আপনিতো খুব করে ভাবছেন আপনার সন্তান স্কুল-কলেজে গিয়ে খুব করে পড়াশুনা করে অনেক বড় কিছু হবে। কিন্তু আপনি কি ভেবে দেখেছেন আপনার এ সন্তান আপনারই আদর্শ থেকে ছিটকে পড়ছে। আপনি যে দ্বীন-ধর্ম শিক্ষা করে বড় হয়েছেন, যে ঈমান নিয়ে আপনি পিতা-মাতা
অভিজ্ঞ ভাইজানেরা জানিয়ে বাধিত করবেন যে মাটির প্লেটে খাবার খাওয়া কি মহাসম্মানিত সুন্নত উনার অন্তর্ভুক্ত?
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘(আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন, মহান আল্লাহ পাক উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ফদ্বল মুবারক ও মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র রহমত মুবারক অর্থাৎ আমাকে পাওয়ার কারণে তোমাদের উচিত ঈদ বা খুশি প্রকাশ করা।’
সময়টি ছিল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশের ৮ মাস ১২ দিন পূর্বে মহাসম্মানিত রজবুল হারাম শরীফ উনার পহেলা তারিখ লাইলাতুল জুমুয়াহ শরীফ। এই মহাসম্মাণিত দিনে সাইয়্যিদুনা হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম ও
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে সংশ্লিষ্ট বিশেষ রাত্রি মুবারকগুলোর ফযীলত কতটুকু? কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, শবে বরাত ও শবে ক্বদরের রাতে খাছ রহমত বর্ষিত হয়। উক্ত খাছ রহমত হরিণের উপর পরলে মৃগনাভী পয়দা হয়, মাছের উপর পরলে আম্বর পয়দা
সাদা কাপড় সাধারণত সর্বপ্রকার আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা করে থাকে। তীব্র গরম মওসুমে সাদা লেবাস গরম হয়ে যায় না।কেননা তা গরমকে অাকর্ষণ করে না। অপরদিকে তীব্র শীতের মওসুমে ঠান্ডার কারণে তা শীতলও হয়ে যায় না। হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
হাবীবুুল্লাহ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বরকতময় বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করার সময় তথা জন্ম গ্রহনের সময়, মহান আল্লাহপাক কতটা খুশি মুবারক প্রকাশ করেছেন, তা কারো পক্ষে ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।তবে হাদীস শরীফে সামাণ্যই এসেছে। যেমন, হযরত জিবরীল
হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও হযরত সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যখন হিজরত মুবারক করে মদীনা শরীফ পৌছলেন, তখন মদিনা শরীফের আনসার সাহাবীগণ খুশি হয়ে ‘ত্বলায়াল বাদরু আলাইনা মিন সানিয়াতিল বিদা’ এই ক্বাসিদা শরীফটি সমুচ্চস্বরে পাঠ করে নবীজী
মুসলিম জাতির মাঝে কে আছে যে হযরত আবু আইয়ূব আল-আনসারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নাম জানে না? উনার সুনাম, খ্যাতি, মর্যাদা, মর্তবা আল্লাহপাক এবং উনার রাসূল শাহীদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সমুন্নত করেছেন সমগ্র বিশ্বে। উনার মর্যাদা, খ্যাতি বৃদ্ধির অন্যতম কারন,
বান্দা নামাজ পড়ে অথচ তা থেকে তার জন্য ছয় ভাগে এক ও দশ ভাগের এক অংশও লিখিত হয় না। কেবল ততটুকুই লেখা হয়,যতটুকু সে বুঝে শুনে পড়ে। -নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। যে ব্যক্তি খুশু সহকারে নামাজ
সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী প্রত্যেক ফরয ও ওয়াজিব নামাযের জন্য সময় নির্দিষ্ট আছে। সেই নির্দিষ্ট সময়ে নামায আদায় না করে পরে সেই নামায আদায় করাকে ক্বাযা নামায বলা হয়। বিশেষ কোন কারণ ব্যতীত ফরয বা ওয়াজিব নামায নির্দিষ্ট সময়ে আদায় না করা
তিনি যখন ছোট ছিলেন জৈনিক সওদাগর তুর্কিস্থান থেকে নিশাপুর নিয়ে আসে।এবং উনাকে কাজী ফখরুদ্দীন ইবনে আব্দুল আজীজের কাছে বিক্রি করে দেয়। কাজী সাহেব ছিলেন হযরত ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি উনার বংশধর। কাজীসাব উনাকে কৃতদাসের মত রাখলেন না বরং পুত্রসুলভ ব্যবহার