মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল হিদায়েত, নছীহত ও দুর্বার তাজদীদ উনাদের নানাবিধ অনুষঙ্গে আওলাদে রসূল, শাফিউল উমাম আলাইহিস সালাম উনার অনন্য অবদান মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা তিনি উনার পবিত্র কালাম পাক উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন:
আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি শেষ নবী, আমার পরে আর কোনো নবী নেই।” সুতরাং মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
১৯৭০ সালের বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ের পর বঙ্গোপসাগরে সমুদ্র সীমায় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ জেগে ওঠে। ক্রমেই দ্বীপটির আয়তন বৃদ্ধিও পাচ্ছে। তখন অনেকে আশা করেছিলেন, দ্বীপটি একসময় বিশালাকার ধারণ করবে এবং বাংলাদেশের জন্য তা আশীর্বাদ হয়ে ওঠবে। বাস্তবে দেখাও গিয়েছিলো সেটা। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত
প্রশাসনের শীর্ষে বিধর্মী কর্মচারী যে কতবড় সর্বনাশের কারণ হতে যাচ্ছে মুসলমানদের জন্য সেটা আজ এই বঙ্গবাসী মুসলমানেরা কল্পনাও করতে পারছে না। বাস্তব এটাই যে এই কাফির মুশরিক ম্লেচ্ছ যবনগুলি এই পাক ভারত উপমহাদেশে তিলে তিলে মুসলমান উনাদের শোষণ করেছে । অথচ
৬ই ডিসেম্বর ছিলো মাখন মিয়ার বিয়ে। আর সেই বিয়ে উপলক্ষে ৫ই ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধাদের একটি দলকে বাসায় ডেকে রান্না করে খাওয়ায় ঐ বাড়ির নারীরা। সে খবর পৌছে যায় অ্যাডভোকেট শিশির মনিরের চাচা খালেক মনিরের বাহিনীর হাতে। আর তাতে ক্ষেপে যায় শিশির মনিরের
এক নজরে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বৎসর ভিত্তিক মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বরকতময় জীবনী মুবারক যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, وَرَفَعْنَا لَكَ ذِكْرَكَ. অর্থ:
স্বাধীনতার পর ভারতীয় সুযোগসন্ধানী বাহিনী ৩ ডিসেম্বর ১৯৭১ থেকে মার্চ ১৯৭২ পর্যন্ত সময় বাংলাদেশে অবস্থান করে। এই সময়ে কি পরিমাণ লুটপাট তারা করে তা বর্ণনাতীত।তাদের লুটপাট মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষদেরকে হতবাক করে দেয়। ২১শে জানুয়ারি ১৯৭২ সালে ব্রিটেনের বিখ্যাত গার্ডিয়ান পত্রিকায়
‘পবিত্র সূরা ফীল শরীফ’ প্রথমে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খুছূছিয়ত মুবারক বর্ণনা করেন। তথা উনার পবিত্র ইল্ম মুবারক সম্পর্কে সমস্ত কায়িনাতকে জানিয়ে
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী বাংলার হিন্দু ধনিক-বণিক, বেনিয়া শ্রেণী, ব্যাংকার প্রভৃতির সাথে এক গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে মুসলিম শাসনের অবসান ঘটায়। এতে করে স্থানীয় হিন্দুত্ববাদী কোম্পানীগুলো বিপুলভাবে বৈষয়িক, বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সুযোগ সুবিধা লাভ করে। কোম্পানীর অধীনে চাকুরী বাকুরী ও ব্যবসা বাণিজ্য
উইলিয়াম হান্টার নামে বাংলায় দায়িত্বপ্রাপ্ত এক ব্রিটিশ প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ১৮৭১ সালে লিখেছিল ‘দি ইন্ডিয়ান মুসলমানস’ নামক তার ব্যাপক আলোচিত বইটি। বইটির একটি অধ্যায় রয়েছে ‘ব্রিটিশ শাসনে মুসলমানদের প্রতি অন্যায়’ শিরোনামে, যেখানে বিবৃত হয়েছে ব্রিটিশদের মদদে প্রশাসন ও বিচার বিভাগের প্রত্যেকটি ক্ষেত্র
ইতিহাসকে কেন্দ্র করে অমুসলিম-বিধর্মীরা অহরহ মুসলমানদেরকে সাম্প্রদায়িক আঘাত করে থাকে। বাবরি মসজিদ রামমন্দির ছিল কিংবা তাজমহল শিবমন্দির ছিল- এধরনের বিকৃত ইতিহাসকে কেন্দ্র করেই ভারতে বিজেপির রাজনীতি পরিচালিত হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, বিধর্মীদেরই নিজস্ব কোনো ইতিহাসই নেই। বিধর্মীদের দাবিগুলোর সবকয়েকটিই দলিলবিহীন ও
বাংলাদেশে এইবার সবচেয়ে #বড়_গরু_সুলতান ” কে নিঃসন্দেহে বলা যায়। ” সাথে আছে দুলাল ! …..দেখে আসলাম, সাথে আমার স্কুল লাইফের বন্ধু ও তার এলাকা বংশালের মাজেদ ভাই ছিলো। মাজেদ ভাই এর উক্তিটি তার নাজাতের জন্য যথার্থ .! মাজেদ ভাই বললেন ভাই