একথা সবারই জানা রয়েছে, একটি গোঁড়া বর্বর প্রথার নাম হচ্ছে ‘সতীদাহ প্রথা’। এ বর্বর নির্মম প্রথা অনুসারে স্বামীর মৃত্যুর পর চিতায় মৃত স্বামীর সাথে জীবন্ত স্ত্রীকেও পুড়িয়ে হত্যা করা হতো। মহিলাটি পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করলে, হিন্দুরা তাকে টেনে-হেঁচড়ে, পিটিয়ে এরপর অগ্নিকুন্ডের
১৮৫৭ সালের ব্রিটিশবিরোধী মহাবিদ্রোহের সময়ের ঘটনা। ব্রিটিশ হানাদারেরা দিল্লী অবরুদ্ধ করে রেখেছে। এমতাবস্থায় সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের মনে খেয়াল হলো, যেহেতু হিন্দুরা গরুকে দেবতা মানে, সেহেতু ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে দিল্লীর হিন্দুদের সমর্থন পেতে হলে গরু কুরবানীর ব্যাপারে ছাড় দিতে হবে। সম্রাট আইন
পৃথিবীর মধ্যে আমরাই ভাষার জন্য লড়াই করে ইতিহাস গড়েছি। রক্তের দাম দিয়ে কিনে নিয়েছি আমরা বাংলা ভাষা। বাংলা আমাদের মাতৃভাষা, শুধু এই কথা বলে আত্মতৃপ্তি লাভ একটা স্বাধীন জাতি হিসাবে আমাদের জন্য যথেষ্ট নয়। আমাদের মনে রাখতে হবে রাজনৈতিক কারণে ভাষা-সংস্কৃতি
আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ অত্যন্ত সন্তানবৎসল ও পরিবারের প্রতি আসক্ত। পরিবারের ভরণ-পোষণের জন্য এদেশের মানুষ দেশ ছেড়ে বিদেশে অমানবিক পরিশ্রমকেও মেনে নেয়। এদেশের মন্ত্রী-আমলা-ব্যবসায়ীরা তাদের দুর্নীতির টাকায় ফুলে উঠা ব্যাংক ব্যালেন্স রেখে যায় সন্তানদের কথা মাথায় রেখে। যদিও এই পরিবার তাকে
আমরা জানি যে, হিন্দুদের মধ্যে বিধবাদের বিয়ে দেয়া নিষিদ্ধ। ব্রিটিশআমলের শুরুর দিকে এই কুসংস্কারাচ্ছন্ন হিন্দু সমাজের অনুকরণে ভারতবর্ষের মুসলিম সমাজেও বিধবাদের বিয়ে না দেয়ার অপরীতি প্রচলিত হয়েছিল। তখন হযরত সাইয়্যিদ আহমদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি নিজে বিধবাবিবাহ করে এই হিন্দুয়ানী
🌺শুক্রিয়া বেশুমার শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র কলি.. কে তুমি যাও পোস্টার লিফলেটের মুহব্বতে অলি গলি… রিজানুল গায়েব পেশে খেদমতে সাথে আল্লাহ পাক উনার ওলি..!! ……..সুবাহানআল্লাহ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=687273008869890&id=100027615900409
বাবরি মসজিদ ধ্বংস ও তৎপরবর্তী যেসব ঘটনা, তার সূত্রপাত ঘটেছিল ১৯৪৯ সালের একটি রহস্যজনক ঘটনাকে কেন্দ্র করে। ঐ বছরের ডিসেম্বর মাসে কোনো এক মধ্যরাতে বাবরি মসজিদের মিহরাবের মধ্যে কল্পিত শিশু রামের একটি মূর্তি রেখে আসা হয়। সকালে রটিয়ে দেয়া হয় যে,
কী ছিল সেই ইহুদী প্রটোকলে: ‘বিশ্বভ্রাতৃত্ব’, ‘বিশ্ব নিরাপত্তা’, ‘জাতিগত বন্ধুত্ব’ ইত্যাদির অযুহাতে নিধন করা হচ্ছে মুসলমানদের মুসলমানরা আধুনিক অস্ত্রসজ্জিত হলে শান্তি নষ্ট হয়, আর বিধর্মীরা অস্ত্রসজ্জিত হলে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা হয়! মুসলমানদের দমিয়ে রাখতে ইহুদীদের বহুল ব্যবহৃত তিনটি শব্দ- ‘বিশ্বভ্রাতৃত্ব’, ‘বিশ্ব
একজন বয়োঃপ্রাপ্ত ও সুস্থ বিবেকসম্পন্ন মুসলমান পুরুষ-মহিলার জন্য দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামায আদায় করতে হয়। এ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের নামকরণ পবিত্র হাদীছ শরীফ দ্বারাই হয়েছে। যেমন ফজর, যুহর, আছর, মাগরিব ও ‘ইশা। আজ পর্যন্ত কোন মুসলমান এই পাঁচ ওয়াক্ত নামাযকে ওয়াক্তের
ভারতের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাগুলোতে যেভাবে মুসলমানদের উপর পাশবিকতা প্রদর্শন করা হয়, তা সারা বিশ্বেই নজিরবিহীন। হত্যা গণসম্ভ্রমহানি থেকে শুরু করে সন্তানসম্ভ্রাবা মুসলিম মহিলাদের পেট চিরে বাচ্চা বের করে ত্রিশূলের আগায় গেঁথে নিয়ে ভারতের বিধর্মীরা পাশবিক নৃত্য করে থাকে। ভারতে মুসলমানদের কোনো চাকরি
বাংলাদেশবিদ্বেষী সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী হিন্দুরা প্রায় সময় প্রোপাগান্ডা করে থাকে যে- ‘মুসলমানরা এই উপমহাদেশ দখল করেছে, অনেক মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ করেছে। আর ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনও তাদের সৃষ্টি’। নাউযুবিল্লাহ! কিন্তু ইতিহাসের ধুম্রজালে হারিয়ে গিয়েছে অনেক সত্য, ক’জন জানে প্রকৃত ঘটনাগুলো। এই উপমহাদেশে ইংরেজদের বিরুদ্ধে
“বৌদ্ধরাও এই পঞ্চ ‘ম’ কারে অভ্যস্ত হয়েছিল। অনঙ্গবজ্রের প্রজ্ঞোপায় বিনিশ্চয়সিদ্ধি গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, মহামুদ্রার অভিজ্ঞতার জন্য সাধককে নির্বিচারে নারী সম্ভোগ করতে হবে। শুধু তাই নয়, তত্ত্বযোগের চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সাধককে তার মাতা কন্যা ভগিনী ও ভাগিনেয়ীর সঙ্গে উপগত হতে