একেবারে ১ম শ্রেণী থেকে শুরু করে প্রতিটি শ্রেণীতেই বিধর্মী-মুশরিকদের একান্ত সংস্কৃতি পহেলা বৈশাখকে সিলেবাসভুক্ত করা হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ! শুধু কেবল এই একটা বিষয়ই প্রচলিত এই শিক্ষানীতি যে কতটুকু সার্বজনীন- তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। কারণ যারা মোঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাস নিয়ে কিঞ্চিত জ্ঞান রাখেন তারাও
পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে কিছুদিন পরপরই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক বিরোধী ব্যঙ্গচিত্র ছাপা, প্রদর্শনীর আয়োজন করা এসবের সংবাদ শোনা যায়। দেখা যায়, সাম্প্রতিক কালের কিছু উগ্র রাজনীতিক কিংবা গীর্জার পুরোহিত এই কাজে জড়িত। আপাতদৃষ্টিতে মনে
সম্প্রতি বাংলাদেশের কিছু রাস্তাঘাটগুলোর নাম পরিবর্তন করে ভিনদেশী অমুসলিম-বিধর্মীদের নামে নামকরণ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এদেশের চিহ্নিত একটি বিদেশপ্রেমীরাই এ প্রস্তাব করেছে। যারা কিনা বাংলাদেশে ইউরোপ-আমেরিকার অপসংস্কৃতিও চালু করতে কাজ করে যাচ্ছে নামে-বেনামে। অথচ আমাদের দেশে শত শত মুসলিম ব্যক্তিত্ব আছেন,
“অ-ইহুদী (মুসলমান) এবং আমাদের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য হলো- আমরা হলাম সৃষ্টিকর্তার মনোনীত সম্প্রদায় এবং মানব শ্রেণীর মধ্যে উচ্চ। আর অ-ইহুদী (মুসলমানরা) হচ্ছে দুই পায়ে চলমান মানব পশু! তাদের না আছে দূরদৃষ্টি, আর না নতুন কিছু আবিষ্কার করার ক্ষমতা। খোদা নিজ হাতে
বোরকা নিষিদ্ধ ও এক হাজারেরও বেশি মাদরাসা বন্ধ করতে যাচ্ছে কট্টর ইসলামবিদ্বেষী দেশ শ্রীলঙ্কা। গতকাল ইয়াওমুস সাবত (শনিবার) দেশটির এক মন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে মুসলিমদের প্রতি বিদ্বেষের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে দেশটির জননিরাপত্তা বিষয়ক মন্ত্রী জানিয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় মুসলিম
ভারতে পরীক্ষার হলে কোন শিক্ষার্থী বোরকা পরে আসতে পারবে না বলে রায় দিয়েছে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট। রায়ে বিধর্মী বিচারক বলেছে, “বোরকা পরে আসা কোন অধিকার নয়। একদিন বোরকা না পরে পরীক্ষা দিলে ধর্ম বিশ্বাসে আঘাত লাগার কোনো কারণ নেই। তিন ঘণ্টার
“বাকস্বাধীনতা” (Freedom of Speech) কথাটি এখন খুব আলোচিত কারণ কাফিররা আমাদের প্রাণের চেয়ে প্রিয় নবীজী নূরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উদ্দেশ্য করে তৈরি করা ব্যঙ্গচিত্রকে বৈধতা দেওয়ার জন্য এই অস্ত্রটি ব্যবহার করতে চায়। কিন্তু বাকস্বাধীনতা মানে
বর্তমানে উগ্র বিধর্মীরা লাফালাফি-ঝাপাঝাপি করলেও ইতিহাস থেকে প্রমাণিত যে, ভারতবর্ষ মুসলমানরাই সাজিয়েছিলো প্রায় ৭০০ বছর শাসন করে। কিন্তু মুসলমানদের এই সকল অবদান ভুলে গিয়ে অকৃতজ্ঞ বেইমান বিধর্মীরা আজ ভারতে একের পর এক পবিত্র দ্বীন ইসলাম এবং মুসলমানদের উপর চড়াও হচ্ছে। বিনা
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের এবং দ্বীনি যাবতীয় বিষয়ের উপর যার অন্তরের বিশ্বাসসহ মৌখিক স্বীকৃতি থাকে, তাকে ঈমানদার বলা যায়। পবিত্র ঈমানে মুফাসসাল উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, ‘আমি
‘ইসলাম’ শান্তির দ্বীন। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অনুসরণে মুসলমান-ঈমানদারগণ শান্তিতে থাকেন ও শান্তিতে থাকতে চাইবেন এটাই স্বাভাবিক। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অন্যতম উছুল হলো- ফিতনা-ফাসাদ হলো- খুন বা হত্যার চেয়েও বেশি ঘৃণিত ও ভয়ঙ্কর। মুসলমান-ঈমানদারদের এই শান্তিপ্রিয়তা ও শান্তভাবকে অমুসলিম-বিধর্মীরা সুযোগ
বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন নামক শরীয়ত বিরোধী কুফরী আইনটি নিয়ে খোজ-খবরটি নিয়ে জানা যায়- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ নির্দেশে ও মহিলা-শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের অভিমতে ১৮ বছরের নিচের মেয়েদের জন্য বিশেষ কারণে বিবাহ গ্রহণযোগ্য করার যৌক্তিকতা গ্রহণযোগ্য হবে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই অনুশাসনের
সুন্নাতি নালাইন কাউকে হাদিয়া দেয়াও পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার নালাইন শরীফ (স্যান্ডেল বা জুতা) পরিধান করতেন। (শামায়েলে তিরমিযী, জামউল ওসায়েল, আদাবুন নবী) অর্থাৎ