খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের এবং দ্বীনি যাবতীয় বিষয়ের উপর যার অন্তরের বিশ্বাসসহ মৌখিক স্বীকৃতি থাকে, তাকে ঈমানদার বলা যায়। পবিত্র ঈমানে মুফাসসাল উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে, ‘আমি
‘ইসলাম’ শান্তির দ্বীন। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অনুসরণে মুসলমান-ঈমানদারগণ শান্তিতে থাকেন ও শান্তিতে থাকতে চাইবেন এটাই স্বাভাবিক। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার অন্যতম উছুল হলো- ফিতনা-ফাসাদ হলো- খুন বা হত্যার চেয়েও বেশি ঘৃণিত ও ভয়ঙ্কর। মুসলমান-ঈমানদারদের এই শান্তিপ্রিয়তা ও শান্তভাবকে অমুসলিম-বিধর্মীরা সুযোগ
বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন নামক শরীয়ত বিরোধী কুফরী আইনটি নিয়ে খোজ-খবরটি নিয়ে জানা যায়- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ নির্দেশে ও মহিলা-শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টদের অভিমতে ১৮ বছরের নিচের মেয়েদের জন্য বিশেষ কারণে বিবাহ গ্রহণযোগ্য করার যৌক্তিকতা গ্রহণযোগ্য হবে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই অনুশাসনের
সুন্নাতি নালাইন কাউকে হাদিয়া দেয়াও পবিত্র সুন্নত মুবারক উনার অন্তর্ভুক্ত। হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু বর্ণনা করেন, হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার নালাইন শরীফ (স্যান্ডেল বা জুতা) পরিধান করতেন। (শামায়েলে তিরমিযী, জামউল ওসায়েল, আদাবুন নবী) অর্থাৎ
বাংলার ইতিহাসে মুশরিক জমিদাররা এদেশের মুসলমানদের উপর যে অমানবিক যুলুম নির্যাতন আর শোষণ করেছে তার ইতিহাসও রয়েছে। রবীন্দ্রও ছিলো সেই শ্রেণীর জমিদারদের কাতারে। তার বহু কাব্য রচনার মধ্যে মুসলিমবিদ্বেষী মনোভাব প্রখরভাবে ফুটে উঠে। উদাহরণস্বরূপ- তার ‘প্রায়শ্চিত্ত’ নামক নাটকে প্রতাপাদিত্যের উক্তি- ‘খুন
হযরত আবূ সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাইয়্যিদুনা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ উনাদের মধ্যে
‘অসীম ইলম মুবারক উনার অধিকারী’ বিশ্বাস করলে বা বললে যদি ঈমানহারা হতে হয়, তাহলে আইনুল হুদা ওরফে আইনুশ শয়তান লা’নাতুল্লাহি আলাইহি সদরল আমিনকে মাওলানা বলে এবং মাদরাসা থেকে ফারেগ হওয়া ব্যক্তিদেরকে মাওলানা বলা জায়েয বলে, সে নিজেই ঈমানহারা হয়ে বেঈমান হয়ে
আপনিতো খুব করে ভাবছেন আপনার সন্তান স্কুল-কলেজে গিয়ে খুব করে পড়াশুনা করে অনেক বড় কিছু হবে। কিন্তু আপনি কি ভেবে দেখেছেন আপনার এ সন্তান আপনারই আদর্শ থেকে ছিটকে পড়ছে। আপনি যে দ্বীন-ধর্ম শিক্ষা করে বড় হয়েছেন, যে ঈমান নিয়ে আপনি পিতা-মাতা
জিনজিয়াং প্রদেশে বসবাসরত মুসলমানরা শত শত বছর ধরে সেখানে বসবাস করছে। বিশেষ করে মুসলিম উইঘুর সম্প্রদায়। বসবাসের পাশাপাশি আবার দীর্ঘদিন ধরেও চীনের কট্টর মুসলিমবিদ্বেষী সরকার উইঘুর মুসলিমদের উপর চালাচ্ছে অবর্ননীয় অত্যাচার নির্যাতন। ১০ লাখেরও বেশি উইঘুর মুসলিমকে আটক রেখেছে বন্দী শিবিরে।
বর্তমান মুসলমানদের মধ্যে একটি স্বভাব প্রায়ই লক্ষ্য করা যায়। তারা বিভিন্ন বিধর্মী লেখক ও রাজনীতিবিদদের বিভিন্ন কোটেশন তুলে ধরে, যেখানে তারা দ্বীন ইসলাম উনার প্রশংসা করে বক্তব্য দিয়েছে। দ্বীন ইসলাম উনার মাহাত্ম্য তুলে ধরতে গিয়ে বার্নাডশ, রবীন্দ্র, গান্ধী এদের কোটেশন তুলে
ইহুদী-মুশরিকরা ৩শ বছরের পরিকল্পনা এঁটেছিল- মুসলমানদের সমস্ত দেশগুলো দখল করার জন্য। তাদের পরিকল্পনার মূল সূত্র ছিলো, যেভাবেই হোক দ্বীন ইসলাম থেকে মুসলমানদের ধীরে ধীরে সরিয়ে দিতে হবে এবং মুসলমানদের তাহযীব-তামাদ্দুন বিনষ্ট করে দিতে হবে। কারণ তারা এটা জানে পবিত্র হাদীছ শরীফ
। উদযাপন করা কুফুরি । ৩১st নাইট পালন করলে মুসলমানরা যা যা পাবে – ১. ঈমান নষ্ট হয়ে হয়ে যাবে । ২. বিয়ে করে থাকলে বউ তালাক হয়ে যাবে । ৩. বাবার ওয়ারিস্বত্ব নষ্ট হয়ে যাবে। মানে সে বাবার কোন সম্পত্তিতে