মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবসগুলিকে স্মরণ করিয়ে দিন সমস্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দীর জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান মহাপবিত্র ১৫ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! সিবত্বাতু
নামায উনার ক্বিবলা: প্রাথমিক অবস্থায় বাইতুল মুকাদ্দাস শরীফ ছিল ক্বিবলা। ২য় হিজরীতে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, নিশ্চয়ই আমি আপনার চেহারা মুবারক বার বার আকাশের দিকে উঠাতে দেখি। অতএব, অবশ্যই আমি আপনাকে সেই ক্বিবলা উনার দিকেই ঘুরিয়ে দিব, যাকে
সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত বিনতে ইমামুল আউওয়াল আল ঊলা আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা সিব্ত্বতুন (নাতনী) আলাইহাস সালাম। সুবহানাল্লাহ! তিনি হচ্ছেন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি মুবারক লাভের জন্য।’ সুবহানাল্লাহ! আজ সুমহান বরকতময় পবিত্র ১৪ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মহাসম্মানিত ও মহপবিত্র
শায়েখ বা মুর্শিদ ক্বিবলা উনার প্রতি আদব কিতাবে বর্ণিত আছে- الادب هو الدين كله অর্থ: “সম্মানিত দ্বীন উনার পুরোটাই আদব।” যার আদব নেই তার দ্বীন নেই। বেয়াদব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
পবিত্র নাম মুবারক ও কুনিয়াত মুবারক: সম্মানিত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ষষ্ঠ ইমাম উনার মুবারক নাম হচ্ছেন- জা’ফর। যার অর্থ- ‘সাগর’ বা ‘জামিউন নিসবত’। সত্যিকার অর্থে তিনি ছিলেন, ইলম, আক্বল, সমঝে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে
পরিচিতি মুবারক: সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি ‘আলাল আলামীন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল মু’মিনীন আর রবিয়া’হ ইবনাতু আবীহা আলাইহাস সালাম সাইয়্যিদুনা হযরত ফারুকে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত মেয়ে। পিতার বংশ: কুরাইশ বংশের বনু ‘আদী বিন কা‘ব শাখা। তিনি ও উনার সহোদর ভাই সাইয়্যিদুনা হযরত
তিনি মুস্তাজাবুদ দাওয়াত: সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস মিন আহলি বইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মুস্তাজাবুদ দাওয়াত। উনার প্রতিটি দোয়া বা আরজু কবুল করা হতো তাই উনাকে মুস্তাজাবুদ দাওয়াত বলা হয়। তিনি যখন যা দোয়া মুবারক করতেন তখন তাই কবুল
ইবনাতু আবীহা, উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আর রবি‘য়াহ আলাইহাস সালাম তিনি হচ্ছেন হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের মধ্যে বিশেষ ব্যক্তিত্বা মুবারক। সুবহানাল্লাহ! তিনি শুধু যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
মহসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে, عَنْ حَضْرَتْ عَلِيٍّ كرم الله وجهه عَلَيْهِ السَّلَامُ قَالَ أَخْبَرَنِي رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّ أَوَّلَ مَنْ يَدْخُلُ الْجَنَّةَ أَنَا وَالنور الرابعة سيدتنا حَضْرَتْ الزهراء عَلَيْهَا السَّلَامُ (سيدتنا حَضْرَتْ فاطمة عَلَيْهَا
বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ উনাদের মধ্যে বর্ণিত আছে, হযরত সা’দ ইবনে আবি ওয়াক্কাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, একদা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে
সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে কত বড় ইনছাফগার বা ন্যায়বিচারক তা আমরা একটা ওয়াকিয়া থেকেই স্পষ্ট বুঝতে পারবো। ওয়াকিয়াটি নিম্নরূপ: তিনজন লোক পথ দিয়ে যাচ্ছিল। একজনের কাছে পাঁচটি রুটি এবং সেই পরিমাণ