স্মরণে মালিক স্বাদ পাইনা পাইনি বহুকাল গুলোকে খুঁজিয়া ফিরি শেষ বিকাল .. অভ্যন্তরীণ রাহিত্য তার তৃষ্ণার্ত প্রকাশ বকুল কিংবা বেলির সুভাষ … অবসানে রয় জিকিরে ঐশী এহসাস যন্ত্রের উপলব্ধিতে থাকেনা ইলাহী স্বাদ… ধ্যান তাঁরই খুঁজিয়াছ যারে পর্বত হেরা থেকে কাল আষাঢ়ে
সূত্রপাত হাদিয়া : আমার পরিচিত ব্যবসায়ী যিনি একসময় ঢাকার কর্ণফুলী গার্ডেন সিটি তে বুরকার ব্যবসা করতেন “টুটুল ভাই” ! তিনি কিছুদিন পূর্বে আমাকে মেহেরপুরের আম সম্পর্কে জানালেন আমিও উনাকে ১০/২০ কেজি আমের খরচ সহ মূল্য জানাতে বললাম ! উনি জানালেন এবং
মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের আলোকে সম্মানিত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত উনার বিশুদ্ধ আক্বীদাহ মুবারক: মহান আল্লাহ পাক তিনি সৃষ্টির শুরু থেকে দায়িমীভাবে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিয়ামত মুবারক (নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে) স্মরণ করো।” সুবহানাল্লাহ! আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শাওওয়াল শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
আল মানছূর হযরত খলীফাতুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক শানে কিছু কথা ৯ মাহে রমাদ্বান শরীফ-১৪৪২ চিন্তা-ফিকিরের ঊর্ধ্বে, বর্ণনার ঊর্ধ্বে, লিখার ঊর্ধ্বে, বলার ঊর্ধ্বে যাদের শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত বুযুর্গী রয়েছে, উনাদের প্রথম সারির, সর্বোচ্চ তবকার ব্যক্তিত্ব হচ্ছেন- খলীফাতুল উমাম, আল মানছূর হযরত
🤲🌺🌻🌼🌿🌷 ইয়া আঁকা কিবলায়ে কুলুব ইয়া গরীবে নেওয়াজ ইয়া মেশালে রহমাতুল্লিল আলামিন নজরে করম আতা কিজিয়ে.. আমি সব গুলো নিতে চাই ইনশাআঁকা মামদুহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা ক্বাবা আলাইহিস সালাম খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিয়ামত মুবারক (নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে) স্মরণ করো।” সুবহানাল্লাহ! আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শা’বান শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর
“নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধুমাত্র মহান আল্লাহ পাক তিনি নন, এছাড়া বাকি সব” এই ক্বওল শরীফ খানা উনার মর্ম যদি মুসলমানরা উপলব্ধি করতে পারত, সমস্ত কিছু বাদ দিয়ে এই একখানা ক্বওল শরীফ উনার চর্চায় মশগুল
বাতিল ফির্কার লোকেরা বলে পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা বিদয়াত। কারণ এর আবিষ্কার ৬’শ হিজরী সালের পরে হয়েছে। নাউযুবিল্লাহ। অথচ তারা স্বল্প জ্ঞানের কারণে অনেক দলীলই খুঁজে পায় না। এমন হাদীছ শরীফ আছে যার থেকে প্রমাণ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমি আপনার আলোচনা মুবারক বুলন্দ হতে বুলন্দতর করেছি।” সুবহানাল্লাহ। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক নিসবতপ্রাপ্ত প্রতিটি বিষয়ই কায়িনাত মাঝে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার নিয়ামত মুবারক (নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে) স্মরণ করো।” সুবহানাল্লাহ! আজ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই রজবুল হারাম শরীফ। সুবহানাল্লাহ! মালিকুত তামাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ
বিশ্বসমাদৃত “আননি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম” কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, সাইয়্যিদাতুল উম্মাহাত, মালিকাতুল জান্নাহ, হাবীবাতুল্লাহ, সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত উম্মু রসূলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশকালে আমি দেখতে পেলাম,