিতে `Potential threat’ বলতে একটি শব্দ রয়েছে, যার অর্থ হচ্ছে সুপ্ত বিপদ। মুনাফিক ব্যক্তি বন্ধুত্বের ভান করে মিশে এবং বছরের পর বছর তার বন্ধুত্বের অভিনয় চালিয়ে যায়। এ সময়টিতে তার শত্রুতার বহিঃপ্রকাশ ঘটে না, অর্থাৎ সে তখন সুপ্ত থাকে। কিন্তু উপযুক্ত
ভারতে মুসলিমবিরোধী মানসিকতার বিষবাষ্প ছড়ানো হচ্ছে শুরু থেকেই অর্থাৎ ব্রিটিশ আমল থেকেই চলে আসছে গভীর ষড়যন্ত্র! আর সেই ধারাবাহিকতায় এখনো ভারতের প্রায় প্রতিটি প্রদেশের সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়মিত অধ্যায়ন করানো হয় ইসলামবিরোধী ভুল ইতিহাস! বিশেষত ভারতের হিন্দুদের মনে মগজে ইসলাম
সৌদি আরব হলো কোনো ব্যক্তির নামে প্রতিষ্ঠিত পৃথিবীর একমাত্র মুসলিম দেশ। অন্য কোনো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ কোনো ব্যক্তির নামে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। রিয়াদের নিকটস্থ দিরিয়া নামের একটি কৃষিবসতির প্রধান ছিলেন মুহাম্মদ বিন সৌদ। এই উচ্চাভিলাষী মরুযোদ্ধা ১৭৪৪ সালে আরবের বিখ্যাত ধর্মীয় নেতা
একথা সবারই জানা রয়েছে, একটি গোঁড়া বর্বর প্রথার নাম হচ্ছে ‘সতীদাহ প্রথা’। এ বর্বর নির্মম প্রথা অনুসারে স্বামীর মৃত্যুর পর চিতায় মৃত স্বামীর সাথে জীবন্ত স্ত্রীকেও পুড়িয়ে হত্যা করা হতো। মহিলাটি পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করলে, হিন্দুরা তাকে টেনে-হেঁচড়ে, পিটিয়ে এরপর অগ্নিকুন্ডের
১৮৫৭ সালের ব্রিটিশবিরোধী মহাবিদ্রোহের সময়ের ঘটনা। ব্রিটিশ হানাদারেরা দিল্লী অবরুদ্ধ করে রেখেছে। এমতাবস্থায় সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের মনে খেয়াল হলো, যেহেতু হিন্দুরা গরুকে দেবতা মানে, সেহেতু ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে দিল্লীর হিন্দুদের সমর্থন পেতে হলে গরু কুরবানীর ব্যাপারে ছাড় দিতে হবে। সম্রাট আইন
পৃথিবীর মধ্যে আমরাই ভাষার জন্য লড়াই করে ইতিহাস গড়েছি। রক্তের দাম দিয়ে কিনে নিয়েছি আমরা বাংলা ভাষা। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা, শুধু এই কথা বলে আত্মতৃপ্তি লাভ একটা স্বাধীন জাতি হিসাবে আমাদের জন্য যথেষ্ট নয়। আমাদের মনে রাখতে হবে রাজনৈতিক কারণে ভাষা-সংস্কৃতি
আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ অত্যন্ত সন্তানবৎসল ও পরিবারের প্রতি আসক্ত। পরিবারের ভরণ-পোষণের জন্য এদেশের মানুষ দেশ ছেড়ে বিদেশে অমানবিক পরিশ্রমকেও মেনে নেয়। এদেশের মন্ত্রী-আমলা-ব্যবসায়ীরা তাদের দুর্নীতির টাকায় ফুলে উঠা ব্যাংক ব্যালেন্স রেখে যায় সন্তানদের কথা মাথায় রেখে। যদিও এই পরিবার তাকে
আমরা জানি যে, হিন্দুদের মধ্যে বিধবাদের বিয়ে দেয়া নিষিদ্ধ। ব্রিটিশআমলের শুরুর দিকে এই কুসংস্কারাচ্ছন্ন হিন্দু সমাজের অনুকরণে ভারতবর্ষের মুসলিম সমাজেও বিধবাদের বিয়ে না দেয়ার অপরীতি প্রচলিত হয়েছিল। তখন হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিজে বিধবাবিবাহ করে এই হিন্দুয়ানী