সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ জিন্দাবাদ!! জারি থাকুক আবাদুল আবাদ!! সকাল সন্ধ্যা প্রতিদিন, অনন্তকাল ব্যাপী চিরদিন!! হাক্বীকীভাবে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করার কোশেশে মশগুল থাকার তাওফীক দিন!! মহাসম্মানিত সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে বাংলাদেশের মুসলমানদের ১২টি দাবী-
আহ! বড়ই আফসুস লাগে যাঁর কারণে কুল-কায়িনাত সৃষ্টি হয়েছে। জান্নাত, জাহান্নাম, পশুপাখি, কীটপতঙ্গ, তরুলতা, আমি আপনিসহ ওই ঈদে মীলাদে হাবীবী বিরোধী পাপাত্মা কুলাঙ্গাররা সৃষ্টি হয়েছে সেই মহান রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদতী শান মুবারক
বিশ্বখ্যাত ইমাম ও মুজতাহিদ, মুহাদ্দিছ, মুফাসসির, ফখরুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, শাইখুল ইসলাম হযরত ইমাম আল্লামা আবুল ফারাজ নূরুদ্দীন আলী ইবনে ইবরাহীম ইবনে আহমদ ইবনে ‘আলী ইবনে ‘উমর হালাবী মিছরী ক্বাহিরী শাফিয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি, যিনি হযরত আলী নূরুদ্দীন ইবনে বুরহানুদ্দীন হালাবী রহমতুল্লাহি
হযরত ইমাম মালিক রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মুয়াত্তা শরীফ উনার মধ্যে বর্ণনা করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি তোমাদের জন্য দুটি পবিত্র নিয়ামত মুবারক রেখে যাচ্ছি, এই দুটি
“হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, তারা যে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ হতে ‘ফযল ও রহমত’ পেয়েছে সে জন্য তারা যেনো খুশি প্রকাশ করে। নিশ্চয় তাদের এ খুশি প্রকাশ করাটা তাদের সমস্ত সঞ্চয়ের থেকে উত্তম।” সুবহানাল্লাহ!
পবিত্র মাক্কী সূরাসমূহ উনাদের অন্যতম একখানা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এই সূরা সমূহ উনাদের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি মানবজাতিকে সম্বোধন করে (যেমন- يَا اَيُّهَا النَّاسُ উল্লেখ করে) পবিত্র আয়াত শরীফ নাযিল করেছেন। পক্ষান্তরে পবিত্র মাদানী সূরাসমূহ উনাদের অন্যতম একখানা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এই
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, শাফিয়ুল মুজনেবীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- যিনি সৃষ্টির মূল, যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার রুবুবিয়াত প্রকাশের মাধ্যম, যিনি খলীলুল্লাহ হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক ফখর, যিনি মহান
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার ফদ্বল ও রহমত মুবারক অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।’ সুবহানাল্লাহ! আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ
২০ রাকায়াত তারাবীহ নামায আদায় করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। কোনো জরুরত ছাড়া যারা ৮ রাকায়াত তারাবীহ পড়ে (৮ রাকায়াতে বিশ্বাসী) পবিত্র মসজিদ থেকে বের হয়ে যায় তারা নিশ্চয় জুতা চোর। এদের কে যেখানে পাবেন গণধোলাই দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দিন। – নূরে মুজাসসাম
সুমহান ঈদে মীলাদে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তথা সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ পালনই সর্বশ্রেষ্ঠ আমল يايها الناس قد جاءتكم موعظة من ربكم وشفاء لـما فى الصدور وهدى ورحمة للمؤمنين. قل بفضل الله وبرحمته فبذالك فليفرحوا هو خير مـما يجمعون. তরজমা: হে
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন আখিরী নবী ও রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। উনার আনুষ্ঠানিক সম্মানিত নুবুওওয়াতী ও সম্মানিত রিসালাতী শান মুবারক প্রকাশের পর অতীতের সম্মানিত হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি ওহী মুবারক
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্রতম সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আইয়্যাম শরীফ অর্থাৎ ইছনাইনিল আযীম শরীফ পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন যা আ’দাদ শরীফ বা তারিখ হিসেবে হস্তিবর্ষের পবিত্র